সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এই নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার। নির্বাচনে আওয়ামী লীগপন্থী হিসেবে পরিচিত নীল দলের ৩৫ জন ও বিএনপিপন্থী হিসেবে পরিচিত সাদা দলের ৩৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

২৪ মে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ভোট গ্রহণ চলবে। প্রায় ১৫শ শিক্ষক ভোটার হিসেবে ভোট দেবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ।

সিনেটে সর্বশেষ শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৭ সালের ২২ মে। ওই নির্বাচনে নীল দলের ৩৩ জন ও সাদা দলের দুই জন শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচিত হন। এবার সেটা শতভাগে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন নীল দলের নেতারা। অন্যদিকে সাদা দলের নেতারা বলছেন তারা ভারসাম্যপূর্ণ সিনেট চান। শেষবারের চেয়ে এবার জয়ের পাল্লা ভারী হবে বলে প্রত্যাশা তাদের।

নির্বাচন ঘিরে চাঙা হয়ে উঠেছে শিক্ষক রাজনীতিও। শিক্ষক ক্লাবে নির্বাচনী আড্ডার পাশাপাশি বিভাগ, ইনস্টিটিউটগুলোতে ভোটারদের কাছে যাচ্ছেন প্রার্থীরা। শিক্ষকরা বলছেন, দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় নীল দলের প্রার্থীদেরই জয়ের সম্ভাবনা বেশি। তবে সাদা দলেও কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থী আছেন, যারা বিভিন্ন সময় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন এবং শিক্ষকদের কাছে জনপ্রিয়।

বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিক্ষকদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি সম্পর্কিত ইশতেহারও ঘোষণা করেছে দুই দল। নীল দলের ইশতেহারের মধ্যে রয়েছে- বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ মর্যাদা এবং স্বতন্ত্র বেতন স্কেল নিশ্চিত করা, বিনা/স্বল্প সুদে শিক্ষকদের জন্য গাড়ি ক্রয় ঋণের ব্যবস্থা, গবেষণা অনুদান প্রবর্তন করাসহ গবেষণা বরাদ্দ বৃদ্ধি করা, সকল প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন ও পরীক্ষা সংক্রান্ত ভাতা বৃদ্ধি, প্রত্যেক শিক্ষকের শিক্ষা উপকরণ ব্যয় বহনের জন্য অর্থ বরাদ্দ, শিক্ষকদের চিকিৎসা ছুটি অনুমোদনের ব্যবস্থা, প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করার দিন থেকে শিক্ষকদের পদোন্নতি কার্যকর, হাই-ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর বিশিষ্ট জার্নালে প্রবন্ধ প্রকাশ হলে আর্থিক প্রণোদনার ব্যবস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং বৃদ্ধিতে কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। 

পাঁচ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিনেটের শিক্ষক-প্রতিনিধি নির্বাচন হতে যাচ্ছে ২৪ মে। 

নীল দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আব্দুস সামাদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমাদের বিশ্বাস আমরা আগের তুলনায় ভালো করব এবং পূর্ণ প্যানেলেই জয় লাভ করব। আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষমতায় থেকেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক এবং প্রশাসনে যখন মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি এসেছে তখনই শিক্ষকদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।

অঙ্গীকারের চেয়ে অভিযোগ বেশি সাদা দলে
অন্যদিকে সাদা দলের নির্বাচনী প্রচারণায় অঙ্গীকারের চেয়ে অভিযোগই বেশি লক্ষ্য করা গেছে। এ দলের নেতারা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনিয়ম ও অগণতান্ত্রিক আচরণের বিরুদ্ধে শিক্ষক সমিতি-সিনেটসহ বিভিন্ন ফোরামে নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধিদের জোরালো ভূমিকা পালনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এক সুমহান ঐতিহ্য ছিল। কিন্তু গত এক যুগের বেশি সময় ধরে এসব ফোরামে সরকার সমর্থক নীল দল নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে আসছে। গত এক যুগে সিনেটসহ অন্যান্য ফোরামে নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধিরা প্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করতে পারেননি। ফলে এক দিকে যেমন শিক্ষকদের জন্য বিভিন্ন সময়ে তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পেশাগত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা যায়নি, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তবুদ্ধি চর্চার উপযোগী পরিবেশ বজায় রাখা যায়নি।

