শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ নাকচ করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম ও টেলিভিশন বিভাগের শিক্ষক আবু সাহেদ ইমন।

তার দাবি, ২০২১ সালে তার বিরুদ্ধে কাল্পনিক ও মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তদন্তে দীর্ঘসূত্রিতার কারণে এ ইস্যুতে তাকে উচ্চ আদালতেও যেতে হয়েছে।

বুধবার (২০ মার্চ) দুপুর সোয়া ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ডিবি কার্যালয়ে ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদের কক্ষে শিক্ষক আবু সাহেদ ইমনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এসময় সঙ্গে ছিলেন তার বিভাগের চেয়ারম্যান জুনায়েদ আহমেদ হালিম।

জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরিয়ে এসে আবু সাহেদ ইমন সাংবাদিকদের বলেন, ফাইরুজ নামক আমাদের এক শিক্ষার্থীর আকস্মিক মৃত্যুর পর আমার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থী কাজী ফারজানা মীম যৌন হয়রানির অভিযোগ উত্থাপন করেছেন।

তিনি বলেন, ২০১৯ সালের একটি কাল্পনিক ঘটনা, যেটি উল্লেখ করে ওই শিক্ষার্থী মিথ্যে অভিযোগ করেছিল ২০২১ সালে। এরপর ২০২২ সালে এই মিথ্যে ও কাল্পনিক ঘটনাকে ইস্যু করে সে একবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আমার বিরুদ্ধে প্লাকার্ড ধরে। এরপর এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় আমাকে আমাকে উচ্চ আদালতেও যেতে হয়েছে। এই সবগুলো বিষয় সম্পর্কে ডিবি পুলিশের পক্ষ থেকে আমার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। আমি যা যা বলা দরকার বলেছি। সব ধরনের তথ্য উপাত্ত তাদের দিয়েছি।

জেইউ/পিএইচ