বাসের শৃঙ্খলা আটকে আছে সিন্ডিকেটে
ছবি : সংগৃহীত
প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের মানুষের দুর্যোগ পরিস্থিতি বেড়ে যাওয়ার এই তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক বিশেষ র্যাপোর্টিয়ারের প্রতিবেদনে। ৯ মে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ে মৃত্যুর সংখ্যা তুলনামূলক কমে এসেছে।
বিজ্ঞাপন
এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—
প্রথম আলো
বিজ্ঞাপন
নতুন বিপদ বজ্রপাত ও অতি উষ্ণতা
বাংলাদেশের ৮৩ শতাংশ মানুষ সারা বছর এ ধরনের কোনো না কোনো জলবায়ু দুর্যোগের শিকার। কেবল ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বছরে ক্ষতি ১০ হাজার কোটি টাকার ওপরে।
মাংসের চাটনি তৈরি করে দুবাইয়ে রপ্তানির জন্য ভারত থেকে এক টন মহিষের মাংস আমদানি করেছিল মেডলাইফ প্যাকেজিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ১০ মে হিলি স্থলবন্দরে ওই মাংস এলেও এখনো ছাড় দেয়নি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। মাংসের চালান ছাড় না দিতে কাস্টমসকে চিঠি দিয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।
প্রথম আলো
ভারত থেকে আমদানি করা মাংস ছাড় হয়নি ৯ দিনেও
সাভারের ভাকুর্তায় কারখানা রয়েছে মেডলাইফ প্যাকেজিং ইন্ডাস্ট্রিজের। তারা ১ টন মহিষ ও ২৫ টন পেঁয়াজ আমদানি করেছিল। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আপত্তির কারণে ওই মাংস এখন কাস্টমসের তত্ত্বাবধানে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের একটি সংরক্ষণাগারে রয়েছে। আর পেঁয়াজ পড়ে আছে হিলি বন্দরের গুদামে।
আরও পড়ুন >>> বজ্রপাত ঝুঁকিতে বাংলাদেশ, করণীয় কী?
বিস্ফোরণজনিত দুর্ঘটনায় দেশে মৃত্যুর মিছিল দিন দিন লম্বা হচ্ছে। শিল্পকারখানা, বাসাবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, গাড়ি সবখানেই রয়েছে অনাকাঙ্ক্ষিত, মর্মন্তুদ মৃত্যুঝুঁকি। নির্মমভাবে মানুষ প্রাণ হারালেও শুধু দুর্ঘটনা হিসাবে চিহ্নিত হওয়ায় দায়ীরা থেকে যাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।
যুগান্তর
বিচারহীনতায় বিস্ফোরণে মৃত্যুর মিছিল
বিস্ফোরণ ও হতাহতের কারণ উদঘাটনে গঠিত হচ্ছে তদন্ত কমিটি। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তদন্ত প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখছে না। আবার ক্ষেত্রবিশেষ তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিল করা হলেও বাস্তবায়ন হচ্ছে না সুপারিশ।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন (জিআই) সনদ পাচ্ছে দেশীয় জাতের ছাগল ব্ল্যাক বেঙ্গলসহ সাতটি পণ্য। আগের ১১টিসহ দেশে জিআই মর্যাদা পাওয়া মোট পণ্য হচ্ছে ১৮টি। এতে পণ্যগুলো রপ্তানি আয়ে বিশেষ সুবিধা পেতে পারে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।
কালের কণ্ঠ
জিআই মর্যাদা পাচ্ছে ৭ পণ্য
নতুন করে সনদ পেতে যাওয়া বাকি ছয়টি পণ্য হচ্ছে শীতলপাটি, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা ও ল্যাংড়া জাতের আম, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, শেরপুরের তুলসীমালা ধান এবং বগুড়ার দই কেন জিআই সনদ : প্রাকৃতিকভাবে বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন এবং কোনো একটি এলাকাভিত্তিক খ্যাতি পাওয়া যেকোনো পণ্য জিআই সনদ পেতে পারে।
ঢাকা মহানগরীর গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে বাস রুট রেশনালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল পাঁচ বছর আগে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য যে কমিটি করা হয়েছে তারা এখন পর্যন্ত ২৭টি সভা করেছে।
দেশ রূপান্তর
সিন্ডিকেটে আটকা বাসের শৃঙ্খলা
যাত্রী ছাউনি, বাস টার্মিনাল, বাস ডিপো নির্মাণ এবং নতুন বাস নামানোর কাজেও কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি নেই। তিনটি রুটে বাস চলাচল শুরু করলেও অবৈধ বাসের দৌরাত্ম্য থামছে না।
দেশের পরিবহন ও বিদ্যুৎ খাতের জ্বালানির সংস্থান হয় আমদানির মাধ্যমে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সরকারি কয়েকটি সংস্থার মাধ্যমে এসব জ্বালানি আমদানি করা হয়ে থাকে। কিন্তু বর্তমানে এ আমদানি অব্যাহত রাখা নিয়ে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বণিক বার্তা
বিলম্বিত হচ্ছে সব ধরনের জ্বালানির অর্থ পরিশোধ
জ্বালানি তেল, কয়লা ও গ্যাস—প্রাথমিক এ তিন জ্বালানি আমদানি বাবদ বিপুল পরিমাণ বকেয়া জমেছে জোগানদাতাদের কাছে। এ দেনা শোধ করা যাচ্ছে না ডলার সংকটের কারণে। রক্ষণশীলভাবে হিসাব করলেও দেখা যায়, জ্বালানির সংস্থান বাবদ দেশী-বিদেশী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে সরকারি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান-সংস্থাগুলোর দেনা অনেক আগেই ৫০০ মিলিয়ন (৫০ কোটি) ডলারের বেঞ্চমার্ক অতিক্রম করেছে।
আরও পড়ুন >>> বিদ্যুৎ সংকট : সমাধান হবে কবে?
এক দশক ধরে বৈশ্বিক পরিবহন খাতের অন্যতম আলোচিত ইস্যু বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি। পরিবহন ব্যবস্থাকে কার্বনমুক্ত করতে বিভিন্ন দেশ এখন জীবাশ্ম জ্বালানির বদলে বিদ্যুৎ ব্যবহারে মনোযোগী হয়েছে। এতে সবচেয়ে এগিয়ে আছে চীন।
বণিক বার্তা
বিদ্যুচ্চালিত গাড়ির জন্য কতটা প্রস্তুত বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থার (আইইএ) তথ্য বলছে, ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী বিদ্যুচ্চালিত গাড়ির ৫৮ শতাংশই বিক্রি করেছে চীন। প্রতিবেশী ভারতও বিদ্যুচ্চালিত গাড়ির প্রসারে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, চার্জিং অবকাঠামো নির্মাণের পাশাপাশি আর্থিক প্রণোদনা, শুল্কছাড়ের মতো সুবিধা দিয়ে আসছে। এর সুফলও পেয়েছে তারা।
এছাড়া ওভারপাস এখন ‘গলার কাঁটা’; খুলনায় সংঘর্ষে আহত অর্ধশত; দুর্ঘটনা ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ হবে; মাচায় প্লাস্টিকের ছাউনি দিয়ে বাঁচার লড়াই; স্বাদ-স্বভাব পাল্টে যাচ্ছে ইলিশের সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।