ধর্মেন্দ্র-শাবানার চুম্বনের দৃশ্যে আপত্তি এষার!
সম্প্রতি ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’ ছবিতে শাবানা আজমি ও ধর্মেন্দ্রের চুম্বন দৃশ্য নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে দর্শকদের মধ্যে। একদল রয়েছেন যারা এ দৃশ্যের সমালোচনা করেছেন। একদল অবশ্য স্বাগত জানিয়েছেন।
আবার আরেকটি পক্ষ ভেবেছিল ধর্মেন্দ্রকে এমন দৃশ্যে অভিনয় করতে দেখে হয়ত রাগ করবেন স্ত্রী হেমা মালিনী। তবে পেশাদারিত্ব ও কর্মজীবনকে এক করতে নারাজ হেমা। শাবানার সঙ্গে স্বামীর চুম্বনের দৃশ্যেরও প্রশংসা করেছেন মন খুলে। ধর্মেন্দ্রকে এত দিন পরে পর্দায় দেখে খুশিই হয়েছেন তিনি। স্ত্রী যাই বলুন মেয়ে এষা দেওলের মত অবশ্য ভিন্ন।
বিজ্ঞাপন
এক সাক্ষাৎকারে এষা বলেন, হ্যাঁ, আমি ছবিটা দেখেছি এবং আমার কাছে মনে হয়েছে আবেগপ্রবণ একটা ছবি। মেয়ে হিসাবে কিছু দৃশ্যে বাবাকে দেখাটা আমার কাছে খুব আবেগপ্রবণ মুহূর্ত ছিল। আমি তাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি, দর্শক হিসাবেও আমি তাকে শ্রদ্ধা করি। তাই হলে বসে নিজেকে বলছিলাম, আমি যেন তার মেয়ে হিসাবে এটা না দেখি। দর্শক হিসাবে ছবিটা দেখেছি।
তবে এষার অস্বস্তি চুম্বনের দৃশ্য দেখেই হয়েছিল কি না সেটা সরাসরি জানাননি।
বিজ্ঞাপন
পর্দায় চুম্বন দৃশ্যের কোনো বয়সের সীমারেখা আদৌ থাকা উচিত কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এষা বলেন, একেবারেই কোনো সীমাবদ্ধতা থাকা উচিত নয়। আর আমার বাবাকে খুব সুন্দর লেগেছে। এমনিতেই বাবা ভীষণ প্রেমিক মানুষ। তাই খুব মানিয়েছে তাকে। আর শাবানা আজমিকেও খুব ভালো লেগেছে। তবে জয়া আন্টির জন্য একটু বিশেষ জায়গা রয়েছে আমার হৃদয়ে।
যদিও দেওল পরিবারের গোঁড়ামি নিয়ে বলিপাড়ায় কানাঘুষো কম নেই। একই পরিবারের সন্তান হয়েও সানি দেওল যে ছাড় পেয়েছেন, এষা দেওল তা পাননি। এমনকি, সিনেমার পর্দায় চরিত্রের খাতিরে সাঁতারপোশাক পরার অনুমতি পাওয়া নিয়েও কম কাঠখড় পোড়াতে হয়নি এষাকে।
এসকেডি