সফলভাবে বাংলাদেশ একমাত্র টেস্ট জয়ের পর ওয়াডে সিরিজ ছিল আফগানিস্তানের দখলে। এবার ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতে জয়ের মিশনে নেমেছে সাকিব আল হাসানের দল। ফরম্যাটটিতে চলতি বছর তারা ৬ ম্যাচের ৫টিতেই জয়ে পেয়েছে। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিকেল ৬টায় ম্যাচটি শুরু হয়েছে।

বাংলাদেশের স্কোর : ১৯.৫ ওভারে ১৫৭/৮ (বাংলাদেশ ২ উইকেটে জয়ী)

আফগানিস্তানের স্কোর : ২০ ওভারে ১৫৪/৭

নাটকীয়তা শেষে বাংলাদেশের জয়

শেষ ওভারে বাংলাদেশের জয়ের জন্য দরকার ছিল মাত্র ৬ রান। করিম জানাতের করা প্রথম বলেই অফে সজোরে হাঁকান মিরাজ। ফলে ৫ বলে ২ রানের সহজ সমীকরণ দাঁড়ায় বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু কে জানত মূল নাটকীয়তা তখনই শুরু হবে! করিম জানাতের বলে একে একে ফিরেছেন মিরাজ-তাসকিন ও নাসুম।

এরপর ২ বলে বাংলাদেশের দরকার ছিল ২ রান। জানাতের পঞ্চম বলে শরীফুল অফসাইডে গ্যাপ খুঁজে নেন। জয়ের বন্দরে গিয়েও হারের হতাশায় পোড়ার যে শঙ্কা উঁকি দিয়েছিল, মুহূর্তেই সেটি উবে যায়। জয়োল্লাসে মাতেন হৃদয় ও শরীফুল। ২ উইকেট ও ১ বল হাতে রেখে শ্বাসরুদ্ধকর এই জয় পায় টাইগাররা।

জয়ের আশা জাগিয়ে ফিরলেন শামীম

হৃদয়ের সঙ্গে দারুণ বোঝাপড়ায় ম্যাচটি বেশ হাতের নাগালে নিয়ে এসেছিলেন শামীম পাটোয়ারী। জয়ের আশা জাগিয়েছেন দুই তরুণ মিলে। কিন্তু রশিদ খানের ঘূর্ণি সত্ত্বেও তুলে মারতে গিয়ে তিনি তালুবন্দী হয়েছেন। ফিরেছেন ২৫ বলে ৩৩ রানে।

হৃদয়ের সঙ্গে তার ৭৩ রানের জুটি থামল। ৪ ওভারে ২৪ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়ে শেষ করলেন রশিদ। ১২ বলে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪ রান।

১৩ ওভারে টাইগারদের ১০০

হোঁচট খাওয়া স্বাগতিকদের পথ দেখাচ্ছেন তাওহীদ হৃদয় ও শামীম পাটোয়ারী। ১৩তম ওভারে টাইগাররা পেয়েছে ২১ রান। ওভারটি শেষ হতেই হৃদয়রা দলকে ১০০ রান এনে দিয়েছেন। নিজেদের ৩ চারের পাশাপাশি পেয়েছেন একটি অতিরিক্ত চারও, সঙ্গে ছিল ওয়াইড বল।

আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের করা ওভারটির চিত্রটা এমন- ৪, ৪, ১, ৫ (ওয়াইড), ৪, ২, ১। ক্রিজে ২৫ রানে (১৭ বল) হৃদয় এবং ১৯ রানে (১৩ বল) অপরাজিত আছেন শামীম। এখন পর্যন্ত ২৫ বলে ৪৩ রানের জুটি গড়েছেন এই দুই তরুণ ব্যাটার।

সাকিবও পারলেন না

আগের দুই ওভারে ১৯ রান নিয়ে সাকিবের ব্যাটে পাল্টা আঘাতের পথে ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু বাউন্ডারিতে উড়িয়ে মারতে গিয়েই ধরা পড়লেন টাইগার অধিনায়ক। ফলে থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারলেন না সাকিব। ফরিদ আহমেদের করা বলে অফ-সাইডে ছক্কা হাঁকাতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেখানে বাধ সেধেছেন করিম জানাত। ১৭ বলে সাকিব ১৯ রানে ফিরেছেন।

