মসজিদুল হারামের নান্দনিক ১০ ছবি

;

মসজিদুল হারাম

সান্ধ্যকালীন আলো-আভা ও নিলাদ্রি-মোহনে পবিত্র মসজিদুল হারাম। এখানে এসে মিলিত হয় অসংখ্য-অগণিত মানুষের প্রাণ।

;

মসজিদুল হারামের অভ্যন্তরীণ দৃশ্য

শিল্প-মাধুর্য, নন্দন-বৈভব ও কারুকার্যের শোভিত ভেতরকার দৃশ্য। মুসল্লিদের মনো-গহীনে অপার্থিব পুলক জাগায় স্বর্গীয় আবহ।

;

খুতবাহ-মিম্বার

বরফ-সাদা মিম্বার। পবিত্র কাবা শরিফের সম্মানিত খতিবগণ এখান থেকে প্রতি শুক্রবার মুসলিম উম্মাহর উদ্দেশ্যে নির্দেশনা দেন। কল্যাণ, সাম্য ও উভয় জগতের সাফল্য নিয়ে নানা আলোচনা করেন।

;

কাবা-প্রাঙ্গনে জুমার খুতবা

স্বর্ণকালি ও রেশম-সুতোয় আঁকা পবিত্র কাবার গিলাফ। আশপাশে সফেদ-চাঁদির আরক। সেখান থেকে জুমার খুতবা দিচ্ছেন সম্মানিত খতিব।

;

রয়েল ক্লক টাওয়া

মক্কা রয়েল ক্লক টাওয়ারের শেখর-চূড়া। নিচে দ্যূতি-ছাওয়া কাবা-আঙিনা। অদূরে তৃণলতাহীন প্রস্তরাবৃত সারি সারি পাহাড়।

;

আঙিনা-নন্দন

ছাদ-শিল্পের নির্মাণ-তত্ত্ব দেখে মনে হয় এ যেন- ‘নকশী কাঁথার মাঠ’। এখানে সমবেত হন অযুত-নিযুত পুণ্যার্থী।  আল্লাহর জিকির-স্মরণে তারা অনুকম্পা-সিক্ত হন।

;

হজের আজান শোনা যায়

‘মানুষের মাঝে হজের ঘোষণা দাও, তারা তোমার কাছে আসবে- পায়ে হেঁটে ও সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে; দূর-দূরান্ত থেকে।’ (সুরা হজ, আয়াত : ২৬-২৭)

;

জান্নাতি পাথর

হাজরে আসওয়াদ বা কালো পাথর। কাবার দেয়ালে বিশেষভাবে স্থাপিত। হাজিগণ সরাসরি বা ইশারার মাধ্যমে চুম্বন দিয়ে থাকেন। এটি দুধের চেয়ে বেশি সাদা ছিল। বনি আদমের পাপরাশি এটিকে কালো বানিয়ে দিয়েছে।’ (তিরমিজি : ৮৭৭)

;

কাবাঘরের স্বর্ণ-দরজা

আল্লাহর পবিত্র ঘরের মোহন-লোভন দরজা। এই চৌকাঠে হাজিরা দেয় কোটি কোটি পুণ্যযাত্রী। নানা রঙের ও নানা বর্ণের। কিন্তু আকিদা-বিশ্বাসে তারা এক ও অভিন্ন।

;

গিলাফে অঙ্কিত রূপ-মাধুর্য

একবার হলেও কাবার পবিত্র গিলাফ ছুঁয়ে দেখা— মুসলিম উম্মাহর আশৈশব বাসনা। গিলাফের আদ্যোপান্ত প্রায় ৭০০ কেজি প্রাকৃতিক রেশমে তৈরি। স্বর্ণখচিত কোরআনের আয়াত ও বিভিন্ন পবিত্র শব্দে আঁকা থাকে আলপনা। খরচ পড়ে ২৫ মিলিয়ন রিয়াল।

;