প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা খরচের পরও ডুবছে চট্টগ্রাম
প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
প্রথম আলো
বিজ্ঞাপন
১২ মৌলিক সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে থাকতে পারবেন জীবনে সর্বোচ্চ ১০ বছর; সংসদে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনতা বাড়বে—এ ধরনের ১২টি মৌলিক সংস্কার প্রস্তাবে এখন পর্যন্ত একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। তবে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠন, ক্ষমতার ভারসাম্য আনতে করা প্রস্তাবসহ আটটি মৌলিক সংস্কার প্রস্তাবে এখনো ঐকমত্য হয়নি। এগুলো নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বিজ্ঞাপন
রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার আনতে ছয়টি সংস্কার কমিশনের যেসব প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে, সেগুলো নিয়ে তৈরি হবে জাতীয় সনদ। ইতিমধ্যে ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’–এর একটি খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোকে দিয়েছে কমিশন। তাতে বলা হয়েছে, এই সনদের অন্তর্ভুক্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো আগামী জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের দুই বছরের মধ্যে সম্পন্ন করতে অঙ্গীকার করবে রাজনৈতিক দলগুলো।
কালের কণ্ঠ
চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ
পুরান ঢাকার ব্যবসায়ী মো. সোহাগ ওরফে লাল চাঁদকে নৃশংসভাবে হত্যার আলোচনা একেবারে শেষ না হতেই গত শনিবার রাজধানীর গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। এ ঘটনার পর দেশজুড়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়েছে। বিভিন্ন মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য নানা উদ্যোগের কথা শোনানো হচ্ছে।
বণিক বার্তা
দুর্ঘটনা বিশৃঙ্খলা প্রাণহানি আগের মতোই
নিরাপদ সড়কের দাবিতে ২০১৮ সালে এক অভূতপূর্ব আন্দোলন গড়ে তোলে দেশের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। এর ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পাস হয় ‘সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮’। সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে এবং সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে একগুচ্ছ কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়। যদিও পরের ছয় বছরে সেগুলোর বেশির ভাগই বাস্তবায়ন করেনি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। তাই ধারাবাহিকভাবেই বাড়ে সড়ক দুর্ঘটনা আর হতাহতের সংখ্যা। ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় বসা অন্তর্বর্তী সরকারও এক্ষেত্রে ব্যর্থ। প্রায় এক বছর সময়েও কমাতে পারেনি সড়কের দুর্ঘটনা ও বিশৃঙ্খলা। নেয়নি দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগও।
আজকের পত্রিকা
ম্যানহোলে পড়ে নারী নিখোঁজ: ‘মব’ তৈরি করে হামলার চেষ্টা, উদ্ধার কার্যক্রম বন্ধ
গাজীপুরের টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ ফারিয়া তাসনিম জ্যোতিকে (৩২) উদ্ধার অভিযানের সময় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের ওপর হামলার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। পরে উদ্ধারকর্মীদের সরিয়ে নিয়ে আজ সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে আজকের মতো উদ্ধার অভিযান সমাপ্তি ঘোষণা করেন টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মো. শাহিন আলম।
