কারাগার থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে ৫ বছরে ২৭৫ বন্দীর মৃত্যু
প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
প্রথম আলো
বিজ্ঞাপন
কারাগার থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে ৫ বছরে ২৭৫ বন্দীর মৃত্যু
দেশের ৭৪টি কারাগারে বন্দীর সংখ্যা প্রায় ৮২ হাজার। কিন্তু তাঁদের জন্য স্থায়ী চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র দুজন। অভিযোগ রয়েছে, চিকিৎসকের অভাবসহ নানা সংকট ও অব্যবস্থাপনায় যথাযথ চিকিৎসা পান না অসুস্থ বন্দীরা।
বিজ্ঞাপন
কারা অধিদপ্তরের বিগত প্রায় পাঁচ বছরের হিসাবে, কারাগারে বছরে গড়ে ১৯৬ জন বন্দীর মৃত্যু হয়। ৪ বছর ৯ মাসে মারা গেছেন ৯৩৩ জন। এর মধ্যে কারাগার অথবা কারা হাসপাতাল থেকে বাইরের হাসপাতালে নেওয়ার সময় পথে মৃত্যু হয় বছরে গড়ে ৫৮ জনের। ৪ বছর ৯ মাসে কারাগার থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মোট মারা গেছেন ২৭৫ জন বন্দী।
সমকাল
নির্বাচনের জন্য ‘যোগ্য’ এসপি বাছাই করছে পুলিশ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ‘যোগ্য’ এসপি খুঁজে বের করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে পুলিশ সদরদপ্তর। এ জন্য বর্তমানে ৬৪ জেলায় যারা পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তাদের যোগ্যতার মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। রেঞ্জ ডিআইজিদের মাধ্যমে এ মূল্যায়ন করা হয়েছে।
বণিক বার্তা
শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড হলেও জুলাই সনদে গুরুত্ব পায়নি
বিশ্বে যে দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি অর্জন করেছে তাদের প্রত্যেকের উন্নয়নের মূল ভিত্তি ছিল শিক্ষা খাতে অগ্রাধিকারমূলক বিনিয়োগ। কিন্তু বাংলাদেশে চিত্রটি ভিন্ন। স্বাধীনতার পর থেকে শিক্ষার মানে ক্রমেই অবনমন ঘটেছে। শেখ হাসিনার দেড় দশকের শাসনামলে এ অবনমন চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছায়। নতুন ভবন, প্রকল্পের বাহুল্য থাকলেও সর্বস্তরে শিক্ষার গুণগত মান ছিল নিম্নগামী। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গঠন হয় অন্তর্বর্তী সরকার।
সমকাল
রাজনৈতিক সমঝোতা হলো না, বিভক্তি আরও বাড়ল
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন এবং গণভোটের সময় নিয়ে রাজনৈতিক সমঝোতা হয়নি। উল্টো নিজ নিজ অবস্থানে অনড় থাকা দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি আরও স্পষ্ট হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ-২০২৫ জারির প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বণিক বার্তা
কর্ণফুলী টানেলের অতিথিশালায় আগ্রহ কম ব্যবসায়ীদের
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী টানেলের সার্ভিস এলাকায় ৭২ একর জমির ওপর প্রায় ৪৫০ কোটি টাকায় নির্মাণ করা হয় বিলাসবহুল অতিথিশালা। টানেল পরিচালনার দায়িত্বে থাকা সংস্থা বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এটি ইজারা দেয়ার জন্য গত জুলাইয়ে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে। প্রস্তাব জমা পড়ে দুটি, তাও স্থানীয় প্রতিষ্ঠান থেকে। আবার প্রতিষ্ঠান দুটি যে দর প্রস্তাব করেছে, তা সেতু কর্তৃপক্ষের প্রাক্কলনের চেয়েও কম। এমন পরিপ্রেক্ষিতে ইজারার জন্য পুনরায় দরপত্র আহ্বান করেছে সংস্থাটি।
সমকাল
২৮ হাজার ভোটকেন্দ্রই ঝুঁকিতে, অবৈধ অস্ত্র রোধের সুপারিশ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ২৮ হাজার ৬৬৩টি ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে আট হাজার ২২৬টির অধিক ঝুঁকিপূর্ণ। তুলনামূলক ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ২০ হাজার ৪৩৭টি। এ হিসাবে মোট ভোটকেন্দ্রের দুই-তৃতীয়াংশ তথা ৬৭ শতাংশই ঝুকিঁপূর্ণ।
বণিক বার্তা
হাসপাতালে নবজাতকের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে প্রাণঘাতী ছত্রাক
