প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।

প্রথম আলো

অবৈধভাবে আসছে বিদেশি প্রাণী, ফেসবুকে গোপন কেনাবেচা, হুমকির মুখে বাস্তুতন্ত্র

শখ করে অনেকেই বিদেশি নানা প্রজাতির সরীসৃপ পুষছেন। এতে দেশে এসব প্রাণীর চাহিদা বাড়ছে। এই সুযোগে অবৈধভাবে এসব প্রাণী দেশে আনছে নানা চক্র। এগুলোর বেচাকেনায় ফেসবুকভিত্তিক বাজার বড় হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনো নীতিমালা ও তদারকি ছাড়া দেশে আসা এসব প্রাণী দেশীয় বাস্তুতন্ত্র ও প্রতিবেশের জন্য হুমকির কারণ হতে পারে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিদেশি প্রাণী কেনাবেচার প্রধান মাধ্যম ফেসবুক। সামাজিক এই যোগাযোগমাধ্যমে পেজ খুলে চলছে বেচাকেনা। এমন বেশ কয়েকটি ফেসবুক পেজ খুঁজে পেয়েছে প্রথম আলো।

এসব পেজে নানা জাতের বিছা (স্করপিয়ন), টিকটিকি (লিজার্ড), পাইথন (অজগর) ইত্যাদি বিক্রি হচ্ছে। ফরমাশ দিলে বাড়িতে পৌঁছে (হোম ডেলিভারি) দিচ্ছেন কেউ কেউ। সঙ্গে থাকছে এগুলো লালনপালন করার গাইডলাইন বা নির্দেশিকা।

কালের কণ্ঠ

চার মাসে ১২৪৬ হত্যা মামলা

চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম চার মাসে এক হাজার ২৪৬টি হত্যা মামলা হয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গত এপ্রিল মাসে হয় ৩৩৬টি হত্যা মামলা। গত বছরের এই চার মাসে খুনের মামলা হয়েছে এক হাজার ছয়টি। পুলিশ সদর দপ্তরের এই তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের চেয়ে এ বছর প্রথম চার মাসে ২৪০টি মামলা বেশি হয়েছে। অর্থাৎ গত বছরের চেয়ে খুনের ঘটনা বেড়েছে।

এর বাইরে ডাকাতি-দস্যুতা, ছিনতাই, নারী-শিশু নির্যাতন, মাদক ব্যবসাসহ অন্যান্য অপরাধমূলক ঘটনাও বেড়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের গত চার মাসের মাসিক অপরাধমূলক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

মানবজমিন

নগদের ২৩০০ কোটি টাকার হিসাব মিলছে না

এক অদৃশ্য কোম্পানি। যেখানে চেয়ারম্যান চিনেন না এমডিকে। আবার এমডি চেনেন না চেয়ারম্যানকে। অফিসের ঠিকানাও ভুয়া। কাগজে-কলমে থাকলেও আদতে প্রতিষ্ঠানেরই অস্তিত্ব নেই। অথচ সেই প্রতিষ্ঠানের নামে দেশি-বিদেশি ডজন খানেক ছদ্মবেশী কোম্পানিতে বিপুল পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করে বাংলাদেশের জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান নগদ। তবে বিনিয়োগের টাকার কানাকড়িও আর দেশে ফেরেনি। চলে গেছে তৃতীয় কোনো দেশে। এভাবেই গেল ৮ বছরে দেশের লাখ লাখ গ্রাহকের আমানতের শত শত কোটি টাকা  কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছেন নগদ সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের মূল হোতা ছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের র্শীষ নেতা ও তাদের অনুসারীরা। এমনকি নগদ অপকর্মে জড়িয়ে গিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকারের সরকারি কর্মকর্তারাও। জড়িত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর একজন উপ প্রেস সচিবও। অর্থ লুটপাটে জড়িত কেউ কেউ এখনো বহাল তবিয়তে আছেন। পড়েনি কোনো আইনের গ্যাঁড়াকলেও। অভিযুক্তদের অনেকে আবার নগদকে ঢেলে সাজানোর চবক দিচ্ছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নগদের মালিকানা সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের নাকি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থার্ড ওয়েভ টেকনোলজিস লিমিটেডের, এ নিয়ে দীর্ঘদিন কৌতূহল ছিল। সহসা এই সমস্যার জট খোলা যায়নি। কিন্তু ২০২১ সালের ১৬ই আগস্ট আন্তঃসংস্থার বৈঠকে নগদের মালিকানা বিরোধের অবসান হয়। তাও ছিল অস্পষ্ট। তবে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরই বেরিয়ে আসে নগদের আসল চিত্র। বেরিয়ে আসে নানা অনিয়মের তথ্য। 

