মেহেদি হাসান মিরাজের পর মুশফিকুর রহিমও ফিরে গিয়েছিলেন অল্পেতে। তাতে চাপে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই চাপটা দারুণভাবেই সামাল দিচ্ছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে তার বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে চাপটাও ফিরে এসেছে বাংলাদেশ শিবিরে।

সাকিব আল হাসানের শুরুটা হয়েছিল বেশ মন্থর। তবে ওপাশে মেহেদি হাসান মিরাজ ছিলেন বলে খুব বেশি দ্রুত রান তোলার তাড়াও ছিল না। ৬ ওভার শেষে ওভারপ্রতি ৯ এর একটু বেশি রান নিয়ে বাংলাদেশ যে ছিল সুবিধাজনক অবস্থানেই।

তবে মিরাজ এর পাওয়ারপ্লের পরের ওভারেই ফিরলেন ২৬ বলে ৩৮ রান করে। এরপর যিনি এলেন, সেই মুশফিকুর রহিম বিদায় নিলেন মাত্র ৫ বলে ৪ রান তুলে। ফলে বাংলাদেশ একটু চাপেই পড়ে গিয়েছিল।

তার সঙ্গে সাকিবের ওপর চাপ ছিল নিজের রান বাড়ানোরও। মুশফিক যখন বিদায় নিচ্ছেন, সাকিব যে তখন ১১ বলে করেছেন কেবল ৭ রান!

সে চাপটা সাকিব সামলানোর ইঙ্গিতও দিচ্ছিলেন বৈকি! পরের ওভারে দুই চারসহ আদায় করে নেন ১৫ রান। তবে সাকিবের ছন্দপতন হলো এর পরের ওভারেই।

ইনিংসের ১১তম ওভার করতে আসা ওয়ানিন্দু হাসরাঙ্গার বলে বোল্ড হন সাকিব। ৮৭ রানে চতুর্থ উইকেট খুইয়ে বসে বাংলাদেশ। ফেরার আগে সাকিব করেন ২২ বলে ২৪ রান।

এনইউ