আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স ফাইনাল গড়াল টাইব্রেকারে
অতিরিক্ত সময়েও ফল নির্ধারিত না হওয়ায় আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স ফাইনাল গড়িয়েছে টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুটআউটে গড়াল বিশ্বকাপের আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স ফাইনাল। নির্ধারিত সময়ে ২-২ গোলে সমতা হলে গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে ফের সমতা হয় ৩-৩ গোলে। আর্জেন্টিনার হয়ে জোড়া গোল করলেন মেসি, বাকি গোল ডি মারিয়ার। ফ্রান্সের হয়ে হ্যাটট্রিক করেন এমবাপ্পে।
প্রথমার্ধে দুই গোলের লিড আর্জেন্টিনা খুইয়ে বসেছিল ৯৭ সেকেন্ডের ব্যবধানে, যার ফলে খেলা গড়ায় যোগ করা অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও প্রথমার্ধটা গেল গোলশূন্য, ম্যাচটা হাঁটছিল পেনাল্টি শ্যুট আউটের দিকে। সেই মুহূর্তে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দিলেন লিওনেল মেসি।
বিজ্ঞাপন
দুরন্ত আক্রমণে মেসি পেয়ে যান গোল। লাউতারো মার্তিনেসের শট ফিরিয়ে দিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। ফিরতি বল মেসির হাঁটুতে লেগে গোলের সীমানায় ঢুকে যায়। বিশ্বকাপের ফাইনালে জোড়া গোল মেসির। যদিও ফ্রান্স অফসাইডের আবেদন করেছিল। কিন্তু ভার-এ দেখা গেল, ফ্রান্সের ডিফেন্ডার কিছুটা ভেতরে ঢুকে ছিলেন। আর আরেক ফুটবলার গোলপোস্টের ভেতর থেকে বল ফিরিয়ে দেন।
প্রথমার্ধে দুই গোলের লিড আর্জেন্টিনা খুইয়ে বসেছিল ৯৭ সেকেন্ডের ব্যবধানে, যার ফলে খেলা গড়ায় যোগ করা অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও প্রথমার্ধটা গেল গোলশূন্য, ম্যাচটা হাঁটছিল পেনাল্টি শ্যুট আউটের দিকে। সেই মুহূর্তে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দিলেন লিওনেল মেসি।
বিজ্ঞাপন
দুরন্ত আক্রমণে মেসি পেয়ে যান গোল। লাউতারো মার্তিনেসের শট ফিরিয়ে দিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। ফিরতি বল মেসির হাঁটুতে লেগে গোলের সীমানায় ঢুকে যায়। বিশ্বকাপের ফাইনালে জোড়া গোল মেসির। যদিও ফ্রান্স অফসাইডের আবেদন করেছিল। কিন্তু ভার-এ দেখা গেল, ফ্রান্সের ডিফেন্ডার কিছুটা ভেতরে ঢুকে ছিলেন। আর আরেক ফুটবলার গোলপোস্টের ভেতর থেকে বল ফিরিয়ে দেন।
এর আগে দুই গোলে এগিয়ে গিয়ে আর্জেন্টিনা তখন জয়ের প্রহর গুণছিল। ঠিক তখনই কিলিয়ান এমবাপে এলেন আকাশি-সাদাদের পথে কাটা হয়ে। ৯৭ সেকেন্ডের এদিক ওদিকে করে বসলেন জোড়া গোল। তাতেই আর্জেন্টিনা-ফ্রান্সের বিশ্বকাপ ফাইনালটা চলে গেল যোগ করা অতিরিক্ত সময়ে।
কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে পিছিয়ে গিয়েও সমতা ফেরাল ফ্রান্স। পেনাল্টি থেকে গোল করলেন এমবাপে। বিপক্ষ গোলকিপার এমিলিয়ানোর কিছু করার ছিল না।