সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগের মামলায় কেয়া কসমেটিকস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আবদুল খালেক পাঠান হাইকোর্টে আগাম জামিন আবেদন করেছেন।

আগামী সপ্তাহে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এস এম মজিবুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদন ওপর শুনানি হতে পারে। 

আবদুল খালেক পাঠান ছাড়াও তার স্ত্রী এবং তিন সন্তানও দুদকের দায়ের করা মামলায় জামিন আবেদন করেছেন। বৃহস্পতিবার দুদকের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
 
বুধবার দুদক জানায়, সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. শফি উল্লাহ বাদী হয়ে পৃথক পাঁচটি মামলা দায়ের করেছেন।

মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ১৮৩ কোটি ৮৪ লাখ ৮০ হাজার ২৬৪ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ৯৬ কোটি ২৯ লাখ ৭২ হাজার ৭৩৯ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আবদুল খালেক পাঠান, তার স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় তাদের নামে পৃথক পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

পাঁচ মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারাসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ২০১২ এর ৪ (২) ধারায় তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।  

এমএইচডি/আরএইচ