কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুল: সংগৃহীত ছবি

মানিলন্ডারিং আইনে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুলসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে করা মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩১ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত। 

বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরীর আদালতে মামলার এজাহার পৌঁছালে বিচারক তা গ্রহণ করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ দিন ধার্য করেন। 

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন প্রধান, মেয়ে ওয়াফা ইসলাম, ভাই কাজী বদরুল আলম লিটন, পাপুলের ব্যক্তিগত কর্মচারী মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান মনির, জব ব্যাংক ইন্টারন্যাশনালের ম্যানেজার গোলাম মোস্তফা, জেসমিন প্রধানের মালিকানাধীন কোম্পানি জে ডব্লিউ লীলাবালী ও কাজী বদরুল আলম লিটন। এছাড়া এ মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় আরও পাঁচ-ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার (২২ ডিসেম্বর) রাজধানীর পল্টন থানায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সহকারী পুলিশ সুপার (অর্গানাইজ ক্রাইম) আলামিন বাদী হয়ে কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুল, তার শ্যালিকা ও মেয়েসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলাটি দায়ের করেন।  

আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা মানবপাচারকারী চক্র। বিভিন্ন সময় ৩৮ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৫৬৭ টাকা অবৈধভাবে আয় করেছেন। যার সঙ্গে পাপুল ও তার মেয়ের প্রতিষ্ঠান জড়িত বলে অভিযোগে উল্লেখ করেন।

টিএইচ/জেডএস