সাদা দলের শিক্ষক নেতাদের আরও অভিযোগ, বর্তমানে বিভিন্ন নির্বাচনে নীল দলের প্রার্থীদের পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য আমাদের অনেক সহকর্মীর প্রতি অযাচিত ও অনৈতিক চাপ দেওয়া হয়। অন্যজনকে দেখিয়ে ভোট দেওয়া, ব্যালট পেপারের ছবি তুলে আনতে বাধ্য করাসহ বিভিন্ন প্রকার হয়রানির অভিযোগ পাওয়া যায়। নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্য প্রশাসনের শীর্ষ পর্যায় থেকেও হস্তক্ষেপ করা হয় বলে শোনা যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসব ন্যাক্কারজনক ঘটনা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। এ কারণে আমরা দলীয় ফোরাম থেকে ইতোমধ্যেই সিনেট নির্বাচনের নির্বাচন কমিশনারকে আমাদের উদ্বেগের কথা জানিয়ে প্রতিকার চেয়েছি।

সিনেট নির্বাচনে প্রত্যাশার কথা জানতে চাইলে সাদা দলের আহ্বায়ক সাবেক সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক লুৎফর রহমান ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমাদের প্রত্যাশা আগের তুলনায় এবার অনেক ভালো করব। সর্বশেষ নির্বাচনে আমরা দুইজন নির্বাচিত হয়েছিলাম। এবার আমাদের প্যানেল থেকে আরও বেশি সংখ্যক আমাদের সহকর্মী বিজয়ী হবে। 

ক্ষোভ-হতাশা নীল দলে
অন্যদিকে নীল দলের মনোনয়ন নিয়ে নিজ দলের শিক্ষকদের মাঝে ক্ষোভ-হতাশা লক্ষ্য করা গেছে। তারা বলছেন, যারা গুরুত্বপূর্ণ একাডেমিক, প্রশাসনিক এবং শিক্ষক সমিতির পদে রয়েছেন তাদেরই বারবার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে দলের বড় একটি অংশ বঞ্চিত হচ্ছেন। এছাড়া যৌন হয়রানি ও অনৈতিককাজে জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত কয়েকজন শিক্ষককে মনোনয়ন দেওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন কেউ কেউ। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্ধগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সিনেটের সদস্যসংখ্যা ১০৫। এর মধ্যে শিক্ষক-প্রতিনিধির ৩৫টি পদ রয়েছে। তাঁদের মেয়াদ তিন বছর।

তবে নীল দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ সমুন্নত রাখা, শিক্ষা সম্প্রসারণ ও শিক্ষকদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত অবকাঠামো নির্মাণসহ সকল ক্ষেত্রে নীতিনির্ধারণী ভূমিকা রাখে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট। এজন্য এই নির্বাচনে একাডেমিক ক্ষেত্রে সুনাম এবং প্রশাসনিক দক্ষতাসম্পন্ন শিক্ষকদের নীল দল থেকে মনোনয়ন করা হয়েছে। এছাড়া যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের কথা বলা হচ্ছে সেসব অভিযোগ প্রমাণিত নয় এবং তারা জনপ্রিয় শিক্ষক বলেই তাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এসব কিছু ভোটে প্রভাব ফেলবে না বলে প্রত্যাশা তাদের।

লুৎফর রহমান আরও বলেন, সাদা দলের বেশ কয়েকজন প্রার্থী আছেন যারা বিভিন্ন সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ফোরামে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। শিক্ষকরা সকল কিছু বিবেচনা করে আমাদের পাশে থাকবেন এবং একটি ভারসাম্যপূর্ণ সিনেট গঠন হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।

সাদা দলের আরেক প্রার্থী অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, বলা হয় যে সরকার সমর্থিত প্যানেল বিজয়ী হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য অনেক কিছু করা যায়। কিন্তু বিগত কয়টি বছরের খতিয়ান তা প্রমাণ করে না। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রশাসন সমর্থক শিক্ষকদের নির্বাচনী প্রচারপত্রে উন্নয়নের ফিরিস্তিসহ ভবিষ্যত সুযোগ-সুবিধার অনেক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশেষ স্ট্যাটাস প্রদান, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন, শিক্ষকদের চাকরির বয়সসীমা ৬৭ বছর করাসহ নির্বাচনের পূর্বে দেওয়া অগণিত প্রতিশ্রুতির কোনোটিই পূরণ করা হয়নি। তদুপরি প্রশাসন সমর্থিত হওয়ার কারণে দাবি-দাওয়া আদায়ে এবং প্রশাসনের অন্যায় ও নিবর্তনমূলক কার্যকলাপের প্রতিবাদে কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারেননি তারা। নির্বাচনে জয়ী হলে এসব ক্ষেত্রে জোড়ালো ভূমিকা রাখতে পারব বলে আমরা আশাবাদী।

