বিকল্প উৎস থেকে সার আনার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। বুধবার (২০ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুআর্ডের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা বিকল্প উৎস থেকে সার আনার চেষ্টা করছি, যাতে যমুনা ফার্টিলাইজার ও চট্টগ্রাম ফার্টিলাইজার দুটোকেই ফাংশনাল করা যায়। এটা নিয়ে আমরা কথা বলছি। সারের সংকট হবে না। 

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সৌদি আরব, কাতারসহ কয়েকটা দেশের সঙ্গে ভালো এগ্রিমেন্ট আছে। টাকা পয়সার ক্ষতি হবে। আমরা লোকালি যে ইউরিয়া তৈরি করি এটার দাম ১৯ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে এটার দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা পটাশিয়াম, ফসফরাস, বিওপি আগামী বোরো মৌসুমের জন্য পর্যাপ্ত মজুত করেছি। কোনো সমস্যা নেই। ইউরিয়ায় নিয়ে একটু শঙ্কিত। কারণ গ্যাসের জন্য স্থানীয় সার কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। আমরা এরই মধ্যে উদ্যোগ নিয়েছি। আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। সার উৎপাদন বন্ধ থাকলে আমাদের বিকল্প উৎস থেকে আনতে হবে। আমাদের খরচটা বেশি হবে। কিন্তু যে মজুত আছে তাতে এখনও সংকটের কথা চিন্তা করছি না। ইউরিয়ার জন্য এখন আমাদের দৌড়াতে হবে। তবে ইউরিয়ার সুবিধা হলো যে এটা অনেক দেশই উৎপাদন করে। 

এসএইচআর/এসকেডি