কোটি মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে চিরবিদায় নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। গতকাল মঙ্গলবার ৮০ বছর বয়সে মৃত্যু হওয়ার পর আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) তাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়েছে। 

এরআগে দুপুরে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় হয় তার জানাজার নামাজ। জানাজায় অংশ নেন লাখ লাখ মানুষ। সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে শেষ বিদায় জানাতে এত মানুষের সমাগম নিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ করা হয়েছে। 

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি তাদের হেডলাইনে এই জানাজা নিয়ে লিখেছে— “বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রীয় মর্যাদার জানাজায় মানুষের শোক”

কাতারের আলজাজিরা লিখেছে, “শোকাহত বাংলাদেশে খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় বিপুল জনতার সমাগম।”

তুরস্কের টিআরটি লিখেছে, “রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়াকে বিদায় জানাল বাংলাদেশ।”

ফরাসি বার্তাসংস্থা এএফপি লিখেছে, “রাষ্ট্রীয় জানাজায় খালেদা জিয়ার জন্য বাংলাদেশের শোক।”

মালয়েশিয়ার সরকারি বার্তাসংস্থা বার্নামা লিখেছে, “খালেদা জিয়ার জানাজায় লাখো মানুষ। স্বামীর পাশে সমাহিত।”

ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআই লিখেছে, “খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ের জন্য ঢাকায় জড়ো হলো জনসমুদ্র।”

পাকিস্তানি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন লিখেছে, “শোকাহতদের নেতৃত্বে তারেক রহমান। খালেদা জিয়াকে ঢাকায় দাফন।”

চীনের বার্তাসংস্থা এএফপি লিখেছে, “সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জন্য রাষ্ট্রীয় শোক পালন করছে বাংলাদেশ।”

আরেক পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস নিউজ তাদের শিরোনামে লিখেছে, “ঢাকায় খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে যোগ দিলেন দক্ষিণ এশিয়ার নেতারা।”

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান লিখেছে, “একটি যুগের অবসান : নিজেদের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীকে সমাহিত করল বাংলাদেশ।”

ফরাসি সংবাদমাধ্যম লঁ মন্ত লিখেছে, “খালেদা জিয়ার শেষ বিদায় : হাজার হাজার মানুষ গেলো তার কফিনের পেছনে।”

অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম এবিসি শিরোনাম করেছে, “খালেদা জিয়ার শেষ বিদায় : স্বামীর পাশে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত।”

এমটিআই