আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ২০২৩ সালের মে থেকে ২০২৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রাম (এফটিপি) প্রকাশ করেছ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। যেখানে এই সময়ে বাংলাদেশ খেলবে সব পূর্ণ সদস্য দেশের বিপক্ষে। ১২টি দলের সূচিতে তিন ফরম্যাট মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি ১৫০টি ম্যাচ খেলব টাইগাররা। এর বাইরে আইসিসি আর এসিসির ইভেন্ট আছে।

৪ বছরে এতো খেলা পেয়ে ভাবনায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। আগের থেকে সূচিতে খেলা বাড়ায় ভাবতে হচ্ছে খেলোয়াড়দের ওয়ার্কলোড নিয়ে। আজ বুধবার মিরপুরে সাংবাদ মাধ্যমকে সে কথা বলছিলেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী।

নিজামউদ্দিন বলেন, ‘খেলোয়াড়দের ওয়ার্কলোড নিয়ে চিন্তা করতে হবে। সবকিছু বিবেচনা করে ম্যাচ চাইলেই বা পেলেই তো নেওয়া যাবে না। এর (এফটিপির) বাইরেও কোনো বড় ইভেন্টের আগে কিছু দ্বিপাক্ষিক বা ত্রিপাক্ষিক কিছু টুর্নামেন্ট হয়।’

যোগ করেন নিজামউদ্দিন, ‘এই ম্যাচগুলো আইসিসি ও এসিসির ইভেন্টের বাইরে। আইসিসি প্রতি বছর একটা ইভেন্ট করছে। এসিসিও এক বছর বিরতি দিয়ে এশিয়া কাপ করছে। তাই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ম্যাচ আছে। কতটুকু নিজেদের আয়ত্ত্বে রেখে আমরা অংশগ্রহণ করব, সেটাই কিন্তু আমাদের দেখার বিষয় থাকে। চাইলেও কিন্তু আমাদের ম্যাচ বাড়ানোটা ঠিক হবে না।’

এবারের চার বছরের প্রকাশিত এফটিপিতে বাংলাদেশ দল ৩৪টি টেস্ট, ৫৯টি ওয়ানডে আর ৫৭টি টি-টোয়েন্টি খেলবে।