অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ
অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আশির দশকের শেষের দিকে প্যারাসিটামল ট্র্যাজেডির কথা আমাদের মনে থাকার কথা। ভেজাল ও নিম্নমানের প্যারাসিটামল সিরাপ খেয়ে প্রায় ২৭০০ জন শিশুর কিডনি ও লিভার বিকল হয়ে..
অন্য ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ওমিক্রনের প্রভাব বেশি হোক বা কম আমাদেরকে এখন থেকে সর্তকতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে...
দেশের আশি শতাংশ মানুষকে করোনা টিকার আওতায় আনার যে পরিকল্পনা সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে, তা দ্রুত কার্যকর করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে...
বাংলাদেশ ওষুধে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। চাহিদার ৯৮ ভাগ ওষুধ যেমন আমরা দেশে উৎপাদন করতে পারি, তেমনি বিশ্বের প্রায় ১৪৫টি দেশে আমাদের ওষুধ রপ্তানি হয়। ওষুধ রপ্তানিতে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৭৪ তম..
দেশে টিকা সরবারহ আশাব্যঞ্জক। বিভিন্ন উৎস থেকে টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত হচ্ছে নিয়মিত..
গণটিকা কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়নের পাশাপাশি গণহারে নমুনা পরীক্ষা ও বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করলে করোনা মোকাবিলায় সফলতা আসবে...
উন্নত দেশগুলোর অসহযোগিতা ও তাদের জনসংখ্যার তুলনায় অতিরিক্ত টিকা মজুদের অসম প্রতিযোগিতার ফলে বাংলাদেশের মতো অন্যান্য স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে টিকা সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।
মহামারির বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে টিকাই এখন কার্যকর প্রধান হাতিয়ার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় নিয়ে আসতে পারলে হার্ড ইমিউনিটি তৈরির মাধ্যমে পুরো জনগোষ্ঠীর সম্পূর্ণ সুরক্ষা সম্ভব।
এই যুদ্ধ জয়ের জন্য দরকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় এনে হার্ড ইমিউনিটি তৈরি করা...
বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির তাণ্ডব চীন, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, ব্রাজিল, ইরান, মেক্সিকো সহ বিভিন্ন দেশের পর এখন আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী ও বন্ধুরাষ্ট্র ভারতে প্রবলভাবে দৃশ্যমান...
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এখন করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ দৃশ্যমান। দ্বিতীয় ঢেউয়ের শুরুতেই দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা প্রায় বিপর্যস্ত...