সন্ধ্যা ছয়টায় খেলা। বিকেল থেকে কমলাপুর স্টেডিয়ামে দর্শকদের লাইনের সারি। মারিয়াদের উৎসাহ দিতে শৈত্য প্রবাহ উপেক্ষা করে গ্যালারিতে হাজির হয়েছেন ফুটবলপ্রেমীরা। 

বাংলাদেশের ফুটবলে দর্শকখরা থাকলেও নারী ফুটবলে দর্শক আসে ভালোই। এবার সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের ম্যাচগুলোতে দর্শক এসেছিল উল্লেখ সংখ্যক। আজ (বুধবার) ফাইনালে কমলাপুর স্টেডিয়ামের দুই গ্যালারি দর্শকে পরিপূর্ণ। বাংলাদেশ দলের প্রতি আক্রমণে সমর্থকরা গর্জে উঠেন। 

কমলাপুর স্টেডিয়ামে কিছু দিন আগে আবাহনী ও বসুন্ধরা কিংসের মধ্যে ফাইনাল ম্যাচ হয়েছিল স্বাধীনতা কাপের। সেই ফাইনালে দুই গ্যালারির কিছু অংশ ফাঁকা ছিল। আজ দুই পাশের গ্যালারি পরিপূর্ণ ছিল। পুর্ব পাশের গ্যালারি ছিল বাংলাদেশ ফুটবল দলের পরিবার, আত্মীয় স্বজনের জন্য। জায়ান্ট স্ক্রিন থাকায় ওই অংশের গ্যালারিতে সাধারণ দর্শক প্রবেশাধিকার সীমিত ছিল। 

অনেক দিন পর টিকিট বাড়তি দামে বিক্রি হয়েছে। ৫০ টাকার টিকিট দ্বিগুণ ও তিনগুণ দামে বিক্রি হয়েছে। অনেক দর্শক স্টেডিয়ামের বাইরেও ছিল। 

কমলাপুর স্টেডিয়ামে দর্শক ধারণ ক্ষমতা ১৫ হাজারের মতো। আজ বারো হাজারের বেশি দর্শক উপস্থিত হয়েছিল বলে তথ্য ফুটবল ফেডারেশনের। বেসরকারি টেলিভিশন টি স্পোর্টস সরাসরি সম্প্রচার করছে। অনলাইনে এক সময় দেখা গেছে ৪০ হাজার দর্শক মারিয়াদের খেলা দেখছিলেন। 

এজেড/এমএইচ