পৃথিবীর ভূত্বকের নিচে শিলাস্তরের হঠাৎ স্থানচ্যুতি বা ভেঙে যাওয়ার কারণে, ভূ-অভ্যন্তরে সঞ্চিত শক্তি আকস্মিকভাবে মুক্ত হয় এবং এই শক্তি যদি তরঙ্গাকারে ছড়িয়ে পড়ে, ভূমিকে কাঁপিয়ে তোলে তাকে ভূমিকম্প বলে। এটি মূলত টেকটোনিক প্লেটের চলাচল, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত বা বড় ধরনের ভূমিধসের কারণে ঘটে।

তবে প্লেট টেকটোনিক্সই প্রধান কারণ। ৩০ বছরে, বিশ্ব ধারাবাহিকভাবে উল্লেখযোগ্য ভূমিকম্পের সাক্ষী হয়েছে যা কেবল হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানিই করেনি বরং বিশ্বব্যাপী বিলিয়ন ডলারের ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতিও করেছে। ১৯৯০-এর দশকের আগে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ তথা ভূমিকম্প এবং তার অর্থনৈতিক প্রভাব আঞ্চলিক অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের জন্য অধ্যয়নের একটি প্রধান ক্ষেত্র ছিল না। প্রকৌশল এবং ভূ-তাত্ত্বিকের ওপর বিশ্লেষণ সীমাবদ্ধ ছিল। পরবর্তীতে প্রভাবশালী ভূমিকম্পের আচরণ বোঝার এবং দুর্যোগ ঘটলে ক্ষতি প্রতিরোধ বা হ্রাস করার উপায়গুলো অন্বেষণ করার জন্য অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের জন্য অধ্যয়নের একটি অংশ হয়ে দাঁড়ায়। 

বিশ্বের শক্তিশালী ভূমিকম্পগুলোর মধ্যে রয়েছে ১৯৯৫ সালের জাপানে গ্রেট হ্যানশিন ভূমিকম্প, ১৯৯৯ সালের তুরস্কে ইজমিত ভূমিকম্প, ২০২৩ সালের তুরস্কে কাহরামানমারাস ভূমিকম্প, ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরে বিধ্বংসী ভূমিকম্প, ২০০৮ সালে চীনে সিচুয়ান ভূমিকম্প এবং ২০১৫ সালের নেপাল ভূমিকম্প।

বাংলাদেশে ২১ নভেম্বর ২০২৫ রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভারতীয় ভূত্বকীয় (ভূ-গাঠনিক) পাতের অভ্যন্তরে স্বল্প গভীরতায় একটি বিলোম চ্যুতির কারণে এই ভূমিকম্পটি ঘটে। উইকিপিডিয়ার মতে, বাংলাদেশে ৩৫ বছরে ৫ কিংবা তার বেশি মাত্রার ১৮টি ভূমিকম্প লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড়টি ছিল ১৯৮০ সালের নভেম্বর মাসের ৬.১ মাত্রার একটি ভূমিকম্প।

সাম্প্রতিক ভূমিকম্পের ঝুঁকির বৈশ্বিক প্রভাব ক্রমবর্ধমানভাবে দুর্যোগে পরিণত হয়েছে এবং এটি কয়েক দশক ধরে বৃদ্ধি পেয়েছে, বিশেষ করে যেসব দেশে ভূমিকম্প সুরক্ষা ব্যবস্থা অপর্যাপ্ত। উন্নয়নশীল দেশের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই ঝুঁকি বিশেষভাবে প্রকট। ভূমিকম্প বিজ্ঞানের অগ্রগতির ফলে ফল্ট সিস্টেম ম্যাপিং, সিসমিক বিল্ডিং কোড, সতর্কতা ব্যবস্থা এবং অন্যান্য প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

