কোচ, খেলোয়াড়রা প্রায়ই ইনজুরিতে পড়েন। অনেকের ইনজুরিতে ক্যারিয়ারও শেষ হয়ে যায়, এরপর রীতিমতো পরিবারের বোঝা হয়ে পড়তে হয় তাদের। ক্লাব, ফেডারেশন ইনজুরি আক্রান্ত খেলোয়াড়দের পাশে সেভাবে দাঁড়ায় না। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল আশ্বাস দিয়ে বলেন, ‘সরকার খেলোয়াড়দের পাশে আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খেলোয়াড়দের বিষয় সব সময় আন্তরিক।’

আজ বুধবার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সভাকক্ষে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এমপি বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন কর্তৃক করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৭৭৬৭ জন অসচ্ছল ক্রীড়াসেবীর মধ্যে ৩ কোটি ৮৮ হাজার ৩৫ হাজার টাকার করোনাকালীন বিশেষ অনুদান প্রদান করেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ফুটবল কোচ মিলন মিয়ার চিকিৎসা বাবদ প্রদত্ত ৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ করেন।  

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনার সময়েও তিনি বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনকে ৩০ কোটি টাকার সিডমানি এবং এর পূর্বে আরো ১০ কোটি টাকার সিডমানি দিয়েছেন। এ জন্য আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি আশা করি, ভবিষ্যতেও আমরা এভাবেই আমাদের ক্রীড়াবিদদের পাশে থাকবো।’ করোনাকাল কেটে যাওয়ায় এটাই করোনা সম্পর্কিত শেষ কিস্তি। 

আজকের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সচিব কৃষ্ণেন্দু সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব পরিমল সিংহ, বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দ ও খেলোয়াড়বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

এজেড/এনইউ