আসন্ন ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাট বসেছে। এসব হাটকে কেন্দ্র করে সারা দেশ থেকে খামারি ও বেপারিরা পশু নিয়ে আসছেন হাটে।

তবে অনেক হাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, বেপারি বা খামারিদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে পশুবাহী গাড়ি হাটে নিয়ে ঢোকাচ্ছেন ইজারাদাররা। এই সংক্রান্ত এখন পর্যন্ত ১১১টি অভিযোগ পেয়েছে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। 

২০ জুন থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত কোরবানির পশু, পশুবাহী নৌযানে চাঁদাবাজি ও জাল টাকাসহ আরও কয়েকটি বিষয়ে ২৮২টি কল আসে ৯৯৯-এ। পরিসংখ্যানে দেখা যায় এসব কলের মধ্যে জোরপূর্বক পশুর গাড়ি হাটে নিয়ে যাওয়া সংক্রান্ত কল এসেছে ১১১টি, পশুর হাটে চাঁদাবাজি সংক্রান্ত ৬৬টি, পশুবাহী গাড়িতে চাঁদাবাজি সংক্রান্ত ২৬টি ও নৌপথে পশুবাহী যান এবং নৌযানে চাঁদাবাজি সংক্রান্ত ৮টি।

মঙ্গলবার জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর গণমাধ্যম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এসব তথ্য জানিয়েছেন। 

তিনি জানান, অন্যান্য বছরের মতো এবারও নাগরিকরা যাতে নির্বিঘ্নে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করতে পারে সে লক্ষ্যে ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯’ সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সাথে এ সংক্রান্ত ফোন কলগুলোর সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট রয়েছে।

এমএসি/এনএফ