বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে চীনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির নানা প্রভাব পড়ে বিশ্বের বহু দেশে। দেশটির জিডিপি এক শতাংশ কমলেও পুরো এশিয়া মহাদেশেই তার প্রভাব পড়ে।    

চীনের অর্থনীতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত দেশটির প্রতিবেশি জাপান। জাপান থেকে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে পণ্য চীনে রপ্তানি করা হয়। এই রপ্তানির ওপরে জাপানের অর্থনীতির বড় অংশ নির্ভর করে থাকে।  

২০২৩ সালের প্রথম আট মাসে জাপান থেকে চীনে রপ্তানির পরিমাণ ১০ শতাংশ কমেছে। জাপানের অর্থনীতিতে তা বড় ধাক্কা বলে মনে করা হচ্ছে। 

গত কয়েক বছরে জাপানের অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি কয়েক গুণ বেড়েছে। আবার চলমান যুদ্ধও এতে নতুন করে প্রভাব ফেলতে পারে। 

শুধুমাত্র চলতি বছরই ডলারের সাপেক্ষে জাপানের মুদ্রা ইয়েনের মূল্য কমেছে ১৪ শতাংশ। এর ফলে আমদানির খরচও বেড়েছে।  

বিশেষজ্ঞদের অনেকেই বলছেন, ২০২৪ সালের মধ্যে মন্দা দেখা দিতে পারে জাপানে। একই সঙ্কটে চীনও। কোভিড এবং ইউরোপে যুদ্ধ পরিস্থিতি চিনের অর্থনীতিকেও পেছনে ঠেলে দিয়েছে। নতুন ধরনের অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছে বেইজিং।

এনএফ