তাপ বাড়ছে , জনগণকে ‘নতুন বাস্তবতা’ মেনে নেওয়ার আহ্বান লন্ডনে
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গ্রীষ্ককালে লন্ডনের তাপমাত্রা প্রায় নিয়মিত ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করছে। সামনের দিনগুলোতে এই প্রবণতা আরও বাড়বে বলে আভাস দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এনভায়র্নমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলেপমেন্ট (আইআইইডি)।
তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে লন্ডনের জলবায়ুতেও পরিবর্তন আসবে। পরিবর্তিত সেই ‘নতুন বাস্তবতার’ সঙ্গে জনগণকে খাপ খাইয়ে নিতে আহ্বান জানিয়েছে আইআইইডি।
বিজ্ঞাপন
যুক্তরাজ্যের জলবায়ু শীতল নাতিশীতোষ্ণধর্মী। জুন-জুলাই মাসকে দেশটিতে ভর গ্রীষ্মকাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় লন্ডনসহ পুরো যুক্তরাজ্যে দৈনিক তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করে।
বুধবার একটি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করেছে আইআইইডি। সেখানে বলা হয়েছে ১৯৯৩ সাল থেকে ২০২৩— ত্রিশ বছরে এমন মোট ১১৬টি দিন পার করেছে লন্ডন, যেসব দিনে তাপমাত্রা ছিল ৩০ ডিগ্রি কার তার বেশি। আর ৩৫ ডিগ্রি বা তার বেশি তাপমাত্রার দিন এই তিন দশকের মধ্যে লন্ডনবাসী দেখেছে ৭ বার।
বিজ্ঞাপন
গবেষণা প্রবন্ধে আইআইইডি’র গবেষকরা জানিয়েছেন, তিন দশকে যে ১১৬টি ‘অস্বাভাবিক উষ্ণ’ দিন পার করছে লন্ডন, সেসবের মধ্যে ৫৯টি অর্থাৎ অর্ধেকেরও বেশি দিন এসেছে সর্বশেষ দশ বছর ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ সালে।
১৯৯০ থেকে ২০০০— এই দশ বছরের প্রতি বছরই গ্রীষ্মকালে অস্বাভাবিক উষ্ণ দিনের সংখ্যা বেড়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে প্রবন্ধে। কিন্তু এ সময়সীমায় টানা উষ্ণতা বা তাপপ্রবাহের তেমন কোনো রেকর্ড পাওয়িা যায়নি। কিন্তু ২০১৭ সাল থেকে গ্রীষ্মকালগুলোতে টানা তিন বা তারও বেশি দিন ধরে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা দেখছে লন্ডনবাসী।
জলবায়ুগত কারণে যেহেতু এই পরিমাণ তাপমাত্রায় লন্ডনের বাসিন্দারা অভ্যস্থ নয়, তাই তাপমাত্রা অস্বাভাবিক বাড়লে গরমজনিত ক্লান্তি, হিটস্ট্রোক এবং অন্যান্য গরমজনিত অসুখ ও শারীরিক সমস্যা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ কারণে জনগণকে এখন থেকেই অতি উষ্ণ তাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে আইআইইডি।
আইআইইডির জ্যেষ্ঠ গবেষক টাকার ল্যান্ডসমান এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘লন্ডনের জলবায়ু দিন দিন অধিকতর উষ্ণ হয়ে উঠেছে এবং জনগণ যেন পরিবর্তিত তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে, সেজন্য সরকারের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।’
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গ্রীষ্ককালে লন্ডনের তাপমাত্রা প্রায় নিয়মিত ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করছে। সামনের দিনগুলোতে এই প্রবণতা আরও বাড়বে বলে আভাস দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এনভায়র্নমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলেপমেন্ট (আইআইইডি)।
তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে লন্ডনের জলবায়ুতেও পরিবর্তন আসবে। পরিবর্তিত সেই ‘নতুন বাস্তবতার’ সঙ্গে জনগণকে খাপ খাইয়ে নিতে আহ্বান জানিয়েছে আইআইইডি।
যুক্তরাজ্যের জলবায়ু শীতল নাতিশীতোষ্ণধর্মী। জুন-জুলাই মাসকে দেশটিতে ভর গ্রীষ্মকাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় লন্ডনসহ পুরো যুক্তরাজ্যে দৈনিক তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করে।
বুধবার একটি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করেছে আইআইইডি। সেখানে বলা হয়েছে ১৯৯৩ সাল থেকে ২০২৩— ত্রিশ বছরে এমন মোট ১১৬টি দিন পার করেছে লন্ডন, যেসব দিনে তাপমাত্রা ছিল ৩০ ডিগ্রি কার তার বেশি। আর ৩৫ ডিগ্রি বা তার বেশি তাপমাত্রার দিন এই তিন দশকের মধ্যে লন্ডনবাসী দেখেছে ৭ বার।
গবেষণা প্রবন্ধে আইআইইডি’র গবেষকরা জানিয়েছেন, তিন দশকে যে ১১৬টি ‘অস্বাভাবিক উষ্ণ’ দিন পার করছে লন্ডন, সেসবের মধ্যে ৫৯টি অর্থাৎ অর্ধেকেরও বেশি দিন এসেছে সর্বশেষ দশ বছর ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ সালে।
১৯৯০ থেকে ২০০০— এই দশ বছরের প্রতি বছরই গ্রীষ্মকালে অস্বাভাবিক উষ্ণ দিনের সংখ্যা বেড়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে প্রবন্ধে। কিন্তু এ সময়সীমায় টানা উষ্ণতা বা তাপপ্রবাহের তেমন কোনো রেকর্ড পাওয়িা যায়নি। কিন্তু ২০১৭ সাল থেকে গ্রীষ্মকালগুলোতে টানা তিন বা তারও বেশি দিন ধরে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা দেখছে লন্ডনবাসী।
জলবায়ুগত কারণে যেহেতু এই পরিমাণ তাপমাত্রায় লন্ডনের বাসিন্দারা অভ্যস্থ নয়, তাই তাপমাত্রা অস্বাভাবিক বাড়লে গরমজনিত ক্লান্তি, হিটস্ট্রোক এবং অন্যান্য গরমজনিত অসুখ ও শারীরিক সমস্যা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ কারণে জনগণকে এখন থেকেই অতি উষ্ণ তাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে আইআইইডি।
আইআইইডির জ্যেষ্ঠ গবেষক টাকার ল্যান্ডসমান এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘লন্ডনের জলবায়ু দিন দিন অধিকতর উষ্ণ হয়ে উঠেছে এবং জনগণ যেন পরিবর্তিত তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে, সেজন্য সরকারের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।’
সূত্র ; দ্য ন্যাশনাল
এসএমডব্লিউ