আবাহনীর ‘ঘরের ছেলেরাই’ এবার তাদের শত্রু
সানডে চিজোবা ও ওয়ালী ফয়সাল। এই দুটি নাম আবাহনীর সঙ্গে জড়িয়েছিল অনেক দিন। বিশেষ করে ডিফেন্ডার ওয়ালী ফয়সাল দীর্ঘদিন আবাহনীর সঙ্গী ছিলেন। নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড সানডে চিজোবাও আবাহনীর ভরসা ছিলেন।
আগামীকাল (রোববার) ফেডারেশন কাপ ফাইনালে আবাহনীর প্রতিপক্ষ পুরান ঢাকার ক্লাব রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটি। সেই রহমতগঞ্জের এবার ভরসার অন্যতম নাম সানডে চিজোবা ও ওয়ালী ফয়সাল। আবাহনী সানডের গোলে অসংখ্য ম্যাচ জিতেছে। এবার সেই সানডেকে নিয়ে ভাবনায় আবাহনীর কোচ ম্যারিও ল্যামোস, ‘সে আমাদের দলেও ছিল। তার সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা রয়েছে আমাদের। বিশেষ করে বক্সের মধ্যে সে কতটুকু কার্যকরী।’
সানডে বক্সের মধ্যে যেমন কার্যকরী তেমনি প্রতিপক্ষের ফরোয়ার্ডদের রুখতে সিদ্ধহস্ত ডিফেন্ডার ওয়ালী ফয়সাল। আবাহনী ও ওয়ালী ফয়সাল গত প্রায় এক দশক সমর্থক হয়ে গিয়েছিল। সেই ওয়ালী ফয়সাল এবার ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসেছেন রহমতগঞ্জে।
বিজ্ঞাপন
সত্তর-আশির দশকে তারকা ফুটবলার শামসুল আলম মঞ্জু, দেওয়ান শফিউল আরেফিন টুটুলসহ আরো অনেকে তাদের ক্যারিয়ারের শেষভাগে ও অফ ফর্মের সময় রহমতগঞ্জে খেলেছেন। মাঝে এক সময় তারকা ফুটবলাররা রহমতগঞ্জের ক্যারিয়ার সায়াহ্নে পুরান ঢাকার ক্লাবে গিয়ে খেলার রীতি উঠে গিয়েছিল। ওয়ালী ফয়সাল এবার আবাহনী থেকে রহমতগঞ্জে আসায় সেই পুরনো রীতি আবার নতুন করে আলোচনায় এসেছে।
এজেড/এমএইচ
বিজ্ঞাপন