জর্ডানের আলিকে টপকে সেরা হলেন বাংলাদেশের ইমরান

‘এন্ট্রাপ্রিনিউরশিপ, স্টিলস অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট’ ক্যাম্পের সমাপনী অনুষ্ঠান ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ‘ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ প্রজেক্টের’ জন্য বাংলাদেশ থেকে ইমরান ফাহাদ প্রথম স্থান অধিকার করেন বলে ঘোষণা করা হয়। জর্ডান থেকে ‘পোস্টহাব প্রজেক্টের’ জন্য দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন আলবারাসনেহ আলি এবং ‘কার্বন অ্যাডন্স প্রজেক্টের’ জন্য তৃতীয় স্থান অধিকার করেন ইন্দোনেশিয়া থেকে মোহাম্মদ নওফাল।
শনিবার (১২ জুন) অনুষ্ঠানে তিন মাসব্যাপী প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন আইসিওয়াইএফ প্রেসিডেন্ট তাহা আয়হান, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এবং পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান।
ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল ২০২০-এর অধীনে অনুষ্ঠিত সমাপনী অনুষ্ঠানে সেরা তিন প্রতিযোগীকে দেওয়া হয়েছে অর্থপুরস্কার। এছাড়া সব অংশগ্রহণকারীকে দেওয়া হয়েছে সনদপত্র।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এম. এ. মান্নান, সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক কোঅপারেশন ইয়ুথ ফোরামের (আইসিওয়াইএফ) প্রেসিডেন্ট তাহা আয়হান। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন।
প্রতিযোগিতার সামগ্রিক কার্যকলাপ তুলে ধরতে একটি অডিও-ভিজুয়াল ভিডিও উপস্থাপন করার মাধ্যমে সমাপনী অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান বলেন, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক বিকাশের চলমান ধারাটি ত্বরান্বিত করে একটি স্থিতিশীল এবং টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনের জন্য আমাদের এই বিপুল সংখ্যক তরুণ-তরুণীদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ, উদ্ভাবনের এবং বাস্তবায়নের সাথে জড়িত করা দরকার।
অনুষ্ঠানের সভাপতি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান যুবসংখ্যা প্রায় ৫ কোটি ৩ লাখ, যারা ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য এবং প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪১ সালের উন্নত সমৃদ্ধ আলোকিত বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রধান চালিকাশক্তি।
এজেড/এইচকে