দিয়া মির্জা

© ফেসবুক

;

বলিউডের ‘মিষ্টি মেয়ে’ খ্যাত নায়িকা দিয়া মির্জা। ১৯৯৯ সালে এক তামিল সিনেমা তাকে কয়েক ঝলক দেখা যায়। তবে তার মূল ক্যারিয়ার শুরু হয় ২০০১ সালে ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ দিয়ে। সিনেমাটিতে তার বিপরীতে ছিলেন আর মাধবন ও সাইফ আলী খান।

© ফেসবুক

;

‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ সিনেমাটি প্রথমে বক্স অফিসে তেমন সাফল্য পায়নি। তবে পরবর্তীতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল তরুণ প্রজন্মের কাছে। বর্তমানে এটি বলিউডের অন্যতম সেরা রোম্যান্টিক সিনেমা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

© ফেসবুক

;

দিয়া মির্জা মডেলিং শুরু করেন কলেজে থাকা অবস্থায়। একাধিক বিজ্ঞাপনে দেখা গিয়েছে তাকে। ২০০০ সালে ১৯ বছর বয়সে দিয়া অংশ নেন মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতায়। সেখানে তিনি দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছিলেন। একই বছর মিস এশিয়া প্যাসিফিক খেতাব অর্জন করেন এই বলিউড তারকা।

© ফেসবুক

;

ভারতের হায়দরাবাদে ১৯৮১ সালের ৯ ডিসেম্বর দিয়া মির্জার জন্ম। তার আসল নাম দিয়া হ্যানড্রিক। তার বাবা ফ্রাঙ্ক হ্যানড্রিক একজন জার্মান স্থপতি। মা দীপা একজন বাঙালি ইন্টেরিয়র ডিজাইনার।

© ফেসবুক

;

দিয়া মির্জার জন্মের চার বছর পর তার বাবা-মার বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এরপর তার মা দীপা বিয়ে করেন আহমেদ মির্জাকে। তিনি একজন হায়দরাবাদি মুসলিম। এরপরই দিয়ার নামের সঙ্গে মির্জা উপাধি যোগ হয়।

© ফেসবুক

;

২০১৪ সালে দিয়া মির্জা বিয়ে করেছিলেন প্রেমিক ও ব্যবসায়িক পার্টনার সাহিল সাংহাকে। পাঁচ বছর সংসার করেন তারা। এরপর ২০১৯ সালের আগস্টে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় তাদের। তবে অভিনেত্রী জানান, প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে এখনও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে তার।

© ফেসবুক

;

অভিনয় ও মিষ্টি হাসি দিয়ে অগণিত দর্শকের মন জয় করেছেন দিয়া মির্জা। ক্যারিয়ারে ঝুলিতে অনেক সিনেমা না থাকলেও বলিউডের একজন সফল অভিনেত্রী তিনি। ২০২০ সালে তাকে দেওয়া হয় ভারতীয় চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মাননা দাদাসাহেব ফালকে অ্যাওয়ার্ড।

© ফেসবুক

;

দিয়া মির্জার জনপ্রিয় সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘দম, ‘তুমকো না ভুল পায়েঙ্গে’, ‘তুমসে নাহি দেখা: অ্যা লাভ স্টোরি’, ‘পরিণীতা’, ‘শুটআউট অ্যাট লোখান্ডওয়ালা’, ‘দাস’, ‘লাগে রাহো মুন্নাভাই’ ও ‘সালাম মুম্বাই’।

© ফেসবুক

;

দিয়া মির্জা দ্বিতীয় বিয়ে করেন ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে। গত বছর করোনার সময় বৈভব রেখির সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান তিনি। প্রায় এক বছর প্রেম শেষে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন দুজন। যেমন সিদ্ধান্ত তেমন কাজ।

© ফেসবুক

;