কৌতুক-২ : চুল ধরে পানি থেকে উদ্ধার করবে
শিক্ষক : তোমরা যদি কখনো দেখো কেউ পানিতে ডুবে যাচ্ছে, তখন সঙ্গে সঙ্গে তার চুল ধরে পানি থেকে উদ্ধার করবে।
ছাত্র : স্যার আপনি যদি ডুবে যান, তাহলে উদ্ধার করবো না।
শিক্ষক : কেন, আমি আবার কী অপরাধ করলাম?
ছাত্র : মানে, আপনার মাথায় তো চুল নেই।

***
কৌতুক- দুই : একজনকে ঘ্যাচাং কইরা দিমু

শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথোপকথন-

শিক্ষক : ধরো, তোমাকে বলা হলো ৪ জন মানুষের মধ্যে ৩টা আপেল ভাগ করে দিতে। কিন্তু আপেল কাটা যাবে না। কিভাবে ভাগ করে দেবে?

ছাত্র : এটা কোনো ব্যাপার হলো? ছুরি দিয়ে একজনকে ঘ্যাচাং কইরা দিমু। আর তিন জনরে তিনটা আপেল দিয়া দিমু।

আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : আত্মহত্যা করতে গেলে কেন

****

কৌতুক- তিন : অন্য ঘোড়ার কানও কেটে নিল

হাবলু আর বাবলু দুটি ঘোড়া কিনেছে। ঘোড়া দুটিকে রেসের মাঠে কাজে লাগাবে, এমনই ইচ্ছা তাদের। কিন্তু কার ঘোড়া কোনটা, কী করে চিনবে তারা?

হাবলু : একটা চিহ্ন থাকতে হবে তো, এক কাজ করি চল। আমার ঘোড়ার লেজটা কেটে ফেলি। তাহলে সহজেই চেনা যাবে। লেজকাটা ঘোড়াটা আমার, অন্যটা তোর।

বাবলুরও মনে ধরলো বুদ্ধিটি। কথামতোই কাজ করল দু’জন।

পরদিন দেখা গেল, দুষ্টু ছেলেরা বাবলুর ঘোড়ার লেজটাও কেটে ফেলেছে। বাঁধল বিপাক। এখন চেনা যাবে কী করে? বাবলু : এক কাজ করি, আমার ঘোড়াটার একটা কান কেটে ফেলি। কানকাটা ঘোড়াটা আমার, অন্যটা তোর।

যেই কথা, সেই কাজ। কেটে ফেলা হলো বাবলুর ঘোড়ার কান।

এদিকে দুষ্টু ছেলের দল পরদিনই অন্য ঘোড়ার কানও কেটে নিল। এখন উপায়?
বাবলু : ধুর ছাই! অত চিহ্ন-টিহ্ন রাখতে হবে না। সাদা ঘোড়াটা তোর, আর লালটা আমার।