দেশের হাসপাতালে নবজাতকদের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (এনআইসিইউ) ক্যান্ডিডা অরিস নামের এক ধরনের সম্ভাব্য প্রাণঘাতী ছত্রাক ছড়িয়ে পড়ছে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে। অরিস জাতের ছত্রাকটি একাধিক অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ প্রতিরোধী হয়ে ওঠায় একে ‘অতি জরুরি অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স হুমকি’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। একে প্রতিরোধে বাড়তি সতর্কতা ও পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।
কালের কণ্ঠ
দুই মেরুতে বিএনপি-জামায়াত
দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি। ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের পর দলটির দিকে তাকিয়ে সাধারণ মানুষ। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীর জনপ্রিয়তাও আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে যেকোনো ইস্যুতে এই দুই দলের বিপরীতমুখী অবস্থান জনমনে অস্বস্তি তৈরি করেছে।
প্রথম আলো
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে জট খোলার চেষ্টায় সরকার
জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট—দুটোই একই দিনে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার। কারণ, দুটো নির্বাচন দুই দিনে আয়োজন প্রায় অসম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়া সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের বিষয়টি বিবেচনায় নিতে চায় সরকার।
যুগান্তর
কেন্দ্রে উত্তাপ, তৃণমূলে নির্বাচনি হাওয়া
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে বিএনপি, জামায়াত এবং এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) মধ্যে তীব্র মতবিরোধ রাজনীতিতে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। অনেকে এ কারণে আগামী নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কথাও বলছেন। তবে মাঠপর্যায়ে এ শঙ্কার প্রভাব খুব বেশি নেই। ইতোমধ্যে দেশের প্রায় প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীরা মাঠে আছেন। কোথাও কোথাও এনসিপির প্রার্থীও দেখা যাচ্ছে।
কালের কণ্ঠ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
বাংলাদেশের অর্থনীতি সামগ্রিকভাবে এখনো স্থিতিশীল ও ইতিবাচক অবস্থায় রয়েছে। তবে বিদ্যমান ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা দেশের প্রবৃদ্ধির ধারাকে ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক একাশিত এক প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কার কথা তুলে ধরা হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অর্থনীতি নানা চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে স্থিতিশীল জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে।
দেশ রূপান্তর
গণভোটের সিদ্ধান্ত এ সপ্তাহেই
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ওপর গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নীতিগত বিরোধ নেই। তবে গণভোট অনুষ্ঠানের সময়সহ সনদের কিছু ইস্যুতে দলগুলো পাল্টাপাল্টি অবস্থান নিয়েছে। সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়া ও গণভোট করে সনদ বাস্তবায়নের পথ খোলার বিষয়টি এখন প্রায় পুরোপুরি সরকারের ওপর বর্তেছে। সপ্তাহখানেকের মধ্যে সরকার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিতে পারে।
যুগান্তর
ঝটিকা মিছিলকারীদের জামিন ঠেকাতে তৎপর সরকার
জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা একের পর এক ঝটিকা মিছিল করছে। আর এসব মিছিলে যেসব ডিজিটাল ব্যানার ব্যবহার করা হচ্ছে সেগুলো তৈরি হচ্ছে ছয়টি জেলায়। জেলাগুলো হলো-বরগুনা, বরিশাল, মাদারীপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ এবং গাজীপুর। ঝটিকা মিছিলের জন্য ঢাকার বাইরে থেকে এসে কেরানীগঞ্জ এলাকায় বাসা ভাড়া করে থাকছেন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সিদ্ধান্ত হয়েছে, ঝটিকা মিছিলকে কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। যারাই ঝটিকা মিছিলে অংশ নেবে তাদের সবাইকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। আর গ্রেফতারের পর যেন তারা জামিন না পান সে বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে সরকার। প্রয়োজনে আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় উপস্থিত একাধিক সূত্র এসব তথ্য জানিয়েছে।
