নোয়াখালীর মাইজদীতে ডিমের মূল্য তালিকা না রাখা এবং ডিম ক্রয়ের রশিদ সংরক্ষণ না করায় ৪ ডিমের আড়তকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে দুটি ফার্মেসিকে ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

বুধবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে নোয়াখালী পৌরসভার বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নোয়াখালীর সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া এসব জরিমানা করেন।

কাউছার মিয়া ঢাকা পোস্টকে বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নোয়াখালী আজ ৬টি প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে পৌর বাজারে ডিমের মূল্য তালিকা না রাখা এবং ডিম ক্রয়ের রশিদ সংরক্ষণ না করায় জনি ডিম স্টোরকে দুই হাজার, বিসমিল্লাহ স্টোরকে ২ হাজার, নোয়াখালী ডিম হাউসকে এক হাজার ও করিম ডিমের দোকানকে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।


 
এ ছাড়া মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে যমুনা ফার্মেসিকে পাঁচ হাজার ও নিউ যমুনা ফার্মেসিকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে ডিমের দোকানিদেরকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ডিমের হালি ৪২ থেকে ৪৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন জেলা কৃষি বিপনণ কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান এবং ড্রাগ সুপার মো. আহসান উল্লাহ এবং সুধারাম মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা।

হাসিব আল আমিন/আরআই