ভ্রাম্যমাণ আদালত দেখতেই কেজি হয়ে গেল পিস
শেরপুর জেলা শহরের বিভিন্ন হাটবাজারে তরমুজ বিক্রি হয়ে আসছিল কেজি হিসেবে। কিছু অসাধু তরমুজ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে মোকাম থেকে তরমুজ পিস হিসেবে কিনে বেশি দাম ও কেজি দরে বিক্রি করছিলেন বেশ কিছুদিন ধরে।
বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখালেখি শুরু হলে তা শেরপুর জেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
বিজ্ঞাপন
বুধবার (২৮ এপ্রিল) বুধবার জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে জেলা শহরের কয়েকটি তরমুজের দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান মাহমুদ তরমুজ ব্যবসায়ীদের কাছে ক্রয় চালানপত্র দেখতে চান। সেই চালানপত্রে দেখতে পান, ব্যবসায়ীরা মোকাম থেকে পিস হিসেবে এসব তরমুজ কিনেছেন। পরে তিনি ব্যবসায়ীদের তরমুজ পিস হিসেবে ও স্বল্প লাভে বিক্রির নির্দেশ দেন।
বিজ্ঞাপন
পরে তরমুজ ব্যবসায়ীরা ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে স্বীকার করেন যে তারা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি না করে পিস হিসেবে বিক্রি করবেন।
এদিকে শহরের রঘুনাথ বাজার এলাকায় তরমুজ কিনতে আসা এক ক্রেতা বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালত আসার পর মুহূর্তে কেজি দরের তরমুজ বিক্রি শুরু হলো পিস হিসেবে।
জাহিদুল খান সৌরভ/এনএ