সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের কুলতলী গ্রামে এক ডিমের মধ্যেই আস্ত আরেকটি ডিম পাওয়া গেছে। কুলতলী গ্রামের মরিয়াম পোল্ট্রি ফার্মে এমন ঘটনা ঘটেছে। এটিকে অলৌকিক মনে করছেন খামারমালিক। তবে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জেনেটিক প্রবলেমের কারণে এমনটি হয়েছে।

কুলতলী গ্রামের মরিয়ম পোল্ট্রি ফার্মের স্বত্বাধিকারী আশরাফ হোসেন। ৫০০ মুরগি রয়েছে তার ফার্মে। প্রতিদিন ৪০০-৪৫০ ডিম দেয় এসব মুরগি। তবে ব্যতিক্রম ঘটনা এই প্রথম।

আশরাফ হোসেনের ছেলে আশিকুর রহমান জানান, দুই দিন আগে প্রতিদিনের ন্যায় খামার থেকে ডিম সংগ্রহকালে একটি ডিমের ওজন ও আকারে অনেক বড় পাওয়া যায়। ডিমটির ওজন হয় ৩৫০ গ্রাম। পরে এটি ভেঙে দেখা যায় ডিমটির মধ্যে আরেকটি
অক্ষত ডিম। সবার কাছে ঘটনাটি অলৌকিক মনে হয়েছে।

সাতক্ষীরা জেলার সাবেক প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শহিদুল ইসলাম জানান, এটি অলৌকিক বিষয় তেমনটি নয়। সাধারণত মুরগির জেনেটিক্যাল সমস্যার কারণে এমনটি হয়েছে। তবে খুব কম দেখা যায় এমন ঘটনা।

আকরামুল ইসলাম/এমএসআর