আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অন্যতম সফল ডিসিপ্লিন শ্যুটিং। বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেওয়া শ্যুটারদের কর্মসংস্থানের বিষয়টি বিশেষভাবে আলোচনা হয়েছে আজ ফেডারেশনের বার্ষিক সাধারণ সভায়। শ্যুটিংকে আরো বেগবান করতে তৃণমূলের সংগঠকদের কেন্দ্রে দেওয়া হবে দায়িত্ব।

১৯ তম বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের মহাসচিব ইন্তেখাবুল হামিদ অপু বলেন, ‘আমরা শ্যুটিংকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। যে কোনো পর্যায়ে মেধাবী শ্যুটার থাকলে আমরা তার পাশে থাকব। কোনো শ্যুটারকে ঝরে পড়তে দেব না।’ 

শ্যুটিং ক্যারিয়ার শেষেও শ্যুটারদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ফেডারেশনের এই শীর্ষ কর্তার, ‘খেলোয়াড়ি জীবন শেষে কর্ম সংস্থানের নিশ্চয়তা নিয়েও আমরা কাজ করছি। আন্ততর্জাতিক পদক প্রাপ্ত শ্যুটারদের চাকুরি নিশ্চিত করতে উদ্যোগী হয়েছি আমরা।’ তিন বছরের আয় ব্যয়ের হিসাবসহ সব এজেন্ডাই অনুমোদন হয় সর্বসম্মতিক্রমে।

প্রায় এক যুগ শ্যুটিং ফেডারেশনের মহাসচিবের দায়িত্বে ইন্তেখাবুল হামিদ অপু। সবশেষ ২০২২ সালের জুলাইয়ে অপু নির্বাচিন হন চতুর্থ মেয়াদে। নানা চড়ায়-উতরাই পেরিয়ে ৩ বছর পর অনুষ্ঠিত এজিএম আয়োজন ফেডারেশনের। মোট ১১ টি এজেন্ডা নিয়ে শুরু হয় এজিএম। সর্বসম্মতি ক্রমে অনুমোদিত হয় সবই। ২০২২-২৩ অর্থবছরের ৯ কোটি ৩৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকা এছাড়া ২০২০-২১ এর ব্যায় ৭ কোটি, ৯২ লাখ, ৬০ হাজার টাকার অনুমোদন দেওয়া হয়। ভবিষ্যতের জন্য নতুন অডিটর প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয় সাধারণ সভায়।

এজেড/এনইআর