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জ্যোতির আত্মীয়স্বজন এবং স্থানীয় লোকজন ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। এতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় দুই ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে বিক্ষোভকারীরা মহাসড়ক থেকে সরে যায়।
আরও পড়ুন
সমকাল
চট্টগ্রামে চিকুনগুনিয়ার বিস্তার
চট্টগ্রামে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে জ্বর নিয়ে যত রোগী আসছেন, গড়ে তাদের ৭৬ শতাংশ চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত। কোনো কোনো স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্রে এই হার ৮৯ শতাংশ। রোগীদের রক্তের পরীক্ষার তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
চিকিৎসকরা বলছেন, জ্বর নিয়ে আসা বেশির ভাগ রোগীর শরীরে চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হচ্ছে। এবারের মতো এত চিকুনগুনিয়া রোগী আগে কখনও দেখা যায়নি। শিশু থেকে বয়স্ক– কেউ বাদ নেই। পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। কিন্তু বড় পরিসরে চিকুনগুনিয়ার বিস্তার ঘটলেও সরকারের স্বাস্থ্য প্রশাসন থেকে কোনো বাড়তি উদ্যোগ নেই।
প্রথম আলো
পাচারকারীদের হাতে বাঘের মৃত্যু বেশি
বিশ্বে বৃহত্তম শ্বাসমূলীয় বন সুন্দরবনে পাচারকারীদের হাতে বেশি মারা পড়ছে বাঘ। বাঘ সংরক্ষণে নানা উদ্যোগের মধ্যে গত আড়াই দশকে ২১টি বাঘের স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও পাচারকারীদের হাতে মারা পড়েছে ২৬টি। একই সময়ে উদ্ধার করা হয়েছে ২৪টি বাঘের চামড়া, চারটি মাথার খুলি ও ২৯৬টি হাড়।
পাচারকারীদের হাতে মারা পড়া ছাড়াও সুন্দরবনসংলগ্ন লোকালয়ে এসে গ্রামবাসীর হাতে মারা পড়েছে ১৪টি বাঘ। তবে বাঘ সংরক্ষণে নেওয়া ‘টাইগার অ্যাকশন প্ল্যানে (২০১৮–২০২৭) বলা হয়েছে, ২০০৮ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত লোকালয়ে এসে গ্রামবাসীর হাতে মারা গেছে গড়ে তিনটি বাঘ। এ ছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে একটি বাঘের মৃত্যু হয়েছে।
সমকাল
রাজধানীতে ঘরে ঘরে সর্দিজ্বর ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া একসঙ্গে
সারাদেশেই জ্বর, সর্দি-কাশির প্রকোপ মারাত্মক হারে বেড়েছে। ঘরে ঘরেই এখন রোগী। তীব্র জ্বরে শরীর কাবু করে ফেলায় অনেকে চিকিৎসা নিতে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ছুটছেন। মশার প্রজনন মৌসুম চলায় অনেকে ডেঙ্গু মনে করে আরও বেশি আতঙ্কিত। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর কারও চিকুনগুনিয়া, করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গু ধরা পড়ছে। একই রকম উপসর্গ হওয়ায় চিকিৎসা দিতে সমস্যায় পড়ছেন চিকিৎসকরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, টাইফয়েড ও মৌসুমি জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে বেশির ভাগ মানুষ। চার থেকে পাঁচ দিনের জ্বর নিয়ে আসছেন রোগীরা। একজনের জ্বর হলে পরিবারের অন্যরাও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। উপসর্গও প্রায় একই রকম। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে সাধারণ ভাইরাস ও শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণজনিত জ্বরে। তাদের পরামর্শ, হালকা উপসর্গ দেখা দিলে আতঙ্কিত না হয়ে ঘরে বিশ্রাম নিতে হবে। পর্যাপ্ত পানি পান, পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, মাস্ক পরা ও গরম তরল খাবার খেতে হবে।
সমকাল
আজ বাঘদের দিন
আজকের দিনটি বাঘদের জন্য বরাদ্দ। আজ আন্তর্জাতিক বাঘ দিবস। ১৫ বছর ধরে দিনটি বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে। বাঘ বিড়াল গোত্রের ৩৭ প্রজাতির মধ্যে সবচেয়ে বড় আকারের প্রাণী। শুধু দেহের আকার বা রাজকীয় সৌন্দর্যের জন্য নয়– পুরাণ, উপকথা, শিকার কাহিনি, সংস্কৃতি, কাল্ট, মিথ মিলিয়ে বাঘ নিয়ে যত লেখা হয়েছে; একক কোনো প্রাণী নিয়ে তত লেখা, আলোচনা অন্য কারও ভাগ্যে জোটেনি।