সাকিবের ব্যাটে পাল্টা আঘাতের চেষ্টা

দ্রুত উইকেট হারানোর পর ক্রমেই বাংলাদেশের আস্কিং রান-রেট বেড়ে চলেছে। ৩৯ রানে তিন উইকেট হারানোয় মূলত বড় ধাক্কা খায় স্বাগতিকরা। এরপর তাওহীদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে পাল্টা আঘাতের চেষ্টা করছেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

স্বল্প সময়ের বৃষ্টিতে কমেনি ওভার 

প্রায় ১৫ মিনিটের বৃষ্টিতে বন্ধ ছিল বাংলাদেশ-আফগানিস্তানের ম্যাচ। পরবর্তীতে বৃষ্টি থামতেই ফের খেলা শুরু হয়েছে। তবে তেমন সময় ক্ষেপণ না হওয়ায় কোনো ওভার কাটা যায়নি। ক্রিজে অপরাজিত আছেন সাকিব-হৃদয়।

বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ

বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর আকাশ কালো হয়ে সিলেটের মাঠে নেমেছে বৃষ্টি। ৩৯ রানেই তিন উইকেট হারিয়ে আফগানদের রানতাড়ায় বেশ ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকরা। এরপরই হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হয়। ফলে আপাতত খেলা বন্ধ রয়েছে। সবুজ-নীল কভারে ঢেকে দেওয়া হয়েছে পিচ এবং আশপাশের কিছু অংশ।

এর আগে ৭.২ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ৪১ রান। প্রথম ওভারে রনি তালুকদারের পর, অদ্ভুতভাবে বোল্ড হয়েছেন নাজমুল শান্ত। এরপর বুকের ওপরে ওঠে আসা বল খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন লিটন দাসও।

শান্ত-লিটনকে হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের গলার কাটা হয়েছিলেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। সর্বোচ্চ রান না করলেও, তার দ্রুতরান তোলার পথেই স্বাগতিকরা খেই হারায়। এবার বলে এসেও তিনি নিলেন লিটন দাসের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট। এতে অবশ্য লিটনের অবদানও কম নয়। বুকের ওপরে ওঠে আসা বল মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন। অদ্ভুতভাবে বোল্ড হয়ে শান্ত’র বিদায়ের পর সাকিবের সঙ্গে তার জুটি স্বপ্ন দেখাতে পারত টাইগারদের। কিন্তু ১৮ রান (১৯) করেই ফিরেছেন লিটন।

এর আগে স্পিনার মুজিব-উর রহমানকে স্লগ সুইপে খেলতে গিয়ে কুৎসিত এক পরিস্থিতিতে পড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুজিবের মিস করা বল তার পেটে-পিঠে লেগে এরপর স্টাম্প ভেঙে থামে। ১২ বলে ১৪ রান করেই শান্ত সাজঘরের পথ ধরেন।

সোজা বল মিস করে বোল্ড রনি

প্রথম ওভারেই আঘাত পেয়েছে বাংলাদেশ। আফগানদের দেওয়া ১৫৫ রানের জবাবে ব্যাটে নেমে একটা চার হাঁকিয়েছিলেন রনি তালুকদার। কিন্তু সেই মনোভাব আর তিনি ধরে রাখতে পারেননি। ফজলহক ফারুকির করা অফ-স্টাম্পের দিকে আসতে থাকা সোজা বল তিনি মিস করে গেছেন। আর তাতেই উড়ে গেল স্টাম্প, মাত্র এক ফরম্যাটে খেলার সুযোগ পেলেও কাজে লাগাতে পারছেন না রনি। তিনি ফিরেছেন মাত্র ৪ রানে (৫ বল)।

জয় পেতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৫৫ রান

৪০ বলে ৫৪ রানে অপরাজিত নবি। এছাড়া আজমতউল্লাহ ওমরজাই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮ বলে ৩৩ রান করেন।

টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন সাকিব। বাকি বোলারদের সবাই নেন একটি করে উইকেট।

নবির ফিফটি

দৃঢ় ব্যাটিংয়ে পসরা সাজিয়েছিলেন মোহাম্মদ নবি। সতীর্থদের আসা-যাওয়া দেখেও আরেকপ্রান্ত তিনি ভালোভাবেই আগলে রেখে খেলেন। তার ফলও পেয়েছেন, ৩৯ বলে টি-টোয়েন্টির পঞ্চম ফিফটি পেয়ে গেছেন এই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার। তিনি খেলেছেন ৬টি চার একটি ছয়ের বাউন্ডারি।

