অব্যাহত চাহিদার ভিত্তিতে বিদ্যুতের ঘাটতি মেটাতে গত ১৯ জুলাই থেকে সরকারি সিদ্ধান্তে চলছে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং। প্রতিদিনই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দফায় দফায় লোডশেডিং হচ্ছে। শিডিউলেও পরিবর্তন হচ্ছে প্রতিদিন।

শুক্রবার (১২ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকেও সেই ধারাবাহিকতায় শুরু হয়েছে লোডশেডিং। আজ রাজধানীর কোনো এলাকায় এক ঘণ্টা করে আবার কোনো এলাকায় দুই ঘণ্টা করেও লোডশেডিং হবে।

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) তাদের আওতাভুক্ত বেশির ভাগ এলাকায় এক ঘণ্টা করে লোডশেডিংয়ের তালিকা করেছে। আবার কিছু জায়গায় দুই ঘণ্টা করেও লোডশেডিং হবে।

অন্যদিকে ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) আওতাধীন এলাকাগুলোতে দুই ঘণ্টা করে লোডশেডিংয়ের রুটিন দেওয়া হয়েছে।

ডিপিডিসি লোডশেডিং শুরু করছে সকাল ১০টায়। তবে ডেসকো লোডশেডিং করছে দিন-রাতজুড়ে। শুরুতে এই দুই সংস্থা এক ঘণ্টা করে লোডশেডিং করত।  ডিপিডিসি বলেছে, লোড পাওয়ার ভিত্তিতে  লোডশেডিং কম বা বেশি হতে পারে ।

রাজধানীর বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) ও ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) কোথায় কখন লোডশেডিং করবে সে তালিকা দিয়েছে।

রাজধানী ঢাকার বেশিরভাগ এলাকা ও নারায়ণগঞ্জের কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরণের দায়িত্বে রয়েছে ডিপিডিসি। অন্যদিকে রাজধানীর মিরপুর, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান, বনানী, মহাখালী, উত্তরা, বাড্ডা, টঙ্গী-পূর্বাচলসহ ঢাকা ও গাজীপুরের প্রায় ৪০০ বর্গকিলোমিটার এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরণ করে ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো)।

ডিপিডিসির লোডশেডিংয়ের তালিকা দেখুন

এমএইচএস