যুগান্তর

পাচারের টাকা দেশে আনায় ১১ চ্যালেঞ্জ

বিদেশে পাচার করা টাকা দেশে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে ১১ ধরনের চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে পাচারের টাকা শনাক্ত ও ফেরানোর কাজে নিয়োজিত সংস্থাগুলোর কাজের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব। বিদেশে সম্পদ শনাক্ত ও ফেরানোর কাজের অগ্রগতি নিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য-উপাত্ত এক জায়গায় সংরক্ষিত নেই। জালজালিয়াতি ঠেকানো ও শনাক্ত করতে আর্থিক লেনদেন আন্তর্জাতিক মানের ফরেনসিক অ্যাকাউন্টিং, ফরেনসিক অডিট, ডিজিটাল প্রমাণ সংগ্রহ এবং এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা)ভিত্তিক মনিটরিং সিস্টমসের অভাব। এমন বহুবিধ কারণে সব ক্ষেত্রে পাচার করা টাকা শনাক্ত করা যাচ্ছে না। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সরকার বহুমুখী কৌশল নিয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের আইন, অবকাঠামোগত দুর্বলতা আছে, এমন স্থানে দ্রুত প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নতুন আইন করা হচ্ছে। একটি শক্তিশালী তথ্যভান্ডার করা, সংশ্লিষ্ট কর্মীদের আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সমকাল

শেষ শর্ত পূরণ করতে এনবিআর বিলুপ্ত, ঋণ পাওয়ার আশা

বিশ্বব্যাংকের শেষ শর্ত পূরণ করতে সোমবার গভীর রাতে জাতীয় রাজস্ব বিভাগ (এনবিআর) বিলুপ্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। বাজেট সহায়তার ছয় হাজার কোটি টাকা ঋণ নিশ্চিত করতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে। পাঁচ মাস আগে বিশ্বব্যাংক সরকারকে ৯টি শর্ত দিয়েছিল। আটটি এর আগে পূরণ করা হয়েছে।   

ঢাকায় আজ বুধবার বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে এই ঋণ সহায়তা নিয়ে আলোচনা শুরু হচ্ছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) এ বৈঠক হওয়ার কথা। বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা বৈঠকে বসবেন। আলোচনার আগমুহূর্তে শেষ শর্তটি পূরণ করায় ঋণ পাওয়া নিয়ে আশাবাদী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।  

কালের কণ্ঠ

মন্দা-বিভক্তির ধাক্কা রাজস্বে

অর্থনীতিতে স্থবিরতা। ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব। এর প্রভাবে রাজস্ব আয়ে বড় ঘাটতি। নতুন করে যোগ হয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিভক্তি নিয়ে কর্মকর্তাদের ঢিলেমি।

এতে রাজস্ব আয়ে চলছে ‘গাছাড়া ভাব’। ফলে এটিও রাজস্ব ঘাটতিতে ঘি ঢালছে বলে কথা উঠেছে। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসেই রাজস্ব ঘাটতি ৭১ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। কর্মকর্তাদের সম্মিলিত ‘কলমবিরতি’র ফলে দিনে গড়ে অন্তত এক হাজার ২০০ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে।

সমকাল

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করার পরামর্শ দেবে জাপান

নানা নাটকীয়তা শেষে পূর্বনির্ধারিত সময়ে হচ্ছে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যকার পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক। আগামীকাল বৃহস্পতিবার টোকিওতে এ বৈঠক হবে।
চলতি মাসের শেষদিকে জাপান সফরে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর এ সফরের আগে ১৫ মে দুই দেশের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) ঠিক হয়। তবে গত সোমবার এক চিঠিতে এ বৈঠক স্থগিত করার কথা জানায় ঢাকা। ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই গতকাল মঙ্গলবার আরেক চিঠিতে নির্ধারিত তারিখে বৈঠকটি অনুষ্ঠানের কথা জাপানকে জানায় বাংলাদেশ।

এ বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে গত সপ্তাহে পররাষ্ট্র সচিব জসীম উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি। গতকাল দুপুরে তিনি আবারও জসীম উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেন।

