স্মার্টকার্ড বিতরণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর আরেকটি নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণ হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) যশোরের চৌগাছা পৌরসভা চত্বরে ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের ২০০৭ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত নিবন্ধিত সব ভোটারের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ পরিদর্শন করেন সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী। 

তিনি বলেন, স্মার্টকার্ড বিতরণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর আরেকটি নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণ হয়েছে। উন্নয়ন-অর্জনের জয়যাত্রা অব্যাহত রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সহযোগিতা করতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এরইমধ্যে কাজ শুরু করেছে সরকার। 

এ সময় পৌরসভা চত্বরে আওয়ামী লীগের প্রবীণ ও নবীন নেতাকর্মী এবং স্মার্টকার্ড নিতে আসা সাধারণ মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী।

পৌরসভা চত্বরে ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডে মহিলা ও পুরুষ নিবন্ধিত ভোটার স্মার্টকার্ড গ্রহণ করেছে। গত ৭ ডিসেম্বর থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলমান কার্যক্রমের মধ্যে ১১টি ইউনিয়নে সম্পন্ন হয়েছে। যার মধ্যে নিবন্ধিত ভোটারের স্মার্টকার্ড গ্রহণ করার হার শতকরা ৭৭.৮২ শতাংশ।

স্মার্টকার্ড পরিদর্শনের সময় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা যুবলীগ কার্যকারী সদস্য ও মেয়র মো. নুর উদ্দীন আল-মামুন হিমেল, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য মিজানুর রহমান শান্তি মৃধা, সাবেক উপজেলা যুবলীগ সভাপতি ও সাবেক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আতিয়ার রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল কবির, উপজেলা আওয়ামী লীগ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. শাহাবুদ্দীন (বড় মিয়া), যশোর-১ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাবেক সভাপতি এস এম শফিকুল রহমান, সাবেক প্রতিমন্ত্রীর ছেলে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোস্তফা আশীষ ইসলাম, সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা লিখন হাসান প্রমুখ।

এসআর/জেডএস