অধ্যাপক ড. আব্দুস সামাদ আরও বলেন, আমরা যদি পূর্ণ প্যানেলে জয়ী হতে পারি আমাদের সকল কার্যকলাপ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে, শিক্ষকদের স্বার্থে, শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া, র‌্যাংকিং, গবেষণাসহ শিক্ষকদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে অবদান রাখতে পারব বলে আশাবাদী।

নীল দলের সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. আব্দুর রহিম বলেন, গত ডিন নির্বাচনে আমরা শতভাগ সফল হয়েছি, শিক্ষক সমিতিতেও নীল দলের একক আধিপত্য রয়েছে। শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তনের পক্ষে কাজ করছে বর্তমান প্রশাসন। তার সহযোগী হিসেবে আছি আমরা নীল দল। সে কারণে সিনেট নির্বাচনে ৩৫টি আসনেই বিপুল ভোটে জয় লাভ করব বলে প্রত্যাশা করছি। অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশ্রণে আমরা প্রার্থিতা চূড়ান্ত করেছি, নির্বাচন আসলে কিছু অভিযোগ আসেই সেটা ভোটে কোনো প্রভাব ফেলবে বলে আমরা মনে করি না।

গত ডিন নির্বাচনে বড় সফলতা পেয়েছে নীল দল

সার্বিক বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, নির্বাচনে নীল ও সাদা দল থেকে মোট ৭০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এর বাইরে কোনো দল কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থী নেই। আমার কাছে তিনজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ এসেছিল। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনো অভিযোগের প্রমাণ পায়নি। এজন্য তাদের নির্বাচনে প্রার্থী হতে আইনি কোনো বাধা নেই। আমরা নির্বাচনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। আশা করি সুন্দর একটা নির্বাচন উপহার দিতে পারব।

নীল দল থেকে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন
সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আ ক ম জামাল উদ্দিন, টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু জাফর মো. শফিউল আলম ভূঁইয়া, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ইশতিয়াক এম সৈয়দ, প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান, ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি ও ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এস এম আব্দুর রহমান, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক কে এম সাইফুল ইসলাম খান, গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. চন্দ্র নাথ পোদ্দার, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ড. জিনাত হুদা, আবহাওয়া বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ, অঙ্কন ও চিত্রায়ন বিভাগের অধ্যাপক নিসার হোসেন, ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, ভাষা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ফিরোজা ইয়াসমিন, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহা, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুর রশিদ, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান।

অর্গানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড লিডারশিপ বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. ফিরোজ জামান, পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক ড. বিল্লাল হোসেন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুর রহিম, ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুস সামাদ, ডিজাস্টার সায়েন্স অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জিল্লুর রহমান, ক্রিমিনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া, মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান, অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম, ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম, রোবটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল, ভাষা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শিকদার মনোয়ার মোর্শেদ, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. সীমা জামান, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু।

সাদা দল থেকে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন 
রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল-আমিন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আশেকুল আলম রানা, প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ইয়ারুল কবীর, রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এফ এম মোস্তাফিজুর রহমান, ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ড. এ টি এম জাফরুল আযম, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক  ড. এ বি এম শহিদুল ইসলাম, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম আরিফ মাহমুদ, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা আল মামুন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, মৃৎশিল্প বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক দেবাশীষ পাল, পালি অ্যান্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. দিলীপ কুমার বড়ুয়া, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ।

উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, দর্শন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ দাউদ খান, মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আখতার হোসেন খান, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবদুল করিম, ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন খান, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলাম, আইবিএ অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন, পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শাহ এমরান, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর, গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রেজা আসাদ আল হুদা অনুপম, শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ তানভীর রহমান, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজ মুজতাবা রিজা আহমাদ।

এইচআর/এনএফ