পুরুষের যে কথা বলতে মানা
একদিন স্ত্রী আয়নার সামনে বসে নিজেকে দেখছিলেন। স্বামী তার পাশেই ছিলেন। এমন সময় স্ত্রী তার স্বামীকে বলছেন—
স্ত্রী: এই খেলায় করেছ আমি ইদানিং মুটিয়ে যাচ্ছি।
স্বামী: কি যা তা বাজে বকছো!
স্ত্রী: ওহ! থ্যাঙ্কস গড! তুমি এত ভালো।
স্বামী: আমি তো আসলে বলতে চাইছিলাম যে তুমি তো সব সময়ই এমন মুটকি ছিলে।
স্ত্রী: কি বললে?

****
পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার সুবিধা
একদিন এক কৃষকের বাড়িতে হানা দিলেন এক গোয়েন্দা। সহজ সরল কৃষককে ধমক দিয়ে গোয়েন্দা বললেন
গয়েন্দা: সরে দাঁড়াও, আজ তোমার বাড়িতে তল্লাশি করব!
কৃষক: তল্লাশি করতে চান, করুন স্যার। কিন্তু দয়া করে বাড়ির উত্তর দিকের মাঠটাতে যাবেন না।
গোয়েন্দা: কৃষকের নাকের ডগায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে বললেন, এটা চেন? এখানে আমার নাম লেখা আছে। গোয়েন্দা ছক্কু মিঞা! এটা দেখলে যে কেউ ভয়ে কুঁকড়ে যায়! আর তুমি কি না আমার কাজে বাধা দিতে চাও?
ঝাড়ি খেয়ে আর কিছু বললেন না কৃষক।

কিছুক্ষণ পরই দেখা গেল, উত্তর দিকের মাঠ থেকে গোয়েন্দা ছক্কু মিঞার চিৎকার শোনা যাচ্ছে, বাঁচাও! আমাকে বাঁচাও। কৃষক ছুটে গিয়ে দেখলেন, একটা ষাঁড় ছক্কু মিঞাকে তাড়া করছে। দূর থেকে কৃষক বললেন
কৃষক: স্যার, ওকে আপনার পরিচয়পত্রটা দেখান!

****

পড়া না পারার অজুহাত
শিক্ষক: গতকাল যে পড়া দিয়েছি তা মুখস্ত কর নাই কেন?
ছাত্র: ম্যাডাম, পড়া শুরু করতেই কারেন্ট চলে গেল।
শিক্ষক: তারপর সারারাত কারেন্ট কী আর আসেই নাই! নাকি এসেছিল?
ছাত্র: আসছিল আধা ঘণ্টার মধ্যেই।
শিক্ষক: তো? তখন পড় নাই?
ছাত্র: ম্যাডাম, এরপর এই ভয়ে আর পড়তে বসি নাই- যদি আবার চলে যায়!