নতুন করে আরও ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেটস (ট্রেক) অনুমোদন পেয়েছে। 

সোমবার (২১ জুন) এ সংক্রান্ত চিঠি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এর আগে গত ১৯ মে ৩০টি প্রতিষ্ঠানকে ট্রেক অনুমোদন দেয় বিএসইসি।

নতুন ট্রেক পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে-এমকেএম সিকিউরিটিজ, স্মার্ট শেয়ার, বিনিময় সিকিউরিটিজ, রিলিফ এক্সচেঞ্জ, আমার সিকিউরিটিজ, ব্যাং জি জিও টেক্সটাইল, মিনহার সিকিউরিটিজ, বিপ্লব হোল্ডিংস, এসোসিয়েটেড ক্যাপিটাল সিকিউরিটিজ, বি রিচ, কলম্বিয়া শেয়ার, রহিমা ইক্যুইটি, এম্পেরর সিকিউরিটিজ, বি অ্যান্ড বিএসএস ট্রেডিং, ব্রিজ স্টক অ্যান্ড ব্রোকারেজ ও এনওয়াই ট্রেডিং।

কোম্পানি, সংবিধিবদ্ধ সংস্থা বা কমিশনের অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠান স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেক কিনতে পারবে। গ্রাহকদের পক্ষে শেয়ার বেচাকেনা করে দেওয়ার ব্যবসা করতে এই ট্রেক পাওয়া যাবে। তবে এই ট্রেকের মালিক স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ারহোল্ডার হবেন না। শুধুমাত্র শেয়ার ও ইউনিট বেচা-কেনা করার সুযোগ পাবেন। 

কোনো প্রতিষ্ঠান ট্রেক পেলে তা হস্তান্তর করতে পারবে না। আবার নিবন্ধন পাওয়ার এক বছরের মধ্যে সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (স্টক ডিলার, স্টক ব্রোকার ও অনুমোদিত প্রতিনিধি) বিধিমালা ২০০০ অনুযায়ী স্টক-ডিলার বা স্টক-ব্রোকার’র সনদ নিতে হবে। এ সনদ নেয়ার ৬ মাসের মধ্যে ব্যবসা শুরু করতে না পারলে ট্রেক বাতিল হয়ে যাবে।

এমআই/আরএইচ