প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী লতা মঙ্গেশকরের অন্তিম যাত্রায় দেখা যায়নি অমিতাভ বচ্চনকে। যদিও মৃত্যুর খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছে গিয়েছিলেন লতার বাসভবনে। কিন্তু শেষযাত্রায় শিবাজি পার্কে তাকে দেখতে না পেয়ে প্রশ্ন উঠেছে নানা মহলে।

অবশেষে গণমাধ্যমের কাছে বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন অমিতাতের ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি। সেই ব্যক্তি গণমাধ্যমকে বলেন, লতাজির পেডার রোডে বাড়িতে গিয়েছিলেন বচ্চন। লতা মঙ্গেশকরের পরিবারের সঙ্গেও বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেছেন, শোক জ্ঞাপন করেছেন। কিন্তু শিবাজি পার্ক যেহেতু পাবলিক স্পেস, তাই কোভিডের কারণে ইচ্ছে করেই সেখানে আর যাননি তিনি। লোক সমাগমের কারণে তিনি যদি আবারও কোভিড আক্রান্ত হন সেই ভয়েই যাওয়া থেকে বিরত থাকেন অমিতাভ। 

এর আগেও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন অমিতাভ। তাকে হাসপাতালেও ভর্তি করতে হয়। দ্বিতীয় বার আবারও করোনায় যাতে আক্রান্ত না হতে হয় সেই নিরাপত্তার খাতিরেই অন্তিম যাত্রায় দেখা যায়নি তাকে। তবে লতার মৃত্যুর পরেই নিজের ব্লগে শোক জ্ঞাপন করতে দেখা যায় তাকে। লেখেন, “তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। স্বর্গে এখন তার আওয়াজ পৌঁছেছে। শান্তির জন্য প্রার্থনা।”

গত ৬ ফেব্রুয়ারি প্রয়াত হয়েছেন সুর সম্রাজ্ঞী। কোভিড-নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৯২ বছর বয়সে মারা যান লতা। 

এসকেডি