দুই ছয়ের পর ফিরলেন ওমরজাই

সাকিবকে এক ওভারে পরপর দুই ছয় মেরে যেন তৃষ্ণার্ত আফগানদের মুখে পানি দিয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। আগের ওভারেই তিনি তাসকিনের এক ওভারেও দুটি ছয় হাঁকিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত সাকিবের বলেই ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ওমরজাই।

তবে তার আগে তার ১৭ বলে ৩৩ রানের দারুণ ক্যামিওতে আফগানদের পুঁজিও হয়ে উঠেছে স্বস্তিদায়ক। রশিদ-মুজিবদের শক্তিশালী বোলিংয়ের সামনে তা নিশ্চয়ই তাদের ভালো সমর্থন যোগাবে।

তাসকিনের এক ওভারে ওমরজাইয়ের ২ ছক্কা

তাসকিন বেশ নিয়ন্ত্রিত বলই করছিলেন। ফাঁদে ফেলতে তার দেওয়া শর্ট লেংন্থের বলকে অনায়াসে লেগ অন এবং পেছনে উড়িয়ে মেরেছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই।

এর আগে ১৬ ওভারে একশ রানের কোটা পেরিয়েছে আফগানিস্তান। পরের পঞ্চাশ করতে তাদের লেগেছে ৫২ বল। একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলছেন মোহাম্মদ নবি। ৪ চারে ৩১ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত অভিজ্ঞ তারকা। 

নাজিবউল্লাকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙলেন মিরাজ

মিরাজ আগের ব্যাটারদের চেয়ে কিছুটা ধরে খেলার লক্ষ্যে জুটি বেধেছেন মোহাম্মদ নবি ও নাজিবউল্লাহ। এখন পর্যন্ত এই দুজন সর্বোচ্চ ৩৫ রানের জুটি গড়েছেন। তবে সেই জুটি গলার কাটা হওয়ার আগেই নাজিবউল্লাহকে ফিরিয়েছেন মেহেদী মিরাজ। পেছনে খেলতে গিয়ে ব্যাটের কানা লেগে তালুবন্দী হয়েছে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের। নাজিব ফিরেছেন ২৩ রান (২৩ বল) করে।

তবে দারুণ এই ক্যাচে উইকেটের সবচেয়ে বেশি কৃতিত্ব লিটনের। প্যাডল সুইপ করে আগের বলে নাজিবউল্লাহ চার মেরেছিলেন। পরের বলে শর্ট ডেলিভারি করেন মিরাজ। সেটি কাট করতে গিয়ে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে পায়ে লেগে বল চলে যায় পেছনে। দারুণ রিফ্লেক্সে সামনে ঝাঁপিয়ে সেটি গ্লাভসে নেন লিটন। 

এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের পাঁচ বোলারের মধ্যে মুস্তাফিজ বাদে সবাই উইকেট পেয়েছেন। এই বাঁ-হাতি পেসার উইকেট না পেলেও চলমান ম্যাচে তিনি সবচেয়ে কম খরুচে বাংলাদেশি বোলার। ২ ওভারে তিনি মাত্র ৮ রান দিয়েছেন।

আফগানদের লাগাম টেনে ধরেছেন সাকিব-মুস্তাফিজ

বেশ তাড়াহুড়ো করছিলেন আফগানিস্তানের ব্যাটাররা। দ্রুত উইকেট হারালেও পরবর্তী ব্যাটাররা স্ট্রাইক করে খেলছিলেন। এক সময় ৭-এর ওপরে গড় থাকা দলটি ১১ ওভার শেষে ৬ গড়ে নিয়েছে ৬৬ রান। লাগামটা মূলত টেনে ধরেছেন সাকিব-মুস্তাফিজ। দুই ওভারে ৪ গড়ে ৮ রান দিয়েছেন মুস্তাফিজ। সাকিব তো আরও হিসেবী, ২ ওভারে তিনি দিয়েছেন মাত্র ৭ রান। নিয়েছেন একটি উইকেট।

আক্রমণে এসেই সফল সাকিব

দ্রুতগতিতে রান তোলার লক্ষ্য নিয়ে খেলছিল আফগানিস্তান। পরপর তিন ওভারে উইকেট হারালেও রান তোলায় কোনো কমতি রাখছিল না তারা। শরীফুলের করা শর্ট, ওয়াইড দুই বলেই চার মেরেছেন মোহাম্মদ নবি। এরপর অষ্টম ওভারে আক্রমণে আসেন টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। প্রথম বলে ১ রান দিয়ে ডট, পরের বলে ফের সিঙ্গেল দিয়ে চাপে ফেললেন করিম জানাতকে। চাপ কমাতে উড়িয়ে মারতে গিয়ে মিড-অফে নাজমুল হোসেন শান্তর তালুবন্দী হয়েছেন। জানাত ফিরেছেন মাত্র ৩ রান করে।

