অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
প্রথম আলো
একাত্তর প্রশ্নে ‘ভুল স্বীকার’ করার দিকে এগোচ্ছে জামায়াত, আর কী বদল আনছে
ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতারা গত বৃহস্পতিবার সকালে রায়েরবাজারের বধ্যভূমিতে দোয়া ও মোনাজাত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর দলীয় সিদ্ধান্তে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর এই প্রথম জামায়াত-সমর্থিত কোনো সংগঠন শহীদ বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে গেল।
এ ঘটনাকে একাত্তরে স্বাধীনতাযুদ্ধবিরোধী ভূমিকার বিষয়ে জামায়াতের এত দিনকার দলীয় অবস্থান পরিবর্তনের ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ভবিষ্যতে এ ধরনের কার্যক্রম আরও দেখা যেতে পারে, যা এত দিন জামায়াত করেনি।
কালবেলা
অর্থনীতিতে রেমিট্যান্সের সুবাতাস
দেশের অর্থনীতিতে এক অনন্য আশীর্বাদ হয়ে দাঁড়িয়েছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। বিশ্বের নানান প্রান্তে কর্মরত লাখো প্রবাসী তাদের শ্রমে-ঘামে অর্জিত অর্থ পাঠিয়ে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বড় অবদান রাখছেন। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে নতুন মাইলফলক।
প্রবাসীরা তাদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন। আর এটি শুধু বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভই বাড়াচ্ছে না, একই সঙ্গে গ্রামীণ অর্থনীতির ভিত শক্ত এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধিতে সাহায্য করছে। সর্বশেষ চলতি মাসের প্রথম ১০ দিনে ১১৩ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
সমকাল
কারসাজিতে অস্থির সারের বাজার
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাগুলাট গ্রামের কৃষক ওমর আলী এ বছর আমন চাষ করছেন চার বিঘা জমিতে। বীজতলা ও রোপণের জন্য টিএসপি সার কিনতে তাঁকে সরকার নির্ধারিত দর কেজিপ্রতি ২৭ টাকার বদলে স্থানীয় বাজার থেকে ৩৮ টাকায় কিনতে হয়েছে। প্রতি কেজিতে বেশি গুনেছেন ১১ টাকা।
আরও পড়ুন
কালের কণ্ঠ
রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ১৫১
জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বাড়ছে। মানবাধিকার সংগঠন এইচআরএসএসের মাসিক অপরাধমূলক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে (২০২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত) দেশে অন্তত ৯৮৮টি রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হয়েছে ১৫১ জন। এসব ঘটনায় আহত হয়েছে কমপক্ষে সাত হাজার ৬২৬ জন।
বণিক বার্তা
স্থানীয় সরকারের অনুমোদন নিয়ে দেশে গড়ে উঠছে হাজার হাজার কোচিং সেন্টার
দেশে নিবন্ধিত কোচিং সেন্টারের সংখ্যা ৬ হাজার ৫৮৭। এর মধ্যে একাডেমিক ৬ হাজার ৩১২টি ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি বা চাকরিসংক্রান্ত কোচিং সেন্টার রয়েছে আরো ২৭৫টি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জরিপ ২০২৪’-এ উল্লেখ করা হয়েছে এ তথ্য। শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা যদিও বলছেন, নিবন্ধনহীন কোচিং সেন্টারের সংখ্যা আরো কয়েক গুণ। রাজধানীর পাশাপাশি প্রায় প্রতিটি জেলা ও উপজেলা শহরে স্কুল-কলেজের আশপাশে দেখা মিলছে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের। এসব কোচিং সেন্টার শিক্ষাসংশ্লিষ্ট হলেও নিবন্ধন বা অনুমোদন দেয়া হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান—সিটি করপোরেশ, পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে। ফলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কিংবা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের কোনো তদারকি নেই বললেই চলে।
কালের কণ্ঠ
ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়/পিছু ছাড়ছে না অনিয়ম-দুর্নীতি
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অলী উল্যাহর বিরুদ্ধেও এরই মধ্যে একাধিক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ অবস্থায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। একই সঙ্গে চলমান নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিতের নির্দেশ দিয়েছে ইউজিসি।
