উত্তরা ইউনিভার্সিটি : শুধু ডিগ্রি নয়, জীবন গড়ার প্রতিষ্ঠান

রাজধানীর উত্তরা আবাসিক এলাকায় গড়ে উঠেছে একটি স্থায়ী, সুপরিকল্পিত শিক্ষাঙ্গন। চারপাশে ব্যস্ত শহরের কোলাহল থাকলেও অভ্যন্তরে রয়েছে প্রশান্তিময় একাডেমিক পরিবেশ, গবেষণার অনুকূল পরিসর এবং শিক্ষার্থীবান্ধব নানা সুযোগ-সুবিধা। বলছি উত্তরা ইউনিভার্সিটির কথা, যা ধীরে ধীরে দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে একটি নির্ভরযোগ্য ব্র্যান্ডে পরিণত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উত্তরা ইউনিভার্সিটি শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, বরং এটি একটি স্বপ্ন। যেখানে প্রতিনিয়ত দক্ষ মানব সম্পদ গড়ার এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দেশের মাটিতে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা দেওয়ার ভিত্তি স্থাপন করা হচ্ছে।
২০০৩ সালে মাত্র দুটি স্কুল ও দুটি বিভাগ নিয়ে যাত্রা শুরু করা বিশ্ববিদ্যালয়টি বর্তমানে পাঁচটি অনুষদের অধীনে ১৪টি বিভাগে ৪০টি প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে। শুরু থেকেই কর্মমুখী ও পেশাদার বিভাগ যেমন– বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল, ফ্যাশন ডিজাইন, ইইই, সিএসই, আইন, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, শিক্ষা, বাংলা, ইংরেজি, ইসলামিক স্টাডিজ ও শারীরিক শিক্ষা বিভাগ চালু করার মাধ্যমে উত্তরা ইউনিভার্সিটি দেশের উচ্চশিক্ষায় একটি বিশেষ স্থান করে নিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টির সহযোগী অধ্যাপক ও পুরকৌশল, পরিবেশ ও শিল্প প্রকৌশল অনুষদের ডিন এবং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিংয়ের (সিআরটি) পরিচালক ড. মো. সুলতানুল ইসলাম উত্তরা ইউনিভার্সিটির শিক্ষা কার্যক্রম, সাফল্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন ঢাকা পোস্টের সঙ্গে।

তিনি বলেন, প্রকৌশল শিক্ষার অগ্রণী কেন্দ্র উত্তরা ইউনিভার্সিটির সিভিল, এনভায়রনমেন্ট ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল শুরু থেকেই গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা ও বাস্তবভিত্তিক প্রশিক্ষণে অবিচল। আমরা শিক্ষা, গবেষণা ও শিল্প খাতের সঙ্গে সংযুক্ত কার্যক্রমের মাধ্যমে এই স্কুলকে দেশের অন্যতম শীর্ষ প্রকৌশল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের একাডেমিক কারিকুলাম আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী তৈরি, যেখানে আউটকাম-বেজড এডুকেশন (ওবিই) পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। আধুনিক ল্যাবরেটরি সুবিধা শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলা, পরিবেশ ব্যবস্থাপনা ও শিল্পপ্রযুক্তি বিষয়ে হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করে।
শিক্ষার্থীদের সাফল্যের চিত্র তুলে ধরে ড. মো. সুলতানুল ইসলাম বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের প্রকৌশল প্রতিযোগিতা, সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে নিজেদের দক্ষতা প্রমাণ করছে। বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী দেশবিদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্কলারশিপ অর্জন করেছে এবং অনেকেই সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় প্রকৌশলী হিসেবে সফলভাবে কর্মরত রয়েছেন। তাছাড়া শিক্ষকদের নিয়মিত গবেষণা ও শিল্প খাতে পরামর্শক হিসেবে কাজ করা এই স্কুলের গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়িয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
পুরকৌশল, পরিবেশ ও শিল্প প্রকৌশল অনুষদের ডিন বলেন, উত্তরা ইউনিভার্সিটি বিশ্বাস করে উচ্চশিক্ষা শুধু ডিগ্রি অর্জনের জন্য নয়, বরং জ্ঞানের সৃষ্টি, সমস্যার সমাধান ও সমাজের পরিবর্তনে ভূমিকা রাখার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। এ লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগসহ প্রতিটি বিভাগে একাধিক কৌশল বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রথমত আমরা পাঠ্যক্রম উন্নয়নে শিল্প খাত ও গবেষণার চাহিদা বিশ্লেষণ করে কারিকুলাম হালনাগাদ করছি। আধুনিক সফটওয়্যার, ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন, ফিল্ড ওয়ার্ক এবং প্রজেক্ট-বেজড লার্নিং যুক্ত করে শিক্ষার্থীদের বাস্তব পরিস্থিতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আন্তঃবিভাগীয় গবেষণা ও প্রজেক্টের সুযোগ তৈরি, একাডেমিক ফ্যাকাল্টি ও গবেষকদের সক্রিয় অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স ও জার্নাল প্রকাশনা এবং বৃত্তিমূলক ও ক্যারিয়ার ট্র্যাকিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত করার মতো পদক্ষেপ বিশ্ববিদ্যালয় গ্রহণ করেছে। এ ছাড়া নিয়মিত ইন্টার্নশিপ ও ইন্ডাস্ট্রি ভিজিটের মাধ্যমে তাত্ত্বিক জ্ঞানের সঙ্গে বাস্তব অভিজ্ঞতার মেলবন্ধন ঘটানো হচ্ছে।

