বরেন্দ্র ও এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় ও এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
রোববার (১ ডিসেম্বর) বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ফয়জার রহমান এবং এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কামরুল আহসান।
বিজ্ঞাপন
এ সমঝোতা স্মারকের মূল উদ্দেশ্য হলো যৌথ গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা, সেমিনার/সিম্পোজিয়াম/কনফারেন্স আয়োজন, ফ্যাকাল্টি এক্সচেঞ্জ, ল্যাবরেটরি সুবিধা এবং উভয় পক্ষের পারস্পরিক সম্মতি অনুযায়ী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা ও একাডেমিক-ইন্ডাস্ট্রি নেটওয়ার্কিং প্রোগ্রাম তৈরি করা।
আরও পড়ুন
বিজ্ঞাপন
স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী পরিচালক শামীম আহসান পারভেজ, সেন্টার ফর ইন্টারডিসিপ্লিনারি রিসার্চের (সিআইআর) পরিচালক প্রফেসর ড. রহমতউল্লাহ ইমন, রেজিস্ট্রার সুরঞ্জিত মণ্ডল ও রিসার্চ সেন্টার কো-অর্ডিনেটর ড. সুলতানা রাজিয়াসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
এই সমঝোতা স্মারক বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় এবং এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াবে বলে অনুষ্ঠানে উপস্থিত দুই পক্ষের প্রতিনিধিরা আশা প্রকাশ করেছেন।
এর আগে ৩০ নভেম্বর (শনিবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট হলে ‘বাংলাদেশে শিক্ষার অগ্রগতি: অন্বেষণ শিক্ষণ কৌশল, গবেষণা এবং প্রভাব’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি এবং মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের উপাচার্য প্রফেসর ড. কামরুল আহসান। এতে সভাপতিত্ব করেন বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ত:বিষয়ক গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. রহমতউল্লাহ ইমন।
বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. মো. হাবিবুল্লাহ। মূল বক্তা প্রফেসর ড. কামরুল আহসান তার বক্তব্যে বাংলাদেশে, বিশেষত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার নানা প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরেন। তার মতে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ গবেষণার পরিবেশ, অবকাঠামো এবং মানসম্মত গবেষণা নিশ্চিত করা।
এমএসএ