প্রথম আলো
জমির বিরোধে খুন, দুর্ঘটনায় মৃত্যু, তবু তাঁরা জুলাই শহীদ
রাজধানীর ওয়ারীতে গত বছরের ১৪ আগস্ট কুপিয়ে হত্যা করা হয় বিএনপি নেতা মো. আল-আমিন ভূঁইয়া ও তাঁর ছোট ভাই নুরুল আমিনকে। স্বজনেরা জানিয়েছেন, এই খুনের নেপথ্যে ছিল জমিসংক্রান্ত বিরোধ। যদিও আল-আমিনকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ হিসেবে প্রজ্ঞাপনভুক্ত করা হয়েছে।
ঘটনাটি নিয়ে পুলিশ ও নিহতদের চারজন স্বজনের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রথম আলো। পাশাপাশি বিশ্লেষণ করা হয়েছে মামলার নথি। স্বজনেরা স্বীকার করেছেন, আল-আমিন ভূঁইয়া ও নুরুল আমিন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ হননি।
আজকের পত্রিকা
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ নিয়ে দুজনের মৃত্যু, আতঙ্ক
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ নিয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে অসুস্থ গরু জবাইয়ের পর মাংস কাটতে গিয়ে আক্রান্ত হন একজন; অন্যজন অসুস্থ গরুর মাংস রান্না করতে গিয়ে আক্রান্ত হন। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
প্রথম আলো
মহেশখালীর চরে কেন দেখা মিলছে না মহাবিপন্ন চামচঠুঁটো বাটান পাখির
পরিযায়ী পাখিটির নাম চামচঠুঁটো বাটান। ইংরেজিতে ‘স্পুন-বিল্ড স্যান্ডপাইপার’। মহাবিপন্ন প্রজাতির এই পাখি পৃথিবীতে মাত্র ৪২০টির মতো টিকে আছে। মূলত রাশিয়ার সাইবেরিয়া অঞ্চলে এই পাখি প্রজনন করে। প্রজননের পর অপেক্ষাকৃত কম শীতের আবাসে পরিযান করে। শীতকালে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে এই পাখি বাংলাদেশে আসে।
বণিক বার্তা
ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা, ঢাকার রাস্তায় বেড়েছে বিশৃঙ্খলা
ঢাকার কলাবাগান থেকে নিয়মিত গুলশানে অফিস করেন বেসরকারি একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা দেবাশীষ রায়। যাতায়াত করেন পান্থপথ, সোনারগাঁও (কারওয়ান বাজার), এফডিসি, হাতিরঝিল হয়ে। সোনারগাঁও মোড়ে পান্থপথ থেকে এফডিসি যাওয়ার পথটি বন্ধ করে দেয়ায় কয়েকদিন ধরে যাতায়াতে বেশ বিড়ম্বনায় পড়েছেন তিনি। কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ সড়ক দিয়ে ইত্তেফাক অফিসের সামনে ইউটার্ন নিয়ে ঘুরে আবার সোনারগাঁও মোড়ে এসে তারপর এফডিসির দিকে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। আগে সোনারগাঁও সিগন্যাল পার হতে যেখানে তার মোটামুটি ১০ মিনিট সময় লাগত, এখন লাগছে ২০ মিনিটের বেশি।
কালের কণ্ঠ
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
রাজনৈতিক অস্থিরতা, অনিশ্চিত ব্যাবসায়িক পরিবেশ আর অবকাঠামোগত দুর্বলতার ঘূর্ণাবর্তে থমকে দাঁড়িয়েছে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের স্বপ্ন। লাখো মানুষের কর্মসংস্থান আর শিল্পায়নের মহাপরিকল্পনা অনেকটাই ফিকে হয়ে আসছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যে উঠে এসেছে এক অপ্রত্যাশিত চিত্র—গেল মার্চ প্রান্তিকে অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) এসেছে মাত্র এক লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯৩.৪৬ শতাংশ কম। বিনিয়োগ কমার পাশাপাশি বিনিয়োগ তুলে নেওয়ার প্রবণতাও বেড়েছে।
দেশ রূপান্তর
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরও কমতে পারে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ছয় বিনিয়ন ডলারের মতো। এই বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে পারলে বাংলাদেশের ওপর আরোপিত পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে আরও খানিকটা কমাবে বলে আশ্বাস দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন জানান, ইতিমধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমতে শুরু করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্র এই অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।
কালের কণ্ঠ
রেলওয়েকে বিনামূল্যে ২০টি ইঞ্জিন দিচ্ছে চীন
