প্রতীকী ছবি

নতুন বছরে লিড গ্রিন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিস অব বাংলাদেশ বা সবুজ কারখানার স্বীকৃতি সনদ পেল জেকেএল অ্যাডমিন অ্যান্ড ডে-কেয়ার ও জেএল ফ্যাশন লিমিটেড। এ নিয়ে ২০২৩ সালে মোট তিনটি প্রতিষ্ঠান এ সনদ পেয়েছে।

এর আগে গত  সপ্তাহে সনদ পেয়েছিল আমানত শাহ ফেব্রিকস লিমিটেড।

প্রতিষ্ঠান দুটি তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সদস্য। এর ফলে বাংলাদেশে লিড গ্রিন সনদপ্রাপ্ত পোশাক কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৮৬টিতে। দেশে ইউএসজিবির সনদ পাওয়া সবুজ কারখানার মধ্যে রয়েছে প্লাটিনাম ৬২টি, গোল্ড ১১০টি, সিলভার ১০টি ও সার্টিফাইড চারটি।

কারখানা দুটির মধ্যে জেএল ফ্যাশনের কারখানাটি গাজীপুর সদরের ভবানীপুরে অবস্থিত। আর জেকেএল অ্যাডমিন অ্যান্ড ডে-কেয়ার কারখানাটি গাজীপুরের মাওনা শ্রীপুরে অবস্থিত।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল। তিনি বলেন, নতুন আরও দুটি কারখানা গ্রিন সার্টিফাইড হয়েছে। এ নিয়ে গ্রিন সার্টিফাইড কারখানার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮৬টিতে। প্রতিষ্ঠান দুটিই প্লাটিনাম ক্যাটাগরিতে সনদ পেয়েছে।

তিনি বলেন, এ বছর আমাদের সর্বোচ্চ ৩টি প্লাটিনাম সার্টিফাইড ফ্যাক্টরি হয়েছে।

বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, সবুজ কারখানায় উৎপাদিত পণ্যের গায়ে গ্রিন ট্যাগ সংযুক্ত থাকে। অর্থাৎ পণ্যটি সবুজ কারখানায় উৎপাদিত। বিশ্ব বাজারে ক্রেতার কাছেও আলাদা কদর রয়েছে। এতে বিদেশি ব্র্যান্ড এবং ক্রেতার কাছে আস্থা বাড়ে। উৎপাদিত পণ্য নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে দর কষাকষিতেও এগিয়ে থাকা যায়। মূল কথা হলো এ সনদ দেশ ও পোশাকখাতের ব্র্যান্ড ইমেজ বাড়াতে সহায়তা করে।

এমআই/এমএ