সদকা

সদকা অর্থ কি, সদকা দেওয়ার নিয়ম, জানের সদকার নিয়ম, পশু সদকা করার নিয়ম, পশু সদকা দেওয়ার নিয়ম, সদকা কত প্রকার, দান সদকা, জানের বদলে জান সদকা।
ইসলামী পরিভাষায়; সদকাকে ‘বিনিময়ে কোন কিছু না চেয়ে একমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার অভিপ্রায়ে কাউকে কিছু দেওয়া’ বোঝানো হয়েছে। এছাড়াও, আর-রাগিব আল-আসফাহানির
দান-সদকা মানুষের বিপদ আপদ দূর করে। দানের মাধ্যমে পরকালে জান্নাতের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন পুরস্কারের ঘোষণা। দানকারী ব্যক্তিকে দান গ্রহীতার থেক
ইসলাম সবাইকে এক সুতোয় গেঁথে রাখতে মুমিনদের মাঝে পারস্পরিক ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক স্থাপন করে দিয়েছে। যখনই দুজন মুমিন ঈমানের দাবিতে একত্রিত হবে, তাদের মাঝে এই ভ্রাতৃ
বিশিষ্ট ইসলামী গবেষক, আলোচক ও সমাজচিন্তক শায়খ আহমাদুল্লাহ প্রতিষ্ঠিত আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন দেশজুড়ে মানুষের জন্য কাজ করে আসছে। ফাউন্ডেশনটির সেবামূলক সার্বিক কাজ..
সংযম ও সাধনার মাস পবিত্র রমজান। আত্মশুদ্ধি অর্জন ও কুপ্রবৃত্তি দমনের মহা সুযোগ এই মাসে। ঈমান-আমল ও ইবাদতের বসন্ত এই মাস। প্রতিটি ইবাদতের সওয়াব বহু গুণে বৃদ্ধি..
তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত সদকায়ে জারিয়ার আমলের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখা। তবে দান কাউকে দেখানোর উদ্দেশ্যে নয় বরং শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের নিয়তে করতে হবে। কিন্তু কথা হলো- সদকায়ে জারিয়া কাদের দেওয়া যাবে?
সদকায়ে জারিয়া কী? কাকে বলে সদকায়ে জারিয়া? অনেক মানুষ সদকা সম্পর্কে এবং সদকায়ে জারিয়া সম্পর্কে বেশ শুনলেও হয়ত সুস্পষ্টভাবে জানেন না যে, সদকায়ে জারিয়া মূলত কাকে বলে কিংবা কী। তাদের জেনে রাখার সুবিধার্থে সদকায়ে জারিয়া সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা করা হলো।
দান-সদকার গুরুত্ব ইসলামে অনেক বেশি। ইসলাম সবসময় দান-বদান্যতায় উৎসাহ ও তাগিদ দিয়েছে। কোরআন-হাদিসে দান, সদকা ও সহযোগিতার অনেক বর্ণনা এসেছে। তবে রমজানে মাসে দান-সদকার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
ইসলাম মানুষকে বরাবরই সুন্দরের প্রতি উৎসাহ দেয়। মানুষের সঙ্গে সদাচরণ করতে উদ্বুদ্ধ করে। সুন্দর-ভারসাম্যপূর্ণ ও ভালো কথা বলার তাগিদ দেয়। সুন্দর কথা বলে মানুষের হৃদয় জয় করা যায়। আবার সুন্দর কথা ভালো কিছুর প্রতি উদ্বুদ্ধও করে। সুন্দর কথায় গুনাহ মাফ হয়। সদকার সওয়াব মিলে।