তবে, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ভারত, নেপাল, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, হাইতি এবং মরক্কোর মতো অনেক উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ দেশে - জ্ঞাত বিপদ সত্ত্বেও এই নিয়মগুলো এখনো কার্যকর করা হয়নি। বাংলাদেশ ভৌগোলিক অবস্থান অর্থাৎ ভারতীয়, বার্মিজ ও ইউরেশীয় টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থলের কাছে অবস্থান করায় এখানে মাঝারি থেকে বড় মাত্রার ভূমিকম্পের আশঙ্কা প্রবল এবং অপরিকল্পিত নগরায়ণের কারণে ভূমিকম্পের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, যেখানে অবকাঠামোগত উন্নয়নের অভাব রয়েছে।

জনসংখ্যা বিবেচনায় বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল শহর ঢাকা মহানগরী হলো বাংলাদেশের রাজধানী এবং অর্থনীতি, বাণিজ্য, রাজনীতি এবং সমাজের কেন্দ্র, যেখানে ৩ কোটি ৬৬ লাখ (জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী) জনসংখ্যা রয়েছে। একবার একটি বড় ভূমিকম্প হলে, ঢাকা ব্যাপক প্রাণহানির সম্মুখীন হবে এবং বাংলাদেশের রাজধানী হিসেবে কাজ করতে পারবে না।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বড় মাত্রার ভূমিকম্পে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ তিন থেকে পাঁচ ট্রিলিয়ন টাকা (৩০ থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার) ছাড়াতে পারে, যা বাংলাদেশের জিডিপির ১০ থেকে ১৫ শতাংশের সমান। তাই, বাংলাদেশের নাগরিকদের মধ্যে ভূমিকম্পের প্রস্তুতি বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ভূমিকম্পে ভবন, রাস্তাঘাট, সেতু এবং অন্যান্য অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ব্যবস্থাপনা উল্লেখযোগ্য ক্ষতির কারণে পরিবহন নেটওয়ার্ককে ব্যাহত হয় ফলে মানুষের চলাচল এবং প্রয়োজনীয় পণ্য ও পরিসেবা সরবরাহ করা কঠিন হয়ে পড়ে।

ভূমিকম্পসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের অর্থনৈতিক প্রভাব মূলত নির্ভর করে তাদের সৃষ্ট ধ্বংস, পূর্ব-বিদ্যমান অর্থনৈতিক অবস্থা এবং পুনর্গঠনের জন্য একটি দেশের সম্পদ পুনর্বণ্টনের ক্ষমতার ওপর। এস ল্যাকনার মতে, আট বছর পরে একটি সাধারণ ভূমিকম্প দেশ অনুসারে বিভাগ অনুসারে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনসহ মাথাপিছু জিডিপি ১.৬ শতাংশ হ্রাস করে।

বিশেষ করে, নিম্ন এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলো দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। হুয়াং, লিও এবং ট্যাং এর মতে, মাঝারি এবং শক্তিশালী উভয় ধরনের ভূমিকম্প দীর্ঘমেয়াদে মাথাপিছু জিডিপি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে। স্থানীয় সরকারের রাজস্ব স্বায়ত্তশাসনের স্তর, সামাজিক মূলধনের প্রাপ্যতা এবং অবকাঠামো উন্নয়নের ওপর নির্ভর করে ভূমিকম্পের প্রভাবগুলো কীভাবে পরিবর্তিত হয়।

তারা আরও দেখতে পান পারিবারিক সঞ্চয়ের হার, স্থায়ী সম্পদ বিনিয়োগ এবং উদ্ভাবন এই তিনটি প্রক্রিয়া দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাবের ক্ষেত্রে অবদান রাখে। তবে উন্নয়নশীল ও দরিদ্র অর্থনীতিতে, সরকারি ব্যয়ের নিম্নস্তর এবং দুর্বল প্রাতিষ্ঠানিক সিদ্ধান্তের জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর বৃহত্তর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা বেশি।

ভূমিকম্প অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের তুলনায় সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত, ভিন্ন বৈশিষ্ট্য, তীব্রতা ও ঝুঁকি বহন করে তাই ভূমিকম্পের স্বল্পমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি উভয় ক্ষেত্রেই উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রভাব রয়েছে।