বাংলাদেশ রেলওয়ের লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) ঘাটতির সমস্যা দীর্ঘদিনের। প্রায় প্রতিদিনই পুরনো ইঞ্জিন বিকল হয়ে ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন ঘটাচ্ছে, যাত্রীসেবায় ভোগান্তি তৈরি করছে। এ অবস্থায় চীনের অনুদানে ২০টি নতুন মিটার গেজ লোকোমোটিভ আনতে একটি প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদনের অপেক্ষায়। হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের জন্য চীনের এটি একটি বড় অনুদান হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সমকাল
কেন্দ্রীয় ফলের সঙ্গে হলভিত্তিক ১৮ প্রার্থীর প্রাপ্তভোটে গরমিল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে কেন্দ্রীয়ভাবে প্রকাশিত ফলের সঙ্গে হলভিত্তিক ১৮ প্রার্থীর প্রাপ্তভোটে গরমিল দেখা দিয়েছে। রোববার ওই ১৮ জনের প্রাপ্তভোট যোগ করে দেখা গেছে, প্রকাশিত ফলে নয়জনের ভোট বেশি এবং নয়জনের কম। কেন্দ্রীয় ও হলভিত্তিক ফলে এমন গরমিলের কারণে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীরা সামাজিকমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে এটিকে মুদ্রণজনিত ভুল বা ‘টাইপিং মিস্টেক’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক জসীম উদ্দিন।
দেশ রূপান্তর
এক বছর ধরে ওষুধ নেই ৬ কেন্দ্রে!
সাটুরিয়া উপজেলায় ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ ৬টি কেন্দ্রে এক বছর ধরে কোনো ওষুধ নেই। কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ১২টার মধ্যে অফিস ফাঁকি দিয়ে চলে যাচ্ছেন বাড়ি। এই সময়ের মধ্যে কোনো রোগী এলে ওষুধের বদলে মেলে শুধু পরামর্শ। এসব কেন্দ্রে ওষুধ না থকায় প্রায় লক্ষাধিক মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। তবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের আশা খুব দ্রুত অবস্থার উন্নতি হবে।
যুগান্তর
নাজুক অবস্থায় দেশের লিজিং খাত
ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোর বা লিজিং খাতের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। এ খাতে গত কয়েক বছর ধরেই গড়ে লোকসান চলছে। ঋণ আদায় কম হওয়ায় খেলাপি ঋণ মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়ে গেছে। সম্পদ বা বিনিয়োগ থেকে এখন কোনো আয় নয়, লোকসান হচ্ছে। খেলাপি ঋণের ভারে মূলধন পুরোটাই ক্ষয় হয়ে গেছে। ফলে এখন মূলধন থেকেও কোনো আয় নেই। সম্পদের চেয়ে দেনা বেড়ে গেছে। তবে কিছু ফাইন্যান্স কোম্পানি ভালো চলছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৈরি এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
সমকাল
গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরতে রয়েছে অভ্যন্তরীণ বাধা
দীর্ঘ সময় কর্তৃত্ববাদী শাসনের কারণে ক্রমে অবনতির দিকে গেছে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সূচক। তবে গত বছরের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সূচকগুলোর ইতিবাচক পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। এ অগ্রগতি থাকা সত্ত্বেও পূর্ণ গণতান্ত্রিক ধারায় উন্নীত হওয়ার ক্ষেত্রে রয়েছে অভ্যন্তরীণ বাধা।
কালবেলা
চার ‘কুতুবের’ হাতে জিম্মি ইআবির নিয়োগ-প্রশাসন
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইআবি) বিভিন্ন পদে গত শুক্র ও শনিবার প্রশাসনিক কর্মকর্তা, আইন কর্মকর্তা ও বিভিন্ন প্রকৌশল বিভাগের কয়েকটি পদের নিয়োগ পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু সেখানে ‘চাপ’ সৃষ্টি করছিল কয়েকটি গ্রুপ। এর মধ্যে ছিল একটি রাজনৈতিক দল, মাদ্রাসাকেন্দ্রিক একটি সংগঠন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের চারজন প্রভাবশালী কর্মকর্তা। পরে শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ গেলে তিনি নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) তদন্তের নির্দেশ দেন। অভিযোগ রয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতার আশ্বাস দিলেও এই চার কর্মকর্তার কারণে সেটা আর হয়ে ওঠেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে চার কুতুব নামে পরিচিত এসব কর্মকর্তা দীর্ঘদিন ধরে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জিম্মি করে রেখেছেন বলেও অভিযোগ আছে।