যে ১৩টি দেশে এখনও বাঘ টিকে আছে সেসব দেশের জনগণের কাছে বাঘ তাদের জাতীয় সম্মানের স্মারক। বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে বাঘ বসতির মানচিত্র দ্রুত সংকুচিত হতে হতে একুশ শতাব্দীর শুরুতে বিলুপ্তির আশঙ্কা দেখা দেয়। ১৯৭৩ সালে ভারতে বাঘ প্রকল্প চালু করে বাঘ সংরক্ষণের সফল কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
বণিক বার্তা
প্রশাসন ক্যাডারের ৮২ ব্যাচকে পুনর্বাসন ও নেতৃত্ব প্রদান ভুল সিদ্ধান্ত ছিল কি
রাষ্ট্র পরিচালনায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সমন্বিত কার্যক্রমের পাশাপাশি মুখ্য ভূমিকা রাখে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর। আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানো জুলাই আন্দোলনের গণ-আকাঙ্ক্ষা ছিল জনমুখী, স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও দক্ষ জনপ্রশাসন গড়ে তোলা। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এসব মন্ত্রণালয়ের অনেক বিতর্কিত কর্মকাণ্ড সেই প্রত্যাশাকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। বিশেষ করে এসব দপ্তর পরিচালনার নেতৃত্বে থাকা কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা প্রশ্ন। আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা অধিকাংশ কর্মকর্তাই বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) প্রশাসন ক্যাডারের ১৯৮২ ব্যাচের সদস্য।
প্রথম আলো
প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা খরচের পরও ডুবছে চট্টগ্রাম
প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা খরচের পরও ডুবছে চট্টগ্রাম নগর। গতকাল সোমবার ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে বিভিন্ন এলাকা। ফলে সেই পুরোনো দুর্ভোগে পড়ে নগরবাসী। অথচ এর আগে চলতি বছরের ৩০ মে ১৯৪ মিলিমিটার বৃষ্টিতেও এমন জলাবদ্ধতা হয়নি।
এবারের জলাবদ্ধতার কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নালা ও খালগুলো ভরাট হলেও ঠিকভাবে পরিষ্কার করা হয়নি। আর প্রকল্পের কাজগুলোতেও কিছু ত্রুটি রয়েছে। তবে মৌসুমের শুরুতে নগরের খাল ও নালাগুলো পরিষ্কার থাকায় জলাবদ্ধতা হয়নি।
যুগান্তর
লিজ দলিলে গণভবন হস্তান্তর করল পূর্ত মন্ত্রণালয়
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জমিসহ গণভবনের সমুদয় সম্পত্তি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে লিখে দিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। গত সপ্তাহে তেজগাঁও সাবরেজিস্ট্রি অফিসের মাধ্যমে লিজ দলিল করে ৯৯ বছরের জন্য গণভবনের ১৭ একর জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়। ৫ আগস্ট উদ্বোধন হবে এ জাদুঘর। প্রাথমিকভাবে উদ্বোধন উপযোগী করতে গণভবনে এখন রাতদিন কাজ করছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে এ খাতে সরকার বরাদ্দ দিয়েছে ১১১ কোটি টাকা।
প্রথম আলো
পাচারকারীসহ আরও কিছু কারণে হুমকির মুখে সুন্দরবনের বাঘ
সুন্দরবনে পাচারকারীদের হাতে বেশি মারা পড়ছে বাঘ। হরিণ শিকার বন্ধ না হওয়ায় বাঘের খাদ্যসংকট তৈরি হচ্ছে, যা পরোক্ষভাবে তাদের জন্য বড় হুমকি। পাশাপাশি শিল্পদূষণ, লবণাক্ততা ও অপরিকল্পিত পর্যটনের চাপে বাঘ ক্রমে বিপন্ন হচ্ছে। সুন্দরবন ও বাঘ সুরক্ষা নিয়ে কাজ করেন এমন পরিবেশবিদ ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
২০১৮ সালে ক্যামেরা ট্র্যাপিং–পদ্ধতিতে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ছিল ১১৪। ২০২৪ সালে নতুন জরিপে এই সংখ্যা বেড়ে ১২৫টিতে দাঁড়িয়েছে। সংখ্যায় কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও বাঘের জীবনের হুমকি আগের চেয়ে কমেনি, বরং বেড়েছে বহুগুণ।
