ছবি : সংগৃহীত

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো। ঢাকা ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে। টাঙ্গাইলের মধুপুরে মাটির নিচে যে চ্যুতিরেখা বা ফল্টলাইন রয়েছে, সেখানে ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ঢাকায় ৮ লাখ ৬৫ হাজার ভবন ধসে পড়বে। দিনের বেলায় এ ভূমিকম্প হলে মারা যাবেন ২ লাখ ১০ হাজার মানুষ, আহত হবেন ২ লাখ ২৯ হাজার। এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—

প্রথম আলো

ধসে পড়ার ঝুঁকিতে ৯ লাখ ভবন

রাজউকের সমীক্ষাটিতে বলা হয়, মধুপুর চ্যুতিরেখায় ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকায় মারা যেতে পারেন ২ লাখ ১০ হাজার মানুষ। ভূমিকম্পে আর্থিক ক্ষতি হবে ২ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকা। ১৮৯৭ সালে ৮ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর শহরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

কক্সবাজারে আশ্রয়শিবিরগুলোতে নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারে আগ্রহ কম। এখানে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৯৫টি শিশু জন্ম নিচ্ছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদন এবং সম্প্রতি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির ঘুরে এই চিত্র পাওয়া গেছে।

প্রথম আলো

রোহিঙ্গা শিবিরে জন্মনিয়ন্ত্রণে আগ্রহ কম, দিনে জন্ম ৯৫ শিশুর

২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে নিপীড়নের মুখে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন কয়েক লাখ রোহিঙ্গা। এর আগে ৯০–এর দশকেও অনেক রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিল।

আরও পড়ুন >>> দুর্নীতি কি বন্ধ হবে? 

বর্তমান সংসদে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংখ্যালঘু সদস্য ২১ জন। গত নির্বাচনে বিএনপি পাঁচজনকে এবং জাতীয় পার্টি দুজনকে মনোনয়ন দিয়েছিল।

প্রথম আলো

বড় তিন দলেই প্রার্থী বাড়াতে সক্রিয় সংখ্যালঘু নেতারা

আগামী জাতীয় নির্বাচনে বড় দলগুলোর মনোনয়নে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধির সংখ্যা যাতে বাড়ানো যায়, সেই লক্ষ্য নিয়ে মাঠে সক্রিয় হয়েছে তাদের অধিকার নিয়ে আন্দোলনকারী সংগঠনগুলো। এই সংগঠনগুলোর নেতাদের অনেকে বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পাশাপাশি বিরোধী দল বিএনপি ও জাতীয় পার্টি—তিন দলেরই মনোনয়নের ক্ষেত্রে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের পক্ষে একটা প্রভাব তৈরির চেষ্টা তাঁরা করবেন।

বড় গ্রাহকদের কাছে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়েছে দেশের ব্যাংকঋণ। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে নিজেদের শীর্ষ তিন গ্রাহক খেলাপি হলে ন্যূনতম মূলধন সক্ষমতা (সিআরএআর) হারাবে দেশের অন্তত ১৬টি ব্যাংক।

বণিক বার্তা

বড়দের ঋণ মেয়াদহীন ৯৩% আমানত সর্বোচ্চ দুই বছরের

বিশ্বের যেকোনো দেশে শিল্প খাতে প্রকল্প বা মেয়াদি ঋণ আসে পুঁজিবাজার থেকে। আবার বন্ডের বাজার থেকেও আসে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মেয়াদি ঋণ। যদিও দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পরিস্থিতি একেবারেই ভিন্ন।

আরও পড়ুন >>> অর্থনৈতিক মন্দার শিকড় কোথায়?

জাল নথিপত্র বানিয়ে পণ্য রপ্তানির আড়ালে ৩৮২ কোটি টাকা পাচার করেছে চারটি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান বিদেশে পণ্য রপ্তানি করলেও দেশে টাকা আনেনি।

যুগান্তর

রপ্তানির আড়ালে ৩৮২ কোটি টাকা পাচার

সাবিহা সাইকি ফ্যাশন ৮৬টি পণ্য চালানের বিপরীতে ৯৯৭ টন পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে প্রায় ১৮ কোটি টাকা, এশিয়া ট্রেডিং করপোরেশন এক হাজার ৩৮২টি চালানে ১৪ হাজার ৮৫ টন পণ্য রপ্তানি করে ২৮২ কোটি টাকা, ইমু ট্রেডিং করপোরেশন ২৭৩টি চালানে দুই হাজার ৫২৩ টন পণ্যের বিপরীতে ৬২ কোটি টাকা এবং ইলহাম নামক প্রতিষ্ঠান ৩৯টি চালান রপ্তানি করে ১৭ কোটি টাকা পাচার করেছে।

এছাড়া কমোডিটি এক্সচেঞ্জের সুফল মিলবে পণ্য বাণিজ্যে; চট্টগ্রামের পানি সরবরাহ ব্যবস্থায় বাড়ছে ঝুঁকি; বাংলাদেশে হোয়াইটওয়াশ ইংল্যান্ড; নৈরাজ্যের বাজারে স্বস্তিতে নেই ভোক্তা; তিতাসের প্রিপেইড মিটারে দুর্নীতির ফাঁদ সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।