‘জিম্বাবুয়ের মাঠে সবসময় কষ্ট করেই জিততে হয়’
দ্বিপাক্ষিক সিরিজে ঘরের বাইরে বাংলাদেশ দলের যত অর্জন, তার সিংহভাগই এসেছে জিম্বাবুয়ে থেকে। এবার সে দেশে সমান ৩টি করে টি-টোয়েন্টি আর ওয়ানডে ম্যাচের দুটি সিরিজ খেলবে টাইগাররা। এই সফরের উদ্দেশে দেশ ছাড়ার আগে পেসার তাসকিন আহমেদ তবুও শুনিয়ে গেলেন, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তাদের ঘরের মাঠে জয় পাওয়া একেবারে সহজ কথা নয়।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১.৪০ মিনিটে দেশ ছাড়ার আগে ঢাকা বিমানবন্দরে সংবাদমাধ্যমকে তাসকিন বলছিলেন, ‘অবশ্যই ভালো ফল আশা করছি। তবে ওদের মাঠে ওদের বিপক্ষে সবসময় খুব কষ্ট করেই জিততে হয়। গত বছর খেলেছিলাম, প্রত্যেক ম্যাচেই কঠিন সময় গিয়েছিল। এবারও কষ্ট করে জিততে হবে নিশ্চিত। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে সিরিজ জেতা। কিন্তু সহজস হবে না। আন্তর্জাতিক সব সিরিজই চ্যালেঞ্জিং।’
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন >> বিয়ের তিনদিন পরই জিম্বাবুয়ের উদ্দেশে উড়াল দিচ্ছেন মুনিম
জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারেতে কুড়ি ওভারের ফরম্যাট দিয়ে মাঠের লড়াই শুরু হবে। যেখানে প্রথম টি-টোয়েন্টি হবে আগামী ৩০ জুলাই। এবারের টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে অভিজ্ঞ ক্রিকেটররা নেই। তুলনামূলক তারুণ্যনির্ভর দল নিয়েই মাঠে নামবে সফরকারীরা।
বিজ্ঞাপন
প্রত্যাশার পারদ উঁচুতে রেখে তাসকিন বললেন, ‘সামনে বড় দুটি মঞ্চ, এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপ। টি-টোয়েন্টিতে হয়ত আশানুরূপ পারফর্ম করছি না। সেরাটা যদি খেলতে পারি, কিছু অসম্ভব নয়। প্রত্যেক ম্যাচ থেকেই শেখার চেষ্টা করছি। টি-টোয়েন্টি দলটার ৯০ ভাগই তরুণ। ভালো কিছু হবে ইনশাআল্লাহ।’
আরও পড়ুন >> ‘বউয়ের সঙ্গে ঝগড়ার খবর চাকরিতে জানাই না’, মুশফিককে সুজনের খোঁচা
একই সঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত লক্ষ্য নিয়েও কথা বলেন এই ডানহাতি পেসার, ‘গত ২ বছর ধারাবাহিক উন্নতি হচ্ছে। এখনও হয়ত স্বপ্নের জায়গায় পৌঁছাতে পারিনি। তবে অনেক ভালো অবস্থানে আছি। দোয়া করবেন সবাই যেন ফিট থাকি। সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। দলকে জেতানোর পেছনে যেন আমার অবদান থাকে।’
টিআইএস/এইচএমএ/এটি