নির্ধারিত সময়ে ঢাকা আবাহনী ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল। দলটির পক্ষে জাতীয় ফুটবলার সাদ উদ্দিন যখন একমাত্র জয় সূচক গোলদাতা হিসেবে ম্যাচ শেষের প্রহর গুণছেন। ঠিক সেই সময়ে শেখ রাসেল খালেকুজ্জামানের ফ্রি-কিক থেকে তাজিকিস্তানের আশরোরভের হেড ম্যাচে সমতা আনে।
 
১০ ম্যাচে চতুর্থ ড্রতে ২২ পয়েন্ট নিয়ে আবাহনী লিগ টেবিলের দ্বিতীয় অবস্থানে আছে। এক ম্যাচ কম খেলে দ্বিতীয় ড্রতে ১৭ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে শেখ রাসেল।

বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচের ১৭ মিনিটে শেখ রাসেল এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ নষ্ট করেছে। নাইজেরিয়ান ওবি মনেকের শট ক্রসবারের ওপর দিয়ে যায়। ২৬ মিনিটে জয়সূচক গোলটি পেয়েছে মারিও লেমসের দল। সাদ উদ্দিনের ডান প্রান্ত থেকে নেওয়া মাপা ক্রস গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানার মাথার ওপর দিয়ে সরাসরি জালে জড়িয়ে যায়। 

৪৫ মিনিটের সময় আবাহনী ব্যবধান দ্বিগুন করতে পারতো। বেলফোর্টের কাটব্যাকে সোহেল রানার শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ৪৭ মিনিটে বখতিয়ারের ফ্রি-কিক থেকে ওবি মনেকের হেড ক্রস বারে লেগে ফিরে আসে। ৬৩ মিনিটে আব্দুল্লাহ’র ভলি গোলরক্ষক সোহেল রুখে দেন। ইনজুরি সময়ে রাসেল ম্যাচে সমতা আনে।

করোনাভাইরাস থেকে সেরে উঠে এই ম্যাচেই সাইফুল বারী টিটু ডাগ আউটে দাঁড়িয়েছেন। তার উপস্থিতিতে শেখ রাসেল ঢাকা আবাহনীর মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে এক পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়তে পেরেছে। 

এজেড/এমএইচ