ভূমিকম্পে ভবন, রাস্তাঘাট, সেতু এবং অন্যান্য অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ব্যবস্থাপনা উল্লেখযোগ্য ক্ষতির কারণে পরিবহন নেটওয়ার্ককে ব্যাহত হয় ফলে মানুষের চলাচল এবং প্রয়োজনীয় পণ্য ও পরিসেবা সরবরাহ করা কঠিন হয়ে পড়ে। ক্ষতিপূরণ অবকাঠামো মেরামত করা ব্যয়বহুল এবং সময়সাপেক্ষ। ফলে রাজস্ব এবং উৎপাদনশীলতা হ্রাস পেতে পারে।

এমনকি কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদন বন্ধ হয়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়তে পারে। ক্ষতির কারণে ব্যবসা সাময়িক বা স্থায়ীভাবে বন্ধ হতে পারে। এতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভূমিকম্পের আতঙ্কে মানসিক ট্রমাগ্রস্ত মানুষ স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারে না বিধায় দেশীয় উৎপাদনশীলতা কমে এবং মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগলে স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় বাড়ে যা অর্থনীতির পুনরুদ্ধারকে কঠিন করে তোলে।

ভূমিকম্প পর্যটন রাজস্বের ওপরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে যদি কোনো জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রে ভূমিকম্প হয়। ভয়, আতঙ্ক ও অনিশ্চয়তা মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে। মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়ে ফলে পর্যটকরা তাদের ভ্রমণ বাতিল করতে পারেন এবং পর্যটনের ওপর নির্ভরশীল হোটেল ও অন্যান্য ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ ২০১৫ সালের পর্যটন শিল্পভিত্তিক দেশ নেপালে ভূমিকম্পের ফলে সামগ্রিক অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ছিল ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমান এবং পর্যটন খাতে দুর্যোগের প্রভাব ধরা হয়েছে ৮১২৪১ মিলিয়ন ডলার, যা মোট ক্ষতির ১১.৫ শতাংশ। মোট ক্ষতির ৭৬ শতাংশ ধ্বংসপ্রাপ্ত ভৌত সম্পদের মূল্য এবং ২৪ শতাংশ ছিল দুর্যোগের ফলে সৃষ্ট পণ্য ও পরিসেবার উৎপাদন ব্যয়ের ক্ষতি। দীর্ঘ সময় ধরে সামগ্রিক অর্থনীতি প্রায় অচল ছিল।

ভূমিকম্পের পর জরুরি প্রতিক্রিয়া ও পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টায় সরকারকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়। এই ব্যয়ের জন্য অর্থনীতির অন্যান্য ক্ষেত্র থেকে সম্পদ সরিয়ে নিতে হয় এবং আন্তর্জাতিক সাহায্য ও ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ে এর ফলে কর বা ঋণ বৃদ্ধি পেতে পারে।

উপরন্তু ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলে আয় হ্রাসের ফলে বিক্রয় হ্রাস পেতে পারে এবং ফলস্বরূপ, স্বল্পমেয়াদে সরকারের কর রাজস্বের প্রধান উৎস বিক্রয় কর থেকে রাজস্ব হ্রাস পেতে পারে। তবে, এই প্রত্যক্ষ প্রভাব ছাড়াও, রাজস্বের ওপর মোট প্রভাব নির্ভর করে কত তাড়াতাড়ি পুনরুদ্ধার ও পুনর্গঠন শুরু হয় এবং সাথে সাথে সরকারের নীতিগত অবস্থান কত দ্রুত কাজ করে।

ভূমিকম্পের পর সরবরাহ চেইন ভেঙে পড়ায় এবং জরুরি নির্মাণের জন্য শ্রমিকের এবং প্রয়োজনীয় কাঁচামালের চাহিদা বাড়ায় মূল্যস্ফীতি দেখা দিতে পারে তার ওপর ধ্বংসের কারণে কলকারখানা বন্ধ থাকার ফলে কর্মসংস্থান কমে যায়, যা বেকারত্ব বাড়ায়। অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিতে পারে। এছাড়া ভবিষ্যৎ বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি মনে করে পিছিয়ে যেতে পারে।