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৮.১ ওভারে ৪ উইকেটে আফগানদের সংগ্রহ ৫৪ রান।

৩ ওভারে নেই ৩ উইকেট, বিপর্যয়ে আফগানিস্তান

পরপর তিন ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে আফগানিস্তান। নাসুম ও তাসকিনের পর এবার আফগান শিবিরে আঘাত হেনেছেন শরীফুল ইসলাম। ৪.৪ ওভারে ৩২ রানে তারা ৩ উইকেট হারিয়েছে।

শরীফুলের শর্ট লেংথের বলে খোঁচা দিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন ইব্রাহিম জাদরান। ঠিক আগের বলেই পুল করতে গিয়ে তিনি টপ-এজড হলেও ছক্কা পেয়েছিলেন। আফগানিস্তান এগোতে চাচ্ছে দ্রুতগতিতে, উইকেটও হারাচ্ছে সে গতিতেই। পঞ্চম ওভারে প্রথমবারের মতো এসেই সফল শরীফুলও। জাদরান ফিরেছেন মাত্র ৮ রান (৬ বল) করে।

তাসকিনের ফাঁদে পড়লেন গুরবাজ

শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক হতে চাচ্ছিলেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ। দুই বল আগেও তিনি তাসকিনের বলে চার হাঁকিয়েছিলেন। পরের বল ডট, তার আগ্রাসী ভঙ্গি দেখেই পরের বলটা স্লোয়ার দেন তাসকিন। আর তাতেই বড় শট খেলতে গিয়েগুরবাজ ধরা পড়লেন বাউন্ডারিতে। দলীয় ২৬ রানেই সফরকারীরা ২ উইকেট হারিয়েছে। শেষ হয়েছে ৪ ওভার।

শুরুতেই নাসুমের শিকার জাজাই

পরপর দুই ওভারে দুটি ছক্কা মেরে আফগান ওপেনাররা টাইগারদের চেপে ধরতে চেয়েছিলেন। সেই মেজাজই কাল হলো তাদের। নাসুম আহমেদের করা তৃতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলেই আউট হজরুতউল্লাহ জাজাই। দলীয় ১৭ রানেই প্রথম উইকেট হারিয়েছে আফগানিস্তান।

ওভারের প্রথম বলেই হাঁটু বিছিয়ে লেগ-অনে নাসুমকে উড়িয়ে মেরেছিলেন জাজাই। মাঝখানে এক সিরিজ বিরতি দিয়ে তিনি দলে ফিরেছিলেন। তবে থিতু হতে পারেননি তিনি। তাওহীদ হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে করেন ১০ বলে ৮ রান।

এর আগের ওভারেও দারুণ ক্যাচের সুযোগ তৈরি করেছিলেন তাসকিন। তার বলে অফসাইডে তুলে মেরেছিলেন গুরবাজ। দৌড়ে গিয়ে দারুণ লাফে সেটি লুফেও নেন রনি তালুকদার। কিন্তু তার শরীর মাটি ছুঁতেই তার দুর্দান্ত সেই চেষ্টা বিফলে যায়। সতীর্থরা তার পিঠ চাপড়ে দিলেও তখন ক্যাচ-মিসের আক্ষেপে পুড়ছেন রনি।

বাংলাদেশ একাদশ : সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, রনি তালুকদার, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়, শামীম হোসেন পাটোয়ারি, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম।

আফগানিস্তান একাদশ : রশিদ খান (অধিনায়ক), রহমানউল্লাহ গুরবাজ, হজরতউল্লাহ জাজাই, ইব্রাহিম জাদরান, মোহাম্মদ নবি, নজিবুল্লাহ জাদরান, করিম জানাত, মুজিব উর রেহমান, ফজলহক ফারুকি, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, ফরিদ মালিক।

টস জিতল বাংলাদেশ

টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং বেছে নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। দলে বিশেষ পরিবর্তন নেই। ওয়ানডে খেললেও স্কোয়াডে থাকা আফিফকে ছাড়াই টাইগাররা ম্যাচ খেলতে নেমেছে।

এএইচএস