প্যানিক অ্যাটাকের ক্ষেত্রে মানসিক চাপ কমানোর জন্য সবার আগে ব্রিথিং এক্সারসাইজ করুন। শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে সাময়িকভাবে আপনার মন শান্ত হবে, সঙ্গে আপনি স্বস্তিও পাবেন।

বিভিন্ন কারণে আমাদের প্যানিক অ্যাটাক হয়ে থাকে। বিশেষ করে আমরা যখন মানসিকভাবে কোনো কারণে বিপর্যস্ত থাকি, তখন এই প্যানিক অ্যাটাক যখন তখন হতে পারে।

এই প্যানিক অ্যাটাক নিয়মিত হতে থাকলে একাধিক শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই শুরুতেই অবহেলা না করে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

কিন্তু আচমকা প্যানিক অ্যাটাক হলে, মূলত তেমনই হয়ে থাকে, নিজেকে সামলানোর জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি কী কী করতে পারেন সেটা এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।

প্যানিক অ্যাটাক হলে আশপাশের সবকিছুই অসহনীয় লাগে। সর্বোপরি আশপাশের মানুষজনকেও বিরক্তিকর বলে মনে হয়। এইসব ক্ষেত্রে কিছুক্ষণ চুপ করে একা বসে থাকুন। বদ্ধ জায়গা থেকে বেরিয়ে একটু খোলামেলা জায়গাতেও বসতে পারেন।

আচমকা প্যানিক অ্যাটাক হলে মনকে যেভাবেই হোক শান্ত রাখার চেষ্টা করুন। প্রতি মুহূর্তেই নিজেকে বোঝান যে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাবেন, স্বস্তি পাবেন।

প্যানিক অ্যাটাক হলে তা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিয়মিত কাউন্সেলিং করা প্রয়োজন। তাহলে সঠিক সময়ে আপনি উপকার পাবেন।

প্যানিক অ্যাটাক হলে পেশী শিথিল করার এক্সারসাইজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে উপকার পাবেন।

প্যানিক অ্যাটাক হলে সেই সময়ের জন্য এমন কোনও জায়গায় গিয়ে বসতে পারেন যেখানে পরিবেশ শান্ত। কিছুক্ষণ চুপ করে নিজের সঙ্গে সময় কাটানো প্রয়োজন।

যে বিষয় নিয়ে প্যানিক অ্যাটাক আপনার হচ্ছে সেই প্রসঙ্গে কাউন্সেলরের সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলুন। তাহলে সমস্যার সমাধান সম্ভব।

কেএ