মেট্রোরেলে ভ্রমণের জন্য দুই ধরনের টিকিট রাখা হয়েছে। একটি দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবহারের এমআরটি পাস, অপরটি এক যাত্রার (সিঙ্গেল জার্নি) কার্ড। 

ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, শুরুতে কেবল মেট্রোরেল স্টেশনের কাউন্টার থেকে নির্দিষ্ট জামানত দিলে মিলবে এমআরটি পাস। আর একবারের যাত্রার জন্য টিকিট মিলবে স্টেশনে থাকা কাউন্টার এবং পাশের স্বয়ংক্রিয় ‘টিকিট মেশিন’ থেকে। যাত্রা শেষে নির্ধারিত মেশিনে টিকিট কার্ডটি ফেরত দিলে তবেই স্টেশন থেকে বের হতে পারবেন যাত্রীরা।

আরও পড়ুন>> প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে প্রথম মেট্রো ট্রেন চালাবেন আফিজা

এমআরটি পাস সংগ্রহের পর নিয়মিত যাতায়াতের জন্য কাউন্টারের পাশাপাশি ‘টিকিট মেশিন’, মোবাইল ও ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমেও রিচার্জ করা যাবে। প্রতিটি স্টেশনের দুই প্রান্তে দুটি কাউন্টার এবং চার থেকে ছয়টি স্বয়ংক্রিয় ‘টিকিট বিক্রয় মেশিন’ আছে।

আরও পড়ুন >> মেট্রোরেলের টিকিট কাটবেন কীভাবে

ট্রেনের যাত্রীরা একদিকের দরজা দিয়ে উঠবেন এবং নামবেন অন্যদিক দিয়ে। শেষ স্টেশনে সব যাত্রীকে নেমে যেতে হবে। অর্থাৎ কেউ ট্রেনে অবস্থান করতে পারবেন না।

মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ভাড়া ৬০ টাকা। পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হলে ট্রেন চলবে উত্তরা থেকে মতিঝিল হয়ে কমলাপুর পর্যন্ত। তখন ওই দূরত্বের ভাড়া হবে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা।
 
জেডএস