কালের কণ্ঠ
নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। এই নির্বাচন ঘিরে সরকার ব্যাপক নিরাপত্তা প্রস্তুতি এবং সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় জোরদারে কাজ শুরু করেছে। গতকাল সোমবার এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে দ্বিতীয়বারের মতো সমন্বয়সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।
বণিক বার্তা
সিলেট বিভাগে ৪২% চিকিৎসকের পদ শূন্য
দেশে চিকিৎসা অবকাঠামোর বেশ উন্নয়ন ঘটেছে। স্বাস্থ্যসেবা খাতের আকারও সম্প্রসারণ হয়েছে। তবে প্রান্তিক পর্যায়ের স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোয় বরাবর দেখা গেছে জনবল সংকট। সিলেট বিভাগের চারটি জেলার উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে মেডিকেল অফিসার এবং জুনিয়র কনসালট্যান্টের পদ রয়েছে ৭৬৭টি। এর মধ্যে ৪৪২টি পদই শূন্য, যা মোট মঞ্জুরীকৃত পদের ৪২ শতাংশের বেশি। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক সংকট থাকায় কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে না প্রান্তিক জনগোষ্ঠী।
কালবেলা
ফুটপাতে ব্যবসা করি, দোষীদের না ধরে আমাদের ধরেছে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা মামলার আড়াই মাস পর তিনজনকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। রিমান্ড শুনানি শেষে আসামিরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। তারা বলেন, ‘আমরা নির্দোষ। আমরা ফুল বিক্রি করি। ফুটপাতে চা বিক্রি করি। আসল দোষীদের না ধরে আমাদের ধরা হয়েছে। কারেন্ট শক দিয়ে ও মারধর করে দোষ স্বীকার করতে বলেছে।’
গতকাল সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হক আসামি মেহেদী হাসান ও মো. হৃদয় ইসলামের ২ দিনের ও আসামি মো. রিপনের ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বিবিসি
গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থান নিয়ে আলোচনা কেন?
অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থানের বিষয়টি নিয়ে নানা আলোচনা তৈরি হয়েছে। সভা-সমাবেশে কিংবা সংস্কার ও নির্বাচনের মতো ইস্যুগুলোতে বেশ সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে ইসলামপন্থিদের। এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা গেছে রাজনীতিবিদসহ বিভিন্নজনকে।
গত এক বছরে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতর্কিত নানা কর্মকাণ্ডে ডানপন্থিদের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ শোনা গেছে।
টিবিএস
সামনে সৌদিতে কর্মসংস্থানের সুবর্ণ সুযোগ, তবু যে কারণে পিছিয়ে পড়তে পারেন বাংলাদেশি কর্মীরা
সৌদি আরব আগামী ২০৩০ সালের ওয়ার্ল্ড এক্সপো ও ২০৩৪ সালে ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ উপলক্ষে তাদের ভিশন ২০৩০ রূপকাঠামো অনুযায়ী স্মার্ট শহর, বিমানবন্দর, মেট্রো, হাইওয়ে, স্টেডিয়াম, হোটেল এবং ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণে বিনিয়োগ করছে শত শত বিলিয়ন ডলার। ব্যাপক এই রুপান্তরের লক্ষ্যই হলো সৌদি আরবকে পর্যটন, ক্রীড়ানুষ্ঠান ও উদ্ভাবনের বৈশ্বিক পাওয়ারহাউজ হিসেবে গড়ে তোলা।
দেশটির নির্মাণ ও সেবাখাতে এতে করে বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে, যা আকৃষ্ট করবে বহুজাতিক কর্পোরেশনসহ লাখ লাখ পর্যটককেও। বাংলাদেশের মতো শ্রমশক্তি রপ্তানিকারক দেশের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে বাংলাদেশ কি এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েই যাচ্ছে।