কালবেলা
দুবাই-যুক্তরাজ্যে কোম্পানি খুলে দেদার অর্থ পাচার
নিজ প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের নামে দেশে একাধিক নামসর্বস্ব কোম্পানি খুলে এলসির আড়ালে বৈধ চ্যানেলেই কোটি কোটি টাকা পাচার করেছেন বাংলাদেশি এক ব্যবসায়ী। পাচার করা সেই অর্থে তিনি দেশে দেশে খুলেছেন কোম্পানি, সপরিবারে নাগরিকত্ব নিয়েছেন একাধিক দেশে। সেই ব্যবসায়ী আবার ইউসিবিএলের পরিচালকও হন। পরিচালক হয়েই নিজের গৃহিণী স্ত্রীকে বানান মেঘনা ব্যাংকের পরিচালক। পরে প্রভাব খাটিয়ে ব্যাংক থেকে বিপুল অর্থ লুটে নিয়ে সেই অর্থে দেশে-বিদেশে গড়েন বিপুল সম্পদ। ওই ব্যবসায়ীর অর্থ পাচার নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বিএফআইইউ ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের নিজস্ব অনুসন্ধান দল। এ ছাড়া কালবেলার অনুসন্ধানে ওই ব্যবসায়ীর অন্তত ১১০টি এলসির তথ্যপ্রমাণ মিলেছে। সূত্রগুলো কালবেলাকে নিশ্চিত করেছে, এলসির সংখ্যা আরও অন্তত কয়েকশ হতে পারে। এলসির আড়ালে পাচারকৃত অর্থের পরিমাণও কয়েকশ কোটি টাকা হতে পারে। ওই ব্যবসায়ী হলেন ইন্টারন্যাশনাল ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি বাংলাদেশের (পিএলসি) চেয়ারম্যান ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাবেক পরিচালক বশির আহমেদ ওরফে মোহাম্মদ আব্দুল বারি।
আজকের পত্রিকা
এক বছরের ব্যবধানে কলমানি বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ
এক বছরের ব্যবধানে (অক্টোবর থেকে অক্টোবর) দেশের ব্যাংকগুলোর স্বল্পকালীন (কলমানি) ঋণ বিপুল হারে বেড়েছে। চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত কলমানি ঋণ প্রায় দ্বিগুণ বা ৬৩ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা বেড়েছে। এর মধ্যে এক দিনের জন্য ওভারনাইট ধার বেড়েছে ৪৯ হাজার ৯৩২ কোটি টাকা আর আন্তব্যাংক রেপোতে ধার বেড়েছে ৫৮ হাজার ৭৫৩ কোটি টাকা। গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
কালবেলা
বন রক্ষায় ৫৫০ কোটি ডলারের তহবিল গঠনে সম্মত ৫৩ দেশ
বিশ্বে বন রক্ষায় সাড়ে ৫ বিলিয়ন (৫৫০) ডলারের বেশি তহবিল গঠনে সম্মত হয়েছে ব্রাজিলসহ ৫৩টি দেশ। ট্রপিক্যাল ফরেস্ট ফরেভার ফ্যাসিলিটির (টিএফএফএফ) জন্য এ তহবিল ব্যবহার করা হবে। গত ৭ নভেম্বর ব্রাজিলের বেলেমে দেশটির প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দ্য সিলভার সভাপতিত্বে এ-সংক্রান্ত সভায় ৩০টির বেশি দেশের সরকারপ্রধান, জাতিসংঘের মহাসচিব ও বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
আজকের পত্রিকা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পরীক্ষা: ৬০ শতাংশ বাধ্যতামূলক উপস্থিতিসহ যেসব পরিবর্তন এল
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
আর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখন থেকে ফরম পূরণের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
বিবিসি বাংলা
গোপালগঞ্জ সংঘর্ষে এনসিপি ও আওয়ামী লীগ দুই পক্ষই দায়ী- তদন্ত কমিটি
গত জুলাই মাসে গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের পেছনে এই দলটি এবং আওয়ামী লীগের স্থানীয় কর্মী ও তাদের সমর্থক গোপালগঞ্জবাসী - দুই পক্ষই দায়ী বলে বিচার বিভাগীয় তদন্তে উঠে এসেছে।
উসকানী, গুজবসহ দুই পক্ষের অনঢ় অবস্থান এবং মাঠের বাস্তবতার সাথে গোয়েন্দা তথ্যের সমন্বয় করে পরিস্থিতি অনুযায়ী যথাসময়ে প্রশাসনের সিদ্ধান্তহীনতার অনীবার্য পরিণতি ছিল গোপালগঞ্জের সংঘাত–– বলা হয়েছে প্রতিবেদনে।