হাতে সময় না থাকলে ফাউন্ডেশন এবং ময়েশ্চারাইজার একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করে নিন ময়েশ্চারাইজিং ফাউন্ডেশন। এতে সময় বাঁচবে অনেকটাই। হাত দিয়েই মুখে ব্যবহার করতে পারবেন।
ব্যবহার করতে পারেন পাউডার ফাউন্ডেশন। এটি একইসঙ্গে ফাউন্ডেশন ও কমপ্যাক্ট পাউডারের কাজ করবে। মুখে বেশি দাগ থাকলে প্রথমে সেখানে একটু কনসিলার ব্লেন্ড করে নিন। এরপর পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন। মেকআপ ধরে রাখতে সেটিং স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন।
ব্লাশন হাতের কাছে না থাকলে কাজে লাগান লিপস্টিক। লাল কিংবা গোলাপি লিপস্টিক ব্যবহার করতে পারেন ব্লাশনের কাজে। সামান্য একটু লিপস্টিক আঙুলের সাহায্যে ব্লেন্ড করে নিন ব্লাশ এরিয়াতে।
সুন্দর করে আইব্রো আঁকার সময় না থাকলে কাজে লাগান মাশকারা। মাশকারার ব্রাশ আইব্রোতে বুলিয়ে নিন। এতে করে আইব্রো দেখতে সুন্দর লাগবে।
চোখের পাতায় আইশ্যাডো লাগানোর সময় না থাকলে ঝটপট একটুখানি লিপস্টিক আঙুলে মেখে নিন। এবার তা চোখের পাতায় ব্লেন্ড করে নিন। এতে চোখের সাজ দ্রুতই শেষ হবে।
স্মোকি আই পেতে খুব বেশি কষ্ট করতে হবে না। হাতের কাছে থাকা পরিচিত কাজল দিয়েই পেতে পারেন স্মোকি আই। চোখে কাজল এঁকে নিয়ে আঙুল দিয়ে ব্লেন্ড করে নিলেই স্মোকি লুক পাবেন।
আইশ্যাডো হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন হাইলাইটার। সামান্য হাইলাইটার নিয়ে আইলিডে লাগিয়ে নিন। এতে চোখ আরও সুন্দর লাগবে।
চোখে উইংড লাইনার করতে সময় দরকার হয়। কিন্তু দ্রুত উইংড লাইনার করতে চাইলে আইলাইনার স্ট্যাম্প ব্যবহার করতে পারেন। এতে অল্প সময়ে চোখের সাজ সুন্দর হবে।
চোখের পাপড়ি সুন্দর করতে চাইলে আপনাকে সাহায্য করতে পারে বেবি পাউডার। সেজন্য প্রথমে একটি ব্রাশের সাহায্যে চোখের পাপড়িতে বেবি পাউডার লাগিয়ে নিন। এরপর লাগান মাশকারা। একে চোখের পাপড়ি অনেক সুন্দর দেখাবে।
ঝটপট লিপস্টিক ব্যবহার করা সম্ভব হয় না অনেক সময়। এক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে লিপগ্লস। হাতে সময় না থাকলে লিপস্টিকের বদলে লিপগ্লস ব্যবহার করুন।