ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের তথ্য জানতে প্রতিদিন ডাটাবেজ তৈরি করা হচ্ছে। সব প্রতিষ্ঠানের তথ্য পাওয়ার পর দ্রুতই ঝরে পড়া শিক্ষার্থী সম্পর্কে জানা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের (মাউশি) মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক।

বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নরসিংদী জেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের এসব কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, কেবল করোনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা নয়, ডেঙ্গু মোকাবিলাসহ স্থায়ীভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার জন্য দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করছেন শিক্ষা কর্মকর্তারা।

করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের যে ঘাটতি হয়েছে তা নিয়মিত পাঠদানের মাধ্যমেই পূরণ করা সম্ভব হবে। ঝরে পড়া শিক্ষার্থী সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাদের তথ্য জানতে প্রতিদিন ডাটাবেজ তৈরি করা হচ্ছে। সব প্রতিষ্ঠানের তথ্য পাওয়ার পর দ্রুতই তাদের সম্পর্কে জানা যাবে।

এ সময় তিনি এনকেএম স্কুল, নরসিংদী সরকারি কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শনকালে মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ের পরিচালক প্রফেসর আমির হোসেন, পরিচালক (অর্থ ও ক্রয়) প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম খান, ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক প্রফেসর মনোয়ার হোসেন, নরসিংদীর মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গৌতম চন্দ্র মিত্রসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

রাকিবুল ইসলাম/এসপি