আজকের পত্রিকা

মডেল মসজিদে আসবাব সরবরাহে অভিনব শর্ত

সরকারি অর্থায়নে সারা দেশে ৫৬০টি মডেল মসজিদ প্রকল্পের কাজ কোথাও শেষ, আবার কোথাও চলমান রয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে কেনা হবে ২০ পদের আসবাব। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে কাঠের তৈরি জানালা, মুর্দা বহনের খাটিয়া, কোরআন শরিফ রাখার রেহাল, টেবিল ও চেয়ার। কাঁঠাল বা সেগুন কাঠের তৈরি এসব আসবাব সরবরাহের দরপত্রে অংশ নিতে হলে পূরণ করতে হবে অভিনব নানা শর্ত। উদ্দেশ্য একটাই —যেন ২৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকার কাজটি পছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পায়।

বণিক বার্তা

ব্যাংক খাতে মাসে ১ লাখ ৮১ হাজার কোটি টাকার তারল্য সহায়তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের

চলতি অর্থবছরে দেশের ব্যাংকগুলোকে প্রতি মাসে গড়ে ১ লাখ ৮১ হাজার কোটি টাকা ধার দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে গড়ে ৮৫ হাজার ৯০ কোটি টাকা ধার দেয়া হয়েছে রেপোর মাধ্যমে। রেপোর চেয়েও স্পেশাল লিকুইডিটি সাপোর্ট বা বিশেষ তারল্য সহায়তার আওতায় বেশি অর্থ ধার দিতে হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রতি মাসে বিশেষ এ ধারে ব্যাংকগুলোকে দেয়া হয়েছে ৯৬ হাজার ১৪ কোটি টাকা। দেশের মুদ্রাবাজারের গতিপ্রকৃতি নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৈরি করা ‘মানি মার্কেট ডাইনামিকস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।

প্রথম আলো

দেশে দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষ ২৪ লাখ

প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা টানা চার বছর ধরে বেড়েছে। দেশে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা প্রায় ২৪ লাখ। দুর্যোগে বাস্তুচ্যুতির বৈশ্বিক তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। মূলত বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে এসব বাস্তুচ্যুতির ঘটনা ঘটেছে।

গতকাল মঙ্গলবার নরওয়েভিত্তিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ডিসপ্লেসমেন্ট মনিটরিং সেন্টার (আইডিএমসি) প্রকাশিত বৈশ্বিক অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত প্রতিবেদন-২০২৫-এ এসব তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৪ সালে দেশে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ছিল প্রায় ২৪ লাখ। এর আগের বছর (২০২৩ সালে) দুর্যোগের কারণে বাংলাদেশে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ছিল প্রায় ১৮ লাখ। ওই বছরও বৈশ্বিক তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল পঞ্চম।

কালবেলা

শুল্ক সুবিধা আদায়ে দৌড়ঝাঁপ পাওয়ার প্লান্ট মালিকদের

পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে বিদ্যুৎ খাতে। যে কারণে এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি বাতিল করেছে। এতে বেসরকারি খাতের অর্ধশতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকরা মূলধনি যন্ত্রপাতি বিদেশে পাঠাতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। শুল্কমুক্ত সুবিধায় মূলধনি যন্ত্রপাতি নিয়ে আসা পতিত সরকারঘনিষ্ঠ এসব প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নিজেরা না এসে বিভিন্ন মাধ্যমে চাপ তৈরি করছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর)। তারা হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের জন্য নিয়ে আসা যন্ত্রপাতি এখন পুনঃরপ্তানি করতে বেআইনি আবদার করছেন। প্রজ্ঞাপনের শর্তে বিক্রি বা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে শুল্ককর পরিশোধের বাধ্যবাধকতা থাকলেও তারা তা পরিশোধে নারাজ। যন্ত্রপাতির আয়ুষ্কাল শেষ হয়েছে—এমন সব অস্বাভাবিক যুক্তি দিয়ে সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করছেন। এসব ব্যবসায়ীর চাপে এনবিআর একটি বৈঠকও করেছে। যদিও কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয় সেই বৈঠক। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

বণিক বার্তা

কৃষি উৎপাদনের গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলোই বজ্রপাতের হটস্পট

দেশে বোরো ধান কাটা ও আমন রোপণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মাস এপ্রিল, মে ও জুন। গ্রীষ্মকালীন ফল ও সবজি উৎপাদন-সংগ্রহের প্রধান মৌসুমও এটি। আবার এ তিন মাসেই বজ্রপাত বেশি হয়। যেসব জেলা কৃষি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে, বজ্রপাতের হটস্পট হিসেবে সেগুলোই চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। একদিকে কৃষির জন্য গুরুত্বপূর্ণ এলাকা বজ্রপাতের হটস্পট, অন্যদিকে ফসল উৎপাদন ও বজ্রপাতের মৌসুম একই সময়ে হওয়ায় বিষয়টি কৃষির জন্য নতুন বিপদ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।