ভূমিকম্পের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পলিসিধারীদের বীমা কোম্পানিগুলো প্রচুর পরিমাণে অর্থ প্রদান করতে হতে পারে। এর ফলে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে ব্যক্তি এবং ব্যবসার জন্য বীমা প্রিমিয়াম বৃদ্ধি পেতে পারে। ২০২৪ সালের গবেষণায় মূল্যবান সম্পদ হিসেবে গৃহ রক্ষার জন্য বীমা প্রকল্পের কথা উল্লেখ করা হয় এবং দুর্যোগ ঝুঁকি সূচক তৈরির জন্য আরও গবেষণা পরিচালনা করা, বীমা সাক্ষরতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষাগত হস্তক্ষেপ বৃদ্ধি করা এবং কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় সরকারের মধ্যে কর্তৃত্ব স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করে শাসনব্যবস্থা উন্নত করার প্রস্তাব করা হয়। এই গবেষণায় বীমা প্রকল্পগুলো পরীক্ষা করার জন্য পাইলট প্রকল্প পরিচালনা এবং দুর্যোগ ঝুঁকি অর্থায়নের জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব অন্বেষণ করার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।

জাপান বিশ্বের সবচেয়ে ভূমিকম্পপ্রবণ দেশগুলোর একটি, যেখানে বছরে প্রায় ১৫০০ ভূমিকম্প হয়। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে মানিয়ে নিতে তারা নিজেদের প্রযুক্তি ও সামাজিক কাঠামোকে উন্নত করেছে...

জাপান বিশ্বের সবচেয়ে ভূমিকম্পপ্রবণ দেশগুলোর একটি, যেখানে বছরে প্রায় ১৫০০ ভূমিকম্প হয়। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে মানিয়ে নিতে তারা নিজেদের প্রযুক্তি ও সামাজিক কাঠামোকে উন্নত করেছে, জাপানের ভবন নির্মাণে অত্যন্ত কঠোর ও আধুনিক মান অনুসরণ করা হয়, যাতে উঁচু ভবনগুলোও ভূমিকম্প সহ্য করতে সাহায্য করে। তাদের শক্তিশালী বীমা ব্যবস্থা এবং দ্রুত পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

মানুষকে জরুরি পরিস্থিতিতে কী করতে হবে সে সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেয় এবং প্রস্তুত থাকতে উৎসাহিত করে। বাংলাদেশ যদি একই ধরনের নীতি, প্রযুক্তি ও সচেতনতা গ্রহণ করতে পারে। প্রতিরোধ নয়, ক্ষয়ক্ষতি কমানোই প্রধান লক্ষ্য নিতে পারে তাহলেই বড় ভূমিকম্পের সম্ভাব্য ক্ষতি নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। তাছাড়া নেপালে ২০১৫ সালের ভূমিকম্পের অর্থনৈতিক স্থবিরতা পর্যালোচনা করে অগ্রিম সুরক্ষা ব্যবস্থার নকশা করাই হবে অন্যতম প্রধান কাজ। 

সূত্র:

১। Lackner, S. (2018). Earthquakes and economic growth (No. 190). FIW Working Paper.

২। Huang, L., Liu, Q., & Tang, Y. (2024). Long-term economic impact of disasters: Evidence from multiple earthquakes in China. World Development, 174, 106446.

৩। Handoyo, F. W., Dalimunthe, S. A., Purwanto, P., Suardi, I., Yuliana, C. I., Mychelisda, E., ... & Nugroho, A. E. (2024). Enhancing disaster resilience: Insights from the cianjur earthquake to improve Indonesia’s risk financing strategies. Sage Open, 14(2), 21582440241256777.

রুনা সাহা : সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়