টম ক্রুজ

;

১৯৮১ সালে ‘এন্ডলেস লাভ’ এবং ‘ট্যাপস’ সিনেমায় সহকারী চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে হলিউডের ক্যারিয়ার শুরু টম ক্রুজের।

;

টম ক্রুজের প্রকৃত নাম থমাস ক্রুজ ম্যাপোথার চতুর্থ। তার জন্ম ১৯৬২ সালের ৩ জুলাই নিউ ইয়র্কের সারাকুজে। বাবা প্রকৌশলী ও মা শিক্ষিকা। অভিনেতার স্কুলজীবনে অ্যাথলেট হিসেবে যথেষ্ট সক্রিয় ছিলেন। আর প্রায় প্রতি রাতেই ফোর হকি খেলতেন।

;

১৯৮৩ সালে কমেডি ধাঁচের সিনেমা ‌‘লুসিং ইট’ কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় শুরু করেন টম ক্রুজ। একই বছরে ‘অল দ্য রাইট মুভস’ এবং ‘রিস্কি বিজনেস’ দিয়ে তিনি ব্যাপক পরিচিতি পান। এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে।

;

এরপর ১৯৮৬ সালের ‘টপ গান’ সিনেমা টম ক্রুজকে পুরোপুরি তারকা খ্যাতির মর্যাদা এনে দেয়।

;

প্রযোজক হিসেবেও সফল টম ক্রুজ। ‘মিশন ইম্পসিবল’ সিরিজটি তারই উদাহরণ। হলিউডের এক সংবাদমাধ্যমের খবরে উঠে এসেছিল, টম ক্রুজের মতো খুব তারকা বিলিয়ন ডলার চুক্তির সিনেমায় সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারেন।

;

১৯৯০, ১৯৯১ এবং ১৯৯৭ সালে পিপল ম্যগাজিন ক্রুজকে বিশ্বের ৫০জন সুন্দরতম মানুষের মধ্যে স্থান দিয়েছে।

;

২০০৬ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিন ও প্রিমিয়ার ম্যগাজিন টম ক্রুজকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী তারকা হিসেবে আখ্যায়িত করে।

;

১০ অক্টোবর, ২০০৬ সালে জাপানে টম ক্রুজ ডে হিসেবে পালন করা হয়। দেশটির মেমোরিয়াল ডে এসোসিয়েশন বিশেষ দিবস হিসেবে তার এ অর্জনের জন্য বলেছে যে, টম ক্রুজ অন্য যেকোনো হলিউড তারকার তুলনায় তিনি জাপানে অধিকবার ভ্রমণ করেন।

;

১৯৮৭ সালে অভিনেত্রী মিমি রজার্সকে বিয়ে করেন টম ক্রুজ। ১৯৯০ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এরপর ‘ডেজ অব থান্ডার’ সিনেমার সেটে নিকোল কিডম্যানের প্রথম দেখা হয় তার। তারা ১৯৯০ সালের ২৪ ডিসেম্বর বিয়ে করেন। এ সংসারে তার দুই সন্তান রয়েছে। ২০০১ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এরপর টম অভিনেত্রী কেটি হোমসকে বিয়ে করেন ১৮ই নভেম্বর, ২০০৬ সালে। ২০১২ সালে বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় এই তারকা জুটির।

;