উত্তরা ইউনিভার্সিটি একাডেমিক গবেষণাকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। যা বাস্তবায়নে বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণাকেন্দ্র সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (সিআরটি) শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রধান সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
গবেষণায় অগ্রাধিকার ও সিআরটির ভূমিকা-কার্যক্রম সম্পর্কে ড. সুলতানুল ইসলাম বলেন, সিআরটি নিয়মিত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য গবেষণাভিত্তিক প্রশিক্ষণ আয়োজন করে থাকে, যার মধ্যে রয়েছে গবেষণা পদ্ধতি, গবেষণাপত্র লেখার কৌশল, স্ট্যাটিস্টিক্যাল সফটওয়্যার প্রশিক্ষণ, ডেটা বিশ্লেষণ ও প্রকাশনার প্রস্তুতি। তাছাড়া সিআরটি শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক জার্নালে গবেষণা প্রকাশে প্রয়োজনীয় রিসোর্স, ডেটাবেজ এক্সেস, পরামর্শক সাপোর্ট ও রিসার্চ গ্রান্ট প্রদান করে। আবার তাদের মধ্যে গবেষণার আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষ্যে অনার্স থিসিস, মিনি-প্রজেক্ট ও পিয়ার-রিভিউড স্টুডেন্ট জার্নাল চালু করা হয়েছে। শুধু পাঠ্যপুস্তক নয়, আমরা শিক্ষার্থীদের গবেষণা, বিশ্লেষণ, সমস্যা সমাধান এবং পেশাগত দক্ষতায় সমানভাবে প্রস্তুত করছি। একাডেমিক জ্ঞান যেন বাস্তব জীবনে কাজে লাগে, আমরা সেদিকেই মনোযোগ দিচ্ছি।
উত্তরা ইউনিভার্সিটি কর্মসংস্থান, প্রশিক্ষণ ও সামাজিক উন্নয়নে বাস্তবভিত্তিক শিক্ষাদানের ওপর জোর দেয় জানিয়ে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত চাকরি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ, ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং, সিভি রাইটিং ও ইন্টারভিউ প্রস্তুতির কর্মশালার আয়োজন করা হয়। শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাতে-কলমে কাজ করে তাদের বাস্তব সমস্যার সমাধান করতে শেখান। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থীরা যেমন কনস্ট্রাকশন সাইটে প্রকল্পভিত্তিক শিক্ষা নেয়, তেমনি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে বাস্তব ধারণা লাভ করে। সামাজিক উন্নয়নের অংশ হিসেবে স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম ও সচেতনতামূলক প্রচারেও শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করা হয়।

নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জন্য বার্তা দিতে গিয়ে ড. সুলতানুল ইসলাম বলেন, যারা একটি সুপরিকল্পিত সিলেবাসে হাতে-কলমে শিখতে চায় এবং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জীবন গড়তে চায় উত্তরা ইউনিভার্সিটি তাদের জন্য একটি চমৎকার জায়গা হতে পারে। কারণ এই প্রতিষ্ঠান শুধু একটি ডিগ্রি অর্জনের জায়গা নয়, এটি এক নতুন অধ্যায়, যেখানে আপনার স্বপ্ন, সম্ভাবনা ও আত্ম গঠনের যাত্রা শুরু হবে। এখানে আপনাদের জন্য রয়েছে সৃজনশীল ও উদ্দীপনামূলক একাডেমিক পরিবেশ, যেখানে আপনি নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবেন আগামী দিনের চ্যালেঞ্জের জন্য।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সাপোর্ট সিস্টেম শিক্ষার্থীদের প্রতিটি ধাপে সহযোগিতা করবে এবং জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি নৈতিকতা ও নেতৃত্বের পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
এর মধ্যে বড় সুখবর হচ্ছে প্রতিষ্ঠার পর থেকে উত্তরা ইউনিভার্সিটি ৩৩ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি দিয়েছে, যারা বর্তমানে দেশবিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সফলভাবে কর্মরত। দক্ষ পরিচালনা কর্তৃপক্ষ ও প্রথিতযশা শিক্ষাবিদদের তত্ত্বাবধানে মানসম্পন্ন শিক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়টি ইতোমধ্যে বেশ কিছু সম্মাননা অর্জন করেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য– ‘দ্য বিজ অ্যাওয়ার্ড-২০১৮’, ‘এডুকেশন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড, ২০১২’ ও ‘এশিয়াস বেস্ট বিজনেস অ্যাওয়ার্ড, ২০১৩’।
গবেষণায় জোর দেওয়া ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি উত্তরা ইউনিভার্সিটির অন্যতম লক্ষ্য। ইনস্টিটিউট অব পলিসি রিসার্চ স্থাপনের পাশাপাশি বিভিন্ন অনুষদ নিয়মিত জার্নাল প্রকাশ করে। যুক্তরাজ্যের বেডফোর্ড শ্যায়ার ইউনিভার্সিটি ও ওরচেস্টার ইউনিভার্সিটির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর এবং কানাডার কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সহযোগিতার উদ্যোগ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিকীকরণের প্রচেষ্টার প্রমাণ। এছাড়াও আন্তর্জাতিক কনফারেন্স আয়োজন ও স্টুডেন্ট এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জ্ঞানচর্চার দিগন্ত প্রসারিত হচ্ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
তারা জানান, উত্তরা ইউনিভার্সিটির সব কার্যক্রম বর্তমানে নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে পরিচালিত হচ্ছে, যা দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য একটি দৃষ্টান্ত। স্থায়ী এ ক্যাম্পাসে রয়েছে স্মার্ট ক্লাসরুম, আধুনিক ল্যাবরেটরি, লাইব্রেরি, ওয়ার্কশপ, গবেষণাকেন্দ্র এবং খোলামেলা পরিবেশ।

এ বিষয়ে ড. সুলতানুল ইসলাম বলেন, আমরা গর্ব করে বলতে পারি স্থায়ী ক্যাম্পাসে আমাদের শতভাগ কার্যক্রম চলছে। এটি আমাদের একাডেমিক গুণগতমান ও পরিবেশকে আরও দৃঢ় করেছে। নয়তলা ভবনের এই ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত আলো ও বাতাস প্রবেশ করে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করে। শিক্ষার্থীদের জন্য খেলার মাঠ এবং প্রকৃতির সান্নিধ্যে গড়ে তোলা মনোমুগ্ধকর পরিবেশ শিক্ষাকে আরও আনন্দদায়ক করে তোলে। ক্যাম্পাসে রয়েছে আধুনিক লাইব্রেরি, যেখানে লক্ষাধিক বই ও জার্নাল রয়েছে এবং বিনামূল্যে ওয়াইফাই ও কম্পিউটার ব্যবহারের সুবিধা বিদ্যমান। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের জন্য স্বতন্ত্র ক্যাফে ও উন্নতমানের ক্যান্টিন এবং নিরাপদ যাতায়াতের জন্য নিজস্ব বাস সার্ভিস রয়েছে। এটি কেবল একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, বরং একটি পরিবারের মতো যেখানে জ্ঞানার্জন, গবেষণা এবং বাস্তবভিত্তিক শিক্ষার এক চমৎকার মেলবন্ধন ঘটেছে। এই সমন্বয়ের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের কেবল পুঁথিগত বিদ্যায় পারদর্শী করে তোলে না, বরং তাদের ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য আত্মবিশ্বাসী ও সক্ষম করে তোলে।
উত্তরা ইউনিভার্সিটি যেন এক আলোকবর্তিকা, যা শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পথে চালিত করে এবং তাদের সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচন করে। এখানে অর্জিত জ্ঞান শুধু একটি ডিগ্রি নয়, বরং এটি একটি শক্তিশালী ভিত্তি– যার ওপর দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মজীবন এবং ব্যক্তিগত জীবনকে সফলতার শিখরে নিয়ে যেতে পারে।
সেজন্য আমরা বিশ্বাস করি, উত্তরা ইউনিভার্সিটি একটি স্বপ্নদ্রষ্টা প্রতিষ্ঠান, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞান, দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাসের বীজ বপন করে, যেন তারা আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারে। এটি (উত্তরা ইউনিভার্সিটি) এমন একটি গন্তব্য, যেখানে প্রতিটি শিক্ষার্থীর সম্ভাবনা পূর্ণতা লাভ করে এবং তারা বিশ্ব মঞ্চে নিজেদের যোগ্য প্রমাণ করতে সক্ষম হয়, যুক্ত করেন ড. সুলতানুল ইসলাম।
আরএইচটি/এসএসএইচ