মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ নগরবাসী। বাসা-অফিস, হাট-বাজার, স্কুল ও জনসমাগমস্থল কোথাও মশার হাত থেকে নিস্তার মিলছে না। যার প্রভাব পড়ে জনজীবনে। শুটিং করতে গিয়েও মশার যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ অভিনয়শিল্পীরা। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও নানা বিরূপ অভিজ্ঞতার গল্প শেয়ার করছেন তারা। 

রোববার (১৭ই মার্চ) বিকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি লিখেছেন, ‘শুটিংয়ে মশার পিঁয়াজু, মশার শরবত, মশার মুড়ি, মশার জিলাপি, মশার ঘুগনি, এখন মশা মিলিয়ে চা খাব! এভাবেই বেঁচে থেকে আবার ভোট দেব!’

মশা নিয়ে শাহনাজ খুশির এই স্ট্যাটাস ছড়িয়ে পড়েছে সহকর্মীদের মাঝেও। তারা বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন সেই পোস্টে। ইবতেশাম নাসিম মৌ লিখেছেন, ‘স্ট্যাটাস হাসির কিন্তু মর্ম আবার মেজাজ খারাপের।’ জবাবে শাহনাজ খুশি বলেন, ‘আর বইলো না বইন! জান পুরা শেষ।’

আবীর হাসান আখন্দ লিখেছেন, ‘মশার কারণে নামাজ, ইফতার সবই এলোমেলো।’ শরিফুল ইসলাম তন্ময় নামে একজন লেখেন, ‘উত্তরা শুটিং হাউসগুলোতে বেশি মশা। বিরক্ত লাগে।’ 

বিএম সাদেক নামে আরেকজন লিখেছেন, ‘মশার জ্বালায় তারাবি নামাজটাও শান্তিতে পড়া যায় না।’ রবিউল ইসলাম রবিন লিখেছেন, ‘মশা আছে, মেয়র নাই!’

উল্লেখ্য, শাহানাজ খুশি একজন বাংলাদেশী টেলিভিশন অভিনেত্রী ও মডেল। তিনি বাংলা টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করার জন্য সুপরিচিত। তিনি নাট্যকার, অভিনেতা ও লেখক বৃন্দাবন দাসের স